Tuesday, July 24, 2012

কাশ্মেরি মাই

সন্ধ্যায় ঘুম থেকে উঠে দেখি রুবিনা খালা পাশে নেই। তবে উনার জিন্সের শর্টস, টি শার্ট আর ব্রা দেখলাম পরে আছে ডিভানের এক কোনে। নিজেকে আবিস্কার করলাম একদম উলঙ্গ অবস্থায়। হ্যাঁ ১৯ বছরের জীবনে সবচেয়ে বেশি আনন্দ পেয়েছি আজ দুপুরে । দুই ঘন্টায় চারবার চুদেছি রুবিনাকে। ঘুম থেকে উঠেই খালার বেডরুমের দিকে গেলাম। খালার বেডরুমটা বেশ বড়। দেখলাম সেখানেও নেই তিনি।বেশ চিন্তায় পড়ে গেলাম। তখন মনে হলে বেডরুমের পাশে ড্রেসিং
রুমে আছেন তিনি। সেখানে গেলাম এবং যা দেখালাম এক কথায় অসাধারন। ৩৭ বছর বয়সী রুবিনা খালা তৈরী হচ্ছেন …… মেক আপতো হয়েছে খুব সেক্সী… বিশেষ করে চোখে মাসকারা, লিপস্টিক, চুল খোলা, এর মধ্য মেরুন রংয়ের শাড়ীটা পুরোপুরি পড়েননি তখনো, ফলে নাভীটা পরিস্কার দেখা যাচ্ছে।


দুপুরে বেশ ভালোভাবে চুষেছিলাম নাভীটা। দেখতে দেখতে খালা তৈরী হয়ে গেলেন। তখন আমি পেছন থেকে তাকে জড়িয়ে ধরলাম। বললাম আমায় ফেলে উঠে পড়লে কেনো? বলল নিরা ভাবীর পার্টিতে যাব। আমি বললাম রাতে তাহলে আমার কি হবে? খালা বলল দুপুরে যা করলি রাতে তোকে ছাড়া থাকার উপায় আছে নাকি? আর তুইও যাবি আমার সঙ্গে। রাতে ফিরে আসব। আমি বললাম পার্টিতে না গেলে হয় না? আসলে তখনই একবার চুদতে ইচ্ছে করছিল। রুবিনা বলল চলনা মজা হবে। আর তোর নিরা ভাবীকেও ভালো লাগবে। খুবই সেক্সী। তারপর রাজি হলাম। খালার হাঁটা দেখে যে কোন পুরুষের মাথা খারাপ হয়ে যাবে। নাভীর তিন আঙ্গুল নিচে পড়েছে শাড়ী। খালা বললো ড্রাইভার কে মানা করে দিলাম আসতে। আজ শুধু আমি আর তুই। গাড়ীতে উঠেই রুবিনাকে চুমু খেলাম। এক কথায় ফ্রেন্স কিস। খালা বললো তুইতো আমাকে অস্থির করে ফেললি। আমি বললাম কি করবো চোখের সামনে এরকম গরম মাল থাকলে না ছুঁয়ে পারা যায়? আসলে আজকের দুপুরের পর থেকে আমাদের মধ্যে সবরকমের কথা চলে। কথা বলতে বলতে পৌঁছে গেলাম বনানীতে নিরা আন্টির বাসায়। রাস্তায় জ্যাম ছিল না। পার্টিতে ঢুকতেই নিরা আন্টির সাথে কথা হলো। খালাকে দেখে বললো ভাবী রাস্তায় আজকে কয়টা পুরুষের মাথা ঘুরিয়েছেন, আমারইতো মাথা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। নিরা আন্টির সাথে আমারো পরিচয় হলো। আমার পড়নে ছিল এ্যাশ কালারের টি শার্ট আর নীল জিন্স। পার্টিতে অনেকেই দেখলাম খালার দিকে নজর দিচ্ছে। নিরা আন্টি ছাড়াও রেবেকা আন্টি, লুবনা আন্টি, তাহমিনা আন্টির সাথে পরিচয় হলো। ও হ্যাঁ পার্টিতা ছিল শুধু আন্টিদের। তাই আমি লোনলি ফিল করছিলাম। তখন লুবনা আন্টি খালাকে বলছে “নেহাল ভাই কি মিস করছে তিনি বুঝতে পারছে না? আপনি দিন দিন যা সেক্সি হচ্ছেন।সেদিন সেক্স করার সময় আমার বর ও বলছিল তার নাকি তোর জন্য কষ্ট হয়।” খালা বলল ” আদিল ভাইয়ের কি দিকে নজর গেছে নাকি?” তখন রেবেকা আন্টি বলল “এরকম জিনিসের প্রতি কার না নজর যাবে?” এসব কথা বলতে বলতে নিরা আন্টি বললো “রুবিনা তোর বোনের ছেলেটা বেশ স্মার্ট।” তখন রুবিনা খালা বললো “আজ দুপুরে বুঝেছি তা আমি।” এরপর নিরা আন্টি খাবার সার্ভ করলেন আর খালাকে বললেন থেকে যেতে। খালা বলল ইমন আসলে আসতে চায়ছিল না ওকে জোর করে এনেছি। তখন আমি বললাম না আসলে মিস করতাম খালা। সব আন্টিইতো ভালো তবে… খালার দিকে একটা অর্থপুর্ন হাসি দিলাম। আসলে ওখানে সবাই সেক্সি ছিল। নিরা আন্টি পড়েছিল গ্যাভাডিংয়ের সঙ্গে শর্ট ফুতুয়া। আর ভাইটাল স্ট্যাস্টিকস হলো ২৮ ৩০ ৩৬।অন্যান্য আন্টিদেরও নাগররা বেশ মজায় আছে তাদের দেখে বোঝা যায়। নিরা আন্টি বললো কেমন ভালো? আমি বললাম ভাল লাগলো আপনাদের দেখে এই যা। তখন খালা নিরা আন্টিকে আলাদা ঘরে ডেকে নিয়ে গেল। বুঝলাম খালা বলে দেবে আমাদের কথা। এরপর খাওয়াদাওয়া শেষ হলো। খানিক গল্পের পর আমি বললাম উঠতে হবে। রুবিনা খালা বলল তাহলে চল। নিরা আন্টি বলল স্মার্ট বয় have a nice sleep. আমি বললাম it’s not the night to sleep. আমরা তিন জনেই হেসে উঠলাম। নিরা আন্টিকে বললাম u r also hot… so i think u deserve a kiss…. বলেই তার ঠোঁটে চুমু খেলাম। এটা করেছি খালাকে রাগানোর জন্য। নিরা আন্টি খালাকে জিজ্ঞাস করলো “পারবিতো সামলাতে?” খালা বললো “কাল এসে দেখে যেও”। রাত সাড়ে এগারটায় বাসায় ঢুকলাম আমরা। গাড়িতে উঠেই খালা জিজ্ঞেস রাতে কোন পোশাক পড়বে। আমি বললাম যা আছে তাই থাক। তখন খালা বললো “এইটাই আমি চাইছিলাম”। আমি বললাম হ্যাঁ আমিও তাই চাইছিলাম খালা। তখন রুবিনারেগে বললো তখন থেকে খালা খালা করছিস? নাম ধরে ডাকবি। আমি ওকে ডার্লিং বলে বুকে একটা চাপ দিলাম। বাসায় ঢুকে রুবিনাকে কোলে নিয়ে সোজা তার বেডরুমে গেলাম। রুবিনা তখন আমার গলা জড়িয়ে আছে। বিছানায় শুয়ে দিয়ে তাকে গলায় আদর করত লাগলাম। রুবিনা বলছে খুব ভালো লাগছে। আমি বললাম সবেতো শুরু ডার্লিং। এরপর মুখে কানে এবং চুলের ফাঁকে ফাঁকে আদর করলাম। রুবিনা বলল এরকম করে কেউ করেনি আমায়।আমি কথা না বলে শাড়িটা খুলে ফেললাম কোমর পর্যন্ত। এরপর রুবিনাকে খাটের সামনে দাঁড় করিয়ে শাড়ির কুচি খুলে ফেললাম। রুবিনা বলল বেশ কায়দা কানুন জানো দেখছি। খালার তখন পেটিকোট আর স্লিভ লেস ব্লাউস পরনে। তখন বললাম অপ্সরা কাছে এসো আদর খাবে। তখন রুবিনা বলল নিয়ে যাও আমায়। আমি বিছানার থেকে উঠে রুবিনাকে কোলে নিয়ে ঠোঁটে চুমু খেলাম। এরপর ব্লাউস এবং পেটীকোট একসাথে খুলে ফেললাম। রুবিনাও আমার প্যাণ্ট খুলে সাড়ে সাত ইঞ্চি বাড়াটাকে তার হাতের মুঠোতে নিলো। এরপর রুবিনার দুধ চোষা শুরু করলাম…… আর ভঙ্গাকুরে আঙ্গুল চালাতে থাকলাম। তখন রুবিনা শুরু করলো শীতকার ……।। উহ…… ফাক… ইসসসসসসসসসসসসস…… মরে যাবো…… ইমন আরো চোষ…… এরপর খালাকে বললাম ডার্লিং আসো তোমার সারা শরীরে আদর করি…… এরপর শরীরের প্রত্যেকটা জায়গায় উল্টে পাল্টে চুষলাম। সারা পিঠে আদর করলাম। তখন রুবিনা বলছে ইমন এতো সুন্দর আদর করছিস… উফ এতো মজা!! না জানি চুদলে কি মজা পাবরে!!! এরপর তার দুই পায়েও কিস করলাম। এরপর গুদ চোষা শুরু করলাম মাগীর… আর তখন রুবিনা কেঁপে কেঁপে উঠছে… আর শুরু করলো খিস্তি… খানকি চোদা ছেলে কি সুখ দিচ্ছিসরে… তখন আমি চোষার গতি বাড়িয়ে দিলাম… আর রুবিনার ইস … উফ আহ শব্দে পুরো ঘর ভরে গেছে… এরপর রুবিনা বললো আমার বাড়া চুষবে… সে বাড়া চোষার সময় জিহবা ব্যবহার করলো… আমি তার মাথাটা আমার বাড়ার সাথে চেপে ধরলাম… এক পর্যায়ে মুখ চোদা দিলাম। এরপর রুবিনা বললো ডার্লিং এবার আমায় সুখ দে…… আমার গুদ ফাটিয়ে দেয়…… বললাম তোমায় ডগি স্টাইলে চুদবো… এরপর শুরু হলো আমাদের খেলা…… গুদের মুখে বাড়াটা সেট করে ঢুকিয়ে দিলাম… প্রথমে আস্তে আস্তে ঢোকালাম… এরপর জোরের সাথে করতে লাগলাম……। আর খালা বলছে উফ..।… ইস…… এতো সুখ নেহাল ও আমায় দিতে পারেনি…… তখন আমি সমানে ঠাপাচ্চি আর বললাম কেমন লাগছে… মাগী বোনের ছেলের ঠাপ খেতে…… তখন রুবিনা বলল তোর খানকি খালার গুদ ফাটিয়ে দেয়…… এরপর রুবিনাকে শোয়ালাম… এরপর দুধ চুষলাম তারপর উপর থেকে চোদা শুরু করলাম…… তখন রুবিনা তলঠাপ দেয়া শুরু করেছে প্রায় ১৫ মিনিট ধরে চুদতে চুদতে খিস্তি করলাম দুজনেই রুবিনা বলছিল ফাটায় ফেল তোর খালাকে চুদে……। গুদের পোকা সব মেরে ফেল……… আমি ও বলেছিল আর কোথায় চোদা খাবি বল ..।… তখন রুবিনা বলছে আমার হচ্ছে……। তখন আমিও ফিল করছিলাম আমারাও হচ্ছে……। তখন দুজনে একসাথে মাল আউট করলাম। খালা আমাকে বলছে এত সুখ কখনো পায়নিরে। এটা বলে আমার বাড়ায় চুমো খেল … এরপরই নিরা আন্টির ফোন আসলো… খালা বললো কাল দুপুরেই চলে আসো… আমি বুঝলাম আরো মজা অপেক্ষা করছে।

sexy নাদিয়ার

নাহিদা বুকের সাথে বালিশটাকে আলিংগন করে উপুড় হয়ে জানালায় তাকিয়ে আছে, তার দৃষ্টি দিগন্তে এসে আটকে গেছে, দৃষ্টির সীমায় গুড়ি গুড়ি বৃষ্টিতে কার একটা ছাগল অবিরাম ভাবে কর্কশ সুরে ডেকে যাচ্ছে,সারা রাতে অবিরাম বর্ষনে আকাশটা ধুয়ে মুছে পরিষ্কার হয়ে আছে, সকাল অবদি বৃষ্টির সে রেশ এখনো থামেনি। প্রকৃতির সংগে মানুষের মনের নিবিড় একটা সম্পর্ক আছে, আকাশে মেঘ জমলে মানুষের মনেও মেঘের সে প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। একাকীত্ব সে প্রতিক্রিয়াকে আরো বেশি গতিশীল করে তোলে। রাতের ঠান্ডা আবহাওয়ায় নাহিদার ভাল ঘুম হলেও সকাল হতে তার মনে অতীতের কিছু স্মৃতি বার বার উকি মারছে। হঠাত বৃষ্টি বেড়ে যায়, তার ছোট্ট টিনের ঘরে বৃষ্টির রিমঝিম শব্ধ ও তীব্র আকার
ধারন করে। বৃষ্টির ছন্দময় কলতানে নাহিদার জীবনের ছন্দপতনের ইতিবৃত্ত ভেসে উঠে, বালিশ্তাকে তার বুকের সাথে আরো বেশি করে জড়িয়ে নেয়, দুপাকে হাটু পর্যন্ত ভাজ করে একটু একটু নেড়ে নেড়ে কল্পনায় ডুব সাতার কাটতে থাকে।


মা বাবা ও তিন বোন দুভায়ের সংসার,নাহিদা সবার বড়, স্বাস্থ্য মোটামুটি ভালই, নাদুস নুদুস দেহে যৌবনে ভরা, চেহারা মায়বী্* হাসিটা বেশ আকর্ষনীয়, চোখের চাহনী তীরের মত যে কোন পুরুষকে গেথে নিথে পারে, বুকের উপর স্তন দুটি সুর্য্য মুখী ফুলের ফোটে আছে। এত গুন থাকা সত্বেও শ্যামলা রং এর কারনে নাহিদাকে যত টুকু ভোগ করার জন্য ছেলেরা পছন্দ

করে বিয়ে করে ঘর বাধার জন্য ততটুকু পছন্দ করেনা। আঠার বছর পার হয়ে গেলেও মনের মত কোন বর নাহিদার জন্য প্রস্তাব নিয়ে আসেনি। মাঝে মাঝে যারা প্রস্তাব নিয়ে আসে তাদের হাতে মা বাবা তুলে দিতে ব্যকুল হয়ে যায়,কেউ কেউ টাকা চায়, মা বাবা তা দিতেও রাজী। কিন্তু নাহিদার যেন তেন ছেলে পছন্দ নয়, মা বাবা কে সাপ সাপ বলে দেয় , আই বুড়ো থাকব কিন্ত যেন তেন ছেলের হাতে আমাকে তোলে দিওনা। মা বাবার মনে ভীষন চিন্তা,নাহিদার পরের দুবোনও বিয়ের সম্পুর্ন উপযুক্ত হয়ে গেছে, তারা নাহিদার চেয়ে আরো বেশী কুতসিত, রঙ যেমন কালো চেহার ও তেমন সুশ্রী নয়, দেহের কোন সৌন্দর্য্য বলতে কিছুই নেই।তিন তিনটি মেয়ে যার ঘরে বিয়ে জন্য অপেক্ষমান সে মা বাবার চোখে ঘুম থাক্তেই পারেনা। নাহিদার প্রতি তার মা বাবা খুব অসন্তোষ্ট, তার কারনেই তার মেয়ে রা জট বেধে গেছে।
একদিন আহিদার মা নাহিদাকে ডেকে বলে, তোর কেমন ছেলে পছন্দ শুনি, নাহিদা কোন উত্তর দেয়না, মা বক বক করে বলতে থাকে হুঁ হুঁ তোর জন্য রাজ পুত্তুর আসবে নাকি? লেখাপড়ার নামে কাচকলা, এইট পর্যন্ত পড়ে শেষ, তার মধ্যে ভাল ছেলে চাস, কি গুন আছে তোর? ধনির দুলাল, ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার ,উকিল আসবে নাকি তোকে বিয়ে করতে, অই সমস্ত লোকের বউ মারা গেছে নাকি খবর নিয়ে দেখ তাহলেও তারা তোর মত মেয়েকে বিয়ে করতে আসবে কিনা সন্দেহ আছে। মায়ের কথায়

নাহিদার বুক ভেংগে কান্না এসে যায়। কত খাটো করে দেখেছে তার মা তাকে। শুধু মাত্র কালো রঙ এর কারনে। কান্নাজড়িত গলায় নাহিদা সেদিন মাকে বলেছিল এবার যেই আসবে তার হাতে তোলে দিও। কিন্তু কোন বর আসেনা।

খালাতবোন ফরিদার বিয়ে, সবাই মিলে বিয়েতে গেছে, ফরিদার মেহেদীরাতের দিনের স্মৃতি নাহিদা এখনো ভুলেনি, ভুলেনি তার চাচাত ভাই আজমলকে, আজমলকে সে জীবনেও ভুলতে পারবে না।। খালাত বোনের চাচাত ভাই আজমল নাহিদা যাওয়ার পর হতেই তাকে চোখে চোখে রেখেছে, নাহিদা যেদিকে যায় সে দিকে আজমল তাকিয়ে থাকে। নাহিদা আজমলের চাহনি বুঝতে পারলেও গা মাখায় না। কারন নাহিদা জানে সে কালো রং এর নারী, তার প্রতি একজন যুবকের কিইবা আকর্ষন থাকবে। আজমলের চোখগুলি বার বার নাহিদার দুধের উপর ঘুরতে থাকে। মাঝে মাঝে পেট এবং আরেকটু নিচে দুরানের মাঝ বরাবর তার দৃষ্টি ঘুরপাক খেতে থাকে। নাহিদার বিরক্ত লাগলেও আবার তার প্রতি একজন যুবকের আকর্ষন দেখে বড়ই আনন্দ পায়। আজমল যেন নাহিদাকে কিছু বলতে চায়, কিন্ত বলার সুযোগ কিছুতেই পাচ্ছিলনা। খালাদের টয়লেট টা ছিল একটু দূরে, আজমলের একটা ছোট বোনকে নিয়ে নাহিদা টয়লেট সারতে যায়, পাগল আজমল সেখানে গিয়ে হাজির। টয়লেট থেকে বের হয়ে নাহিদা চমকে গেল, সামনে আজমল দাঁড়িয়ে আছে, ছোট বোনকে লক্ষ্য করে বলল, যা তুই চলে যা, আর নাহিদাকে লক্ষ্য করে আজমল বলল, তুমি একটু দাড়াও কথা আছে।

কি কথা আমার সাথে? তাড়াতাড়ী বল, কেউ দেখে ফেললে দুর্নাম হয়ে যাবে।

আজমল আমতা আমতা করে বলল, তোকে আমার খুব ভাল লাগে।

আমি কি করতে পারি? বলে নাহিদা খিল খিল করে হেসে উঠল।

হাচ্ছিস কেন? আমাকে তোর কেমন লাগে বলনা।

আমার কিছুই লাগেনা, কালো মেয়েদের কাউকে ভাল লাগতে নেই।

ই-ই-ই-স, কালো বলে সবার কাছ থেকে নিজেকে আড়াল করে রাখিস না, যে চেহারা তোর, কয়জন গোড়া মেয়ের আছে বল? যে সুন্দর স্বাস্থ্য তোর, আকর্ষনীয় বুকের গঠন, ছেলে পটানো পাছা, কয়জন মেয়ের মধ্যে পাওয়া যাবে? তাছাড়া তুই কালোনা, উজ্জ্বল শ্যামলা। হাজার ফর্সা মেয়ে তোর কাছে হার মানবে।

উঁ-উঁ যত সব তোমার মেয়ে পটানো কথা।

সত্যি আমি তোকে ভালবাসি, আমি তোকে বিয়ে করতে চাই, তুই যদি রাজি থাকিস আমি মা বাবাকে বলে সব ব্যবস্থা করব। তোর ইচ্ছাটা বল।
নাহিদা চুপ থাকে, আজমল এস এস সি পাশ করে লেখা পড়া বন্ধ করে দিয়েছে, একটা মুদির দোকান করে, বেশ সুস্বাস্থ্যের অধিকারী, দু ভায়ের মধ্যে সে বড়, একটা মাত্র বোন বছর দশেক বয়স হবে। মোটামুটি সচ্ছল পরিবার। নাহিদা জানে আজমলের পরিবার যদি তাকে মেনে নেয় তাহলে নাহিদার বাবা মাও না করবে না। বিনা বাক্য ব্যয়ে নাহিদাকে আজমলের

হাতে তুলে দেবে, কন্যাদায় গ্রস্থতা থেকে মুক্তি পাবে।

চুপ হয়ে থাকলি যে? আমাকে তোর পছন্দ নয়? কিছু বল।

আমি তোমার কথায় রাজি।

আজমল নাহিদার জবাব শুনা মাত্র তাকে জড়িয়ে ধরে,নাহিদার বুককে নিজের বুকের সাথে লাগিয়ে নিয়ে বলে তাহলে আজ থেকে তুই আমার বউ, আর তোর স্বামী। আমাকে একবার স্বামী বলে ডাক।

নাহিদা নিজেকে ছাড়াতে চেষ্টা করে, আচমকা আজমলের ঝাপ্টে ধরা বুক থেকে বের হতে চায়, কিন্তু আজমলের শক্ত পাথরের মত বাহু বেষ্টনী থেকে বের হতে পারেনা, এই ছাড় কেউ দেখে ফেলবে , কেউ দেখে ফেলবেত, বলে নিজের দেহটাকে মোচড়াতে থাকে।

আমাকে একবার তোর স্বামী বলে মেনে নেনা, ছেড়েইত দেব।

নিজেকে মুক্ত করার জন্য নাহিদা সেদিন আজমল্ কে মৌখিক ভাবে স্বামী বলে মেনে নিল।

আজমল সেদিন নাহিদার দুগালে দুটো চুমু দিয়ে, দুহাতে দু দুধে টিপ দিয়ে ছেড়ে দিল।

ছাড় পেয়ে নাহিদা দ্রুত ঘরে ফিরে আসে।

সারা রাত আজমল নাহিদার পিছনে পিছনে ঘুর ঘুর করেছে, ইশারায় ডাক্তে চেয়েছে, সাবার আরালে যেয়ে কথা বলতে চেয়েছে, নাহিদার মন চেয়েছিল আজমলের দাকে সাড়া দিতে, কিন্তু কেউ বুঝে গেলে কেলেঙ্গকারী হয়ে যাবে ভেবে নিজেকে সংযত করেছে।
মেহেদীরাত শেষ, পরের দিন বিয়ে হয়ে গেল, বর পক্ষ বউ নিয়ে চলে গেল। রাতে খালাদের ঘর মেহমানে ভরা, গল্প গুজব করতে করতে রাতের বারটা বেজে গেল, কে কোথায় শুবে তার কোন ইয়ত্তা নেই, খালাদের ছোত্ত ঘরে অনেকেই শুতে পারেনি,

শুতে না পারা তালিকায় নাহিদাও আছে। আজমলের মা নহিদাকে বলল, তুই আমাদের ঘরে কনার সাথে শুবি আস। কনা আজমলের ছোট বোন, নাহিদা আজমলের মার সাথে তাদের ঘরে রাত যাপনের উদ্দেশ্যে চলে গেল।

নাহিদা ঘরে এসে দেখতে পায় ইতি মধ্যে আজমলেদের ঘর পুর্ন হয়ে গেছে। বারান্দার একপাশে একটা খাট এখনো খালি, হয়ত অই পাশে আজমল শুয়েছে বিধায় কোন মেয়ে লোক খালি খটটিতে শুয়নি।খাটটিতে আজমলের ভাই শুয়, আজ হয়ত সে ভিড় দেখে দোকানে চলে গেছে। আজমলের মায়ের দিকে লক্ষ্য করে নাহিদা বলল, আন্টি এখানে কে শুবে, আন্টি জবাব দিল এখানে আজ কেউ শুবেনা, তোর ভাই আবছার শুয়, মেহমান দেখে তাকে বলেছিলাম দোকানে চলে যেতে, সে দোকানে চলে গেছে, আজমলকেও বলেছিলাম কিন্তু সে যায়নি, প্রতিদিন সে দোকানে থাকে আজ তার কি হল কি জানি, মোটেও যেতে চাইলনা। আসুবিধা কিছু নেই তোরা শুয়ে পর। আজমল এখন গভীর ঘুমে। তুমি কোথায় শুবে? নাহিদা বলল। আমি তোর খালার সাথে শুব সে অনুরোধ করেছে তার সাথে শুতে।

নাহিদা শুয়ে পরে, কথা আর বাড়ালনা। শুয়ার অল্পক্ষন পরে সে ঘুমিয়ে পরল।
গভীর রাত পাছায় কোন এক হাতের আদরে নাহিদার ঘুম ভেংগে যায়, এক্তা হাত তার তানপুরার মত পাছাতার উপর

এদিক ওদিক ঘুরছে, মাঝে মাঝে মাংশল পাছাতাকে টিপছে, নাহিদার ঘুম ভেংগে গেলেও বুঝতে চেষ্টা করছে কার হাত হতে পারে, না ভিতরেত কোন পুরুষ লোক শুয়নি। তাহলে কে? বারান্দার ওই প্রান্তে এক মাত্র আজমলই শুয়েছিল, তাহলে নাহিদা শুয়ার আগে আজমল জেগে ছিল? হয়ত। নহিদা কি করবে বুঝতে পারছিল না। বাধা দিলে ধস্তাধস্তিতে ভিতরের লোকগুলো জেনে যাবে, তাতে আজমলের অপমানের চেয়ে নিজের অপমান বেশি হবে। নাহিদা নিশ্চিত হল আজমলই, গত রাতে ভালবাসার কথা বলে তার দুধ টিপে স্বামী হিসেবে মৌখিক স্বীকৃতি নিয়েছে। আজ রাতে সে দাবীতে পুর্ন স্বামীত্ব ফলাতে চাচ্ছে। নাহিদা চুপ হয়ে শুয়ে থাকে, আজমল তার পাছা টিপতে টিপতে উরুর দিকে নামতে লাগল, একেবারে পায়ের আংগুলিতে পৌছল, আংগুল গুলিকে মুখে নিয়ে চুমু দিতে লাগল। তারপর জিবচাটা দিয়ে চোষতে লাগল। নাহিদার জীবনে প্রথম পুরুষ, পুরুষের হাতের ছোয়ায় নাহিদার কাতুকুতু ও সুড়সুড়ি লাগাতে পাকে একটু উপরের দিকে টান দিল, আজমল বুঝল এটা নাহিদার ঘুমের ঘোরে নড়াচড়া মাত্র। আজমল আবার পা থেকে উপরের দিকে টিপতে টিপতে উঠে আস্তে লাগল, নাহিদা আজমলের এই টিপুনিতে যতটুকু সুড়সুড়ি পাচ্ছে তার চেয়ে ভয় পাচ্ছে বেশী। তার সারা দেহে পৌষের কম্পন শুরু হয়েছে। আজমলের হাত ধীরে ধীরে নাহিদার তল পেটে স্থান করে নিল, সেলোয়ারের উপর দিয়ে তল পেটের উপর হাতকে ঘষতে লাগল। নাহিদা টের পেল আজমল তাকে একটু ঠেলে দিয়ে পিঠ ঘেষে খাটের উপরে বসেছে, কাত হয়ে শুয়ে থাকা নাহিদার বুকের দিকে আজমলের


হাত এগিয়ে আসছে। আজমলের হাতের আংগুল্ গুলো যেন কদম ফেলে পেটের উপর হেটে দুধের উপর স্থির হল, নাহিদার স্পঞ্জের মত মাঝারী দুধগুলোকে এবার আজমল হালকা ভাবে চিপতে লাগল। নাহিদার একটু একটু আরাম লাগছে, যৌনতার সম্মোহনি শক্তি তাকে আকড়ে ধরেছে, মনের ভিতর লাখো ভয় কাজ করলেও কিছুতেই আজমলল্কে বাধা দিতে পারছেনা। তীব্র যৌণ বাসনায় আজমলকে জড়িয়ে ধরে সবকিছু সঁপে দিতে মন চাইছে, কিন্তু লজ্জা আর ভয় তাকে এগুতে দিচ্ছে না। সে শুধু নিশব্ধে আজমলের আদর উপভোগ করে যাচ্ছে। নাহিদার কোন সাড়া না পেয়ে আজমল একটু সাহসী হয়ে দুধকে চিপে ধরে নাহিদাকে চিত করে দিল, নাহিদা নড়ে উঠার সাথে সাথে চৌকিটা ক্যাচের ম্যাচের করে শব্দ করে যেন ভিতরের লোকগুলোকে জাগিয়ে দেয়ার উপক্রম হল। না ভিতরের কামরার কারো কোন শব্ধ নেই, নাহিদা কিছুটা নির্ভয়ে আজমলের ইচ্ছে অনুযায়ী চিত হয়ে গেল। আজমলকে আর থামায় কে? নাহিদার দুগালে আজমল চুমুতে চুমুতে ভরিয়ে দিতে শুরু করল। দুঠোঠকে মুখে নিয়ে চোষতে লাগল, আর দুহাতে নাহিদার দু দুধকে কচলাতে লাগল। দু আংগুলের চিপায় দুধের নিপলকে ঘুরাতে লাগল। নাহিদা চরম উত্তেজনা বোধ করতে লাগল, উত্তেজনায় নাহিদার যৌনিদ্বারে কিট কিট করতে শুর করেছে। দেহের সমস্ত পশমগুলো খাড়া হয়ে গেছে,এক ধরনের অনুভুতিতে সারা শরীর কিড়মিড় করছে। আজমল আরো এগুতে চেষ্টা করে, কামিচের নিচের অংশ উপরে তুলে দিয়ে পেট উদোম করে দেয়, বিবস্ত্র পেটে আজমল একটা চুমু দিতেই নাহিদার সমস্ত দেহ শিরশির করে উঠে। নাহিদা সুড়সুড়িতে পেটটাকে একটু সংকোচিতে করে নেয়। নাহিদার সংকোচন দেখে আজমল বুঝে ফেলে নাহিদা

জেগে আছে। এবং এতক্ষন যা কিছু করেছে ,যা কিছু ঘটেছে নাহিদার সম্মতিতেই ঘটেছে। আজমল আর দেরি করতে নারাজ, নাহিদার পুরো কামিচাটা কে উপরের দিকে তুলে খুলে ফেলতে চাইল, নাহিদার ভাল লাগলেও চুড়ান্ত যৌন কর্মে ইচ্ছুক নয়, আর সুযোগ দিতে নারাজ। তাই নাহিদা ধরমর করে উঠে বসে, ফিস ফিস করে আজমলকে গুঢ় অন্ধকারে হাতের ইশারায় চলে যেতে বলল, কিন্তু আজমল নাছোর মানুষ, সেও হাতের ইশারায় জানিয়ে দিল, সে যাবেনা। নাহিদা আবার ইশার*্য জানাল ভিতরের কামরার মানুষ গুলো জেনে গেলে বদনাম হয়ে আবে। আজমল নাহিদার কথায় কয়েক সেকেন্ড ভাবল, নিজ হাতে খুব আস্তে নিশব্ধে দরজাটা খুলল, নাহিদার হাত ধরে টেনে বের করে আবার দরজাটা মুখে মুখে লাগিয়ে আজমলদের গোয়াল ঘরের পাশে খড়ের গাদায় নিয়ে গেল। নাহিদা তখনো না না করে যাচ্ছে, কিন্তু আজমল আজকের সুযোগ হাত ছাড়া একদম নারাজ। নাহিদাকে চেপে ধরে খড়ের গাদায় শুয়ে দিল। কামিচটাকে উপরে দিকে টেনে তুলে মাথা গলিয়ে খুলে ফেলল, নাহিদা না না করলেও কামিচটা খুলতে তেমন বাধা দিলনা। কামিচ খুলে আজমল নাহিদার দুধের উপর ঝাপিয়ে পরল, একটা দুধ মুখে নিয়ে চোষতে চোষতে অন্যটাকে টিপতে লাগল। নাহিদার সম্পুর্ন নতুন অভিজ্ঞতা, নিজের স্তনে একজন পুরুষের মুখের চোষনের ফলে তার সমস্ত দেহটা কেপে উঠল, এক অজানা পুলকে তার দেহমনে যৌনতার বাধভাংগা অদম্য যোয়ার বইতে শুরু করল। নিজের দুহাতে আজমলের মাথাকে প্রচন্ড জোরে দুধের উপর চেপে

ধরে ঘন ঘন নিশ্বাস নিতে থাকল। এই যৌন ক্রিয়ায় এত আরাম এত আনন্দ আজমল তাকে এই খড়ের গাদায় নিয়ে না এলে হয়ত নাহিদা বুঝতেই পারতনা। আজমল এবার চোষন ও মর্দনের জন্য দুধ পরিবর্তন করে নিল। নাহিদা এবার তার এক হাতে মাথা চেপে ধরে অন্য হাতে আজমলের পিঠ জড়িয়ে ধরে আহ ই-হ ই—-স অ–হ করে মৃদু স্বরে শব্ধ করতে লাগল। আর দুরান কে বার বার আজমলের গায়ের উপর তুলে দিতে লাগল। আজমল এবার নাহিদার সেলোয়ারের পিতা খুলে সেলোয়ারটা একটানে নামিয়ে নিল, নাহিদার যৌন রসে ভাজা চপচপ সোনায় একটা আংগুল ঢুকাতে নাহিদা খপ কপরে আজমপ্লের হাত ধরে ফেলল।

আজমল ভাই আমি ব্যাথা পাচ্ছি,

পাবেনা আমি আগে পরিস্কার করে দিচ্ছি, বলেই এক ঠেলায় একটা আংগুল পুরো ঢুকিয়ে দিল।

নাহিদা ব্যথায় ককিয়ে মাগো বলে দাত মুখ খিচে কিছুক্ষন চুপ হয়ে রইল।

এ ফাকে আজমল তার বাড়ায় বেশি করে থুথু মাখিয়ে নিয়ে কিছু থুথু নাহিদার সোনায় মাখায়ে নিল, তারপর নাহিদার সোনায় বাড়ার মুন্ডিটা বসিয়ে নাহিদাকে নিজের বুকের সাথে ভাল করে জড়িয়ে নিল। তারপর দিল এক ঠেলা, পস করে বাড়ার কিছু অংশ নাহিদার সোনায় ঢুকে গেল, নাহিদা আহ করে ছোট্ট একটা আর্তনাদ করে দুরানকে দুদিকে আরো একটু ফাক করে দিল আর আজমলের পিঠকে জড়িয়ে ধরল। আজমল এবার একটা দুধ মুখে চোষতে চোষতে অন্যটা টিপ্তে টিপ্তে আরেকটা ধাক্কা দিয়ে পুরোটা ঢুকিয়ে দিল। এবার ব্যাথায় নয় আরামে চোখ বুঝে নাহিদা আজমলকে জড়িয়ে ধরে দুপাকে উপরের দিকে তুলে দিয়ে নিচ থেকে একটা তল্টহাপ দিয়ে আজমল্কে ঠাপানোর জন্য ইশারা দিল। আজমলের নাহিদার ইশারা পেয়ে এবার উপর্যুপরি ঠাপানো শুরু করে দিল। খড়ের গাদা স্প্রীং এর মত ক্যাচ ক্যাচ শব্ধে তাদের ঠাপ্নোর তালে তালে চোদন কাব্য গাইতে লাগল। প্রায় বিশ মিনিট পর নাহিদা অসাড় হয়ে গেল, আজমল ও আর কয়ে সেকেন্ড পর নাহিদার সোনায় বীর্য ঢেলে উঠে গেল। সবার অজ্ঞাতে তারা স্ব স্ব স্থানে ফিরে গেল।

সেদিনের সে স্মৃতি নাহিদা আজো ভুলেনি, নাহিদার মাকে আজমলের মা কথাও দিয়েছিল, নাহিদাকে আজমলের বউ করে তার ঘরে আনবে, কিন্তু সে সুখ সইলনা। একটা ঘাত ট্রাক ব্রেক ফেল করে আজমলের দোকানে ঢুকে পরে, আর আজমল তাতে নিহত হয়। নাহিদার স্বপ্ন ভেংগে খান খান হয়ে যায়। নাহিদা একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে।

সেই দুর্ঘটনার পর নাহিদাকে অনেকে অপয়া ভেবেছে। তারপর আর কোন প্রস্তাব আসা বন্ধ হয়ে যায়।

কামাল পাশের গ্রামের ছেলে। নিঃস্ব পরিবারের ছেলে। দুই ভাই একভাই পাহাড়ে কাট কেটে জিবীকা চালায়। আর কামাল অনেক কষ্ট করে কোন প্রকারে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করে। ছাত্র হিসেবে ভাল না থাকায় কোন ক্লাশে ভাল রেজাল্ট করতে পারেনি। অনেক জায়গায় পরীক্ষা দিয়ে ব্যর্থ হয়েছে। শেষ পর্যন্ত একটা রেজিষ্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অনেক লবিং এর মাধ্যমে চাকরী পায়। কোন মতে দিন যাপন করে।

অত্যন্ত লাজুক স্বভাবের ছেলে কামাল। যেমন কালো তেমন বিশ্র চেহারা। কোন মেয়ের সাথে প্রেম করাত দুরের কথা কথা বলতেও সাহস পেতনা। রাস্তায় চলার সময় বিপরীত দিক হতে মেয়ে আসতে দেখলে কাপড় পেচিয়ে তার হাটা বন্ধ হয়ে যায়। বিশেষ করে খুব সুন্দরী মেয়ে দেখলে একেবারে পেচিয়ে রাস্তার বাইরে পরে যাওয়ার উপক্রম হয়। রাতে ঐ সমস্ত মেয়েদের কল্পনা করে হস্ত মৈথুন করে যা তৃপ্তি পায়। প্রতি রাতেই হাত মারে। ইদানিং সে খুব দুর্বল হয়ে গেছে। চোখগুলো কোটরাগত হয়ে গেছে। কোমরটা সরু হয়ে গেছে। মাঝে অসুস্থ হয়ে যায়। ডাক্তারের সরনাপন্ন হলে বিয়ের পরামর্শ দেয়। বিগত তিন বছর ধরে মেয়ে দেখেছে কিন্তু কোন মেয়ে তাকে দেখে পছন্দ করে না। শেষ পর্যন্ত বিয়ের আশা বাদ দিয়ে এখন মাষ্টারী নিয়ে আছে। তা নিয়ে বাকী জীবন কাটিয়ে দিবে সংকল্পপ করেছে।

আজ স্কুল বন্ধ। কামাল গ্রামের দোকানে বসে একটা চা পান করছে। পাশে নাহিদার বড় মামা তার জন্য একটা চায়ের আদেশ দিয়ে কামালক্কক্কে বলল।

কেমন আছ কামাল?

ভাল আছি, আপনি কেমন আছেন?

ভাল, তারপর অমার বিয়ের কি হল, আর জানলাম নাত।

না, পাচ্ছিনা, কোন মেয়েই পছন্দ হচ্ছেনা। আবার যাদের পছন্দ হয় সেগুলি আমাদেরকে পছন্দ করছে না। তাই আপাতত বন্ধ করে দিয়েছি।

এটা একটা কথা হল?

কি করব।

চা পানের পর্ব শেষ করে নাহিদার মামা দুজনের বিল পরিষোধ করে কামালকে নিয়ে বের হল। বাইরে হাটতে হাটতে বলল, আমার ভাগিনি একটা আছে দেখতে পার। তুমি সব চিন খুব দেখার দরকার নেই, তোমাকেও ওরা চেনে, তুমি মতামত জানালে আমি আলাপ করব। কামাল আর ভাবলনা, সেখানে দাঁড়িয়ে তার মতামত হ্যাঁ বোধক জানিয়ে দিল। মামার মাধ্যমে নাহিদার বিয়ে এক সাপ্তাহের মধ্যে অনাড়ম্বর ভাবে হয়ে গেল।

বাসরে নাহিদার কল্পনা ছিল আজমলের সে যৌন স্বাদ বহুদিন পর সে ফিরে পাবে। আর কামালের ভয় ছিল সে নাহিদাকে তৃপ্তি দিতে পারবে কিনা। যথারীতি বাসরে নাহিদা আর কামালের দেখা হল। নাহিদা স্বামীর স্পর্শের জন্য প্রতীক্ষায় আর কামাল নিজের ভয় কাটানোর জন্য একটু সময় নিয়ে সাহস তৈরী করছে। একজন তার পুরনো স্বাদ ফিরে পেতে চায় আর অপরজন তার বিকল্প পুরনো স্বাদের ক্ষতিগ্রস্থতার ভয় এড়িয়ে বাস্তবে ফিরে আসতে চায়। অবশেষে কামালই নাহিদার দেহে

হাত লাগাল। নাহিদার একটা দুধে কামাল চাপ দিতেই নাহিদা কামাপ্লকে জড়িয়ে ধরে স্বামীর আহবানে সাড়া দিল। কামাল নাহিদার বুক থেকে শাড়ি সরিয়ে ব্লাউজ খুলে দুধ গুলোকে উম্মুক্ত করে কিছুক্ষন টিপল,নাহিদা নিজেকে স্বামীর কাজে সোপর্দ করলেও নিজে কিন্তু তেমন প্রতক্রিয়া দেখাচ্ছেনা, পাছে কামাল নহিদাকে পুরোনো মাল বা নির্লজ্জ ভাবতে পারে। কামাল কিছুক্ষন দুধ টিপে নাহিদার শড়ীটা উপরের দিকে তুলে নাহিদার নিম্মাংগটা উদোম করে নিল। নাহিদার সোনায় হাত দিতে কামালের আংগুল নাহিদার যৌন রসে ভিজে গেল। কয়েক বার আংগুল চালায়ে কামাল আর তর সইতে পারলনা, নাহিদার দেহের উপর উঠে কামালের লিংগটা নাহিদার সোনায় ফিট করে একটা চাপ দিয়ে ঢুকিয়ে দিল। নাহিদা নিজেকে সতী স্বাধবী দেখানোর জন্য অভিনয় করে ব্যাথা পাওয়ার ভংগিতে আহ করে উঠল। কামাল নাহিদার ব্যাথার শব্ধতে এক্টা ইনটেক্ট বউ পাওয়ার খুশিতে গদগদ হয়ে গেল। কিন্তু কয়েকটা ঠাপ দিতেই দরদর করে মাল বেরিয়ে গেল। নাহিদা নিরাস ব্যর্থ মনোরথ হয়ে চাপা কান্না লুকিয়ে স্বামীর সাথে প্রবল তৃপ্তির অভিনয় করে ঘুমিয়ে গেল। কামাল কোনদিনই নাহিদাকে সামান্য মাত্র সুখ দিতে পারেনি। দু বছর অতিক্রান্ত হলেও বীর্য স্বল্পতার কারনে নাহিদার গর্ভে কামাল একটা বাচ্চাও জম্ম দিতে পারেনি।
নাহিদার বাপের বাড়ী ও শশুর বাড়ী খুব কাছাকাছি হওয়াতে নাহিদা দিনের বেশীর ভাগ সময় বাপের বাড়ীতে কাটায়। একদিন দুপুরের পর নাহিদা বাপের বাড়ীতে প্রবেশ করের সময় নাহিদা কাচারীর পানে লক্ষ্য করে থমকে যায়। তার বড় খালার ছেলে ফিরোজ কাচারীতে দিবা নিদ্রায় মগ্ন। তার অজান্তে তার বাড়া শক্ত হয়ে লুংগির নিচে সামিয়ানা তৈরি করে

দাঁড়িয়ে আছে। নাহিদা মন্ত্র মুগ্ধের মত অনেক্ষন দাঁড়িয়ে দেখতে লাগল, চোখের ধারনায় বাড়াটার একটা মাপ নিতেও চেষ্টা করল। বিরাট আকারের বাড়া, হেংলা পাতলা শরীরে এত বড় বাড়া ভাবতেই অবাক হয়ে যায় নাহিদা। অতৃপ্ত নাহিদার মন ফিরোজের বাড়ার স্বাদ নেয়ার জন্য ব্যকুল হয়ে উঠল। কিন্তু কিভাবে? এক সেকেন্ডে এত সহজে কি এ সম্পর্ক হয়? নাহিদা নারী, নারীরা যেচে কাউকে ধরে দিলে পুরুষরা ফেরাতে পারেনা, কারন পুরুষরা সহজে কোন নারীকে কিছুক্ষন ভোগ করতে পারলেই খুশি। নাহিদা আশ্বস্ত হয়। ঘরে গিয়ে দেখে নেয় কে কি অবস্থায় আছে। বাবা ভাই কেউ নেই, এ সময়ে কোন্দিনই তারা থাকেনা। মা এবং বোনেরা তাদের পুরানো অভ্যাস মত দিবা নিদ্রায় মশগুল, নাহিদারও অভ্যাস ছিল, কিন্তু ইদানিং তার দিনে বা রাত্রে কোন সময় ভাল ঘুম হয়না। সবাইকে এক পলক দেখে নাহিদা কাচারীতে ফিরে এল। খুব আস্তে কাচারীর দরজা খুলে ঢক্তেই নাহিদা আগের চেয়ে বেশী অবাক হয়ে যায়। ফিরোজের কাপড় বুকের উপর উঠে রয়েছে, বাড়াটা তেমন ভাবে খাড়া হয়ে আছে। চোখের ধারনার চেয়ে অনেক বড় মনে হল। কুচকুচে কালো বর্নের গোড়াটা মোটা হয়ে ডগার দিকে ক্রমশ চিকন হয়ে গেছে। গোড়াটা ছয় ইঞ্চি এবং ডগাটা পাঁচ ইঞ্চির মত হবে। লম্বায় আট সাত হতে আট ইঞ্চির কম হবেনা। নাহিদা এক দৃষ্টিতে বাড়াটার দিকে তাকিয়ে আছে, তার সমস্ত দেহ থরথর করে কাপছে, পাগুলো যেন স্থান চ্যুত হয়ে যাচ্ছে। ভয়ে ভয়ে কম্পমান অবস্থায় নাহিদা ফিরোজের কোমর ঘেষে বসে গেল। বারায় হাত ছোয়াবে কিনা ভাবল, না ছোয়াল না। আবার উঠে কাচারীর দরজা জানালা সব বন্ধ করে নিজের দেহ থেকে সব কাপড় খুলে পাশে রাখল। নাহিদার ধারনা

ফিরোজ জেগে গেলে যাতে নাহিদা নিজের লজ্জা এড়াতে পালাতে মন চাইলেও পালাতে না পারে। আর এতে ফিরোজ ও কিছু সুবিধা পাবে। বিবস্ত্র হয়ে আবার কোমর ঘেষে বসে ফিরোজের বাড়ায় হাত লাগাল। কি শক্ত আর মোটা! নাহিদা কয়েকবার বাড়াটাকে মলল। মুঠোকরে ধরে উপর নিচ খেচল, না ফিড়জের কোন সাড়া ফেলনা। নাহিদা শভ কামে দেরি করতে নারাজ, সে বাড়ার মুন্ডিটা মুখে নিতে চোষতে শুরু করল, ফিরোজের খুব সুড়সুড়ি লাগছে সে ধটা টান তান করে রেখেছে। নাহিদা ফিরোজের টান টান শরির দেখে বুঝল ফিরোজ জেগে ঘুমানোর ভান করছে, সে চোষার তীব্রতা বাড়িয়ে দিল, ফিরোজ আর যায় কই। চরম উত্তেজনা কন্ট্রোল করতে না পেরে ধরমর করে উঠে নাহিদাকে জড়িয়ে ধরে ডান হাতে একটা দুধকে খাব্লে ধরে অন্য দুধটা চোষতে শুরু করে দেয়। নাহিদা এটাই চেয়েছিল, এখাতে ফিরোজের মাথাকে দুধে চেপে ধরে অন্য হাতে ফিরোজের বাড়াকে খেচতে থাকে। দুজনেই চরম উত্তেজিত। অতৃপ্ত নাহিদার আর তর সইসেনা, ফিরোজকে বলে তাড়াতারী শুরু কর, বোনেরা কেউ জেগে যাবে। ফিরোজ নাহিদাকে খাটের কারায় চিত করে শুয়ে দেয়, বাড়াটা নাহিদার সোনায় ফিট করে একটা ধাক্কা দিয়ে ফকাস করে নাহিদার সোনায় পুরোটা ঢুকিয়ে দেয়। নাহিদা আরামে আহ আহা অহ করে শব্ধ করে চোখ বুঝে ফিরোজকে জড়িয়ে ধরে নিজের বুকে টেনে নেয়। একেবারে নিজের দুধের সাথে ফিরোজের বুক কে চাপটে ধরে। ফিরোজের গালে গালে কয়েকটা চুমু একে দেয়। ফিরোজ নাহিদার একটা দুধ হাতে মলে মলে অন্যটা চোষতে চোষতে কোমরকে উপর নিচ করে থাপাতে থাকে। ফিরোজের থাপ খ্যে নাহিদার আজমলের কথা মনে পরে। জীবনের প্রথম ঠাপ খেয়েছিল আজমলের কাছে। মানুষ তার জীবনের কোন প্রথম কখনো ভুলেনা। সে লাভার হউক, স্বামী হউক বা অন্য কোন স্মৃতি। ফিরোজের চরম ঠাপ নাহিদাকে আজমলের স্মৃতিতে নিয়ে যায় কিছুক্ষন। কামালের কথা ভাবে, দু বছরে তার সোনাটা কামালের হাতে শুকনো নদীর মতে হয়ে গেছে। ভাবনার ফাকে ফিরোজের ঠাপ গুলোকে ও দারুন উপভোগ করছে। পাছাতা খাটের কারায় হওয়ায় ফিরোজ এমন ঠাপানি ঠাপাচ্ছে, যেন বাড়া দিয়ে ঠেলে নাড়ভুড়ি মুখ দিয়ে বের করে দেবে। মুন্ডিতা ভাগাংকুরে এত জোরে আগাত করছে যে ভগাংকুর চিড়ে যাবে। নাহিদা আর পারেনা, দুপাকে উপরে তুলে ফিরোজের কোমরে আকড়ে ধরে, দুহাতে ফিরোজের পিঠকে চেপে ধরে শরীরটা বাকা হয়ে যায়, মেরুদন্ডটা এক্তা মোচড় দেয়, সমস্ত দেহটা এক্তা ঝাকুনি দিয়ে ফরফর করে যৌণ রস ছেড়ে দেয়। ফিরোজও আর দেরি করেনা আর কয়েকটা ঠাপ দিয়ে আহ আহ অহ করে নিশব্ধ চিতকার করে বাড়া কাপিয়ে চিড়িত চিড়িত করে নাহিদার সোনার ভিতর বীর্য ছেড়ে দেয়। নাহিদার মরা নদী যেন বর্ষার বারিধারায় সিক্ত হয়ে গেল। তারাতারি দুজনে স্বাভাবিক হয়ে নিল। নাহিদা অনুরোধ করল সুযোগ পেলেই যেন ফিরোজ তাদের বাড়ি আসে এবং নাহিদাকে খবর দেয়। এভাবে তাদের মিলনের মাধ্যমে নাহিদার পরের তিন বছরে দুইটা মেয়ে সন্তানের জননী হয়। নাহিদা ও কালো, কামাল ও কালো, কিন্তু মেয়ে দুটি ফর্সা অনেকেই কানাঘুষা করতে করে। যদিও এই কানাঘুষার কোন যৌক্তিক কারন নেই, তবুও কামালের সেতা সহ্য হলনা, একদিন ঘুমের টেবলেট খেয়ে কামাল আত্বহত্যা করে। মানুষের কানাঘুষার ফলে ফিরোজ ও আর আসেনা, নাহিদার উত্তাল ভরা নদী আবার শুকিয়ে যায়। বিধবা হোওয়ার জীবিকা নির্বাহের পথও বন্ধ হয়ে যায়। প্রায় তিন বছর পর নাহিদার বড় মামা ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে তহসিল অফিসের পিয়ন পদে একটা চাকরী যোগাড় করে দিল। মেয়ে দুটি নিয়ে এখন নাহিদা বেশ সুখী। হঠাত জানালার পাশ দিয়ে একটা গরু দৌড় দেয়াতে নাহিদার কল্পনা ভেংগে যায়। ঘড়ি দেখে বেলা দশটা, অফিসে যাওয়ার জন্য তৈরী হয়ে কর্মস্থলে যাত্রা করল।

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম। দোর্দন্ড অফিসারদের একজন। স্কালে ঘুম হতে উঠে হঠাত মনে এল একটা থসিল সারপ্রাজ ভিজিট করবে। মনে ভাবে কোন অফিস্টাতে যাওয়া যায়। শহরে নাকি শহরের বাইরে। শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নিল শহরের বাইরে যাবে। গাড়ী নিয়ে যাত্রা করল, মাত্র এক ঘন্টায় নির্দিষ্ট অফিসে পৌছে গেল।

তখন সকাল পৌনে দশটা মাত্র। তহসিলদার সাহেব্ব অফিস্র সামনে এ ডি সির গাড়ী দেখে হন্তদন্ত হয়ে ছোটে এল, এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম কে এগিয়ে নিয়ে তার চেয়ারে অত্যন্ত সম্মানের সাথে বসাল। চেয়ারে বসেই এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব প্রথমে হাজিরা খাত চাইল। তহসিলদার জানে যে হাজিরা খাতা দেখলে নাহিদা ধরা খেয়ে যাবে। কিন্তু উর্ধতন অফিসারে নির্দেশ হাজিরা খাতা দিতেই হবে। হাজিরা খাতা নিয়ে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর সামনে রাখল। হাজিরা খাতা দেখে সবার নাম এর সাথে চেহারাটাও দেখে নিল, কিন্তু নাহিদা নামের সেই পিয়নটাকে না দেখে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম জানতে চাইল সে কোথায়। তহসিলদার সাহেব জবাব দিল নাহিদা আজ খুব অসুস্থ সে আসবেনা বলে টেলিফোনে আমাকে জানিয়েছে। এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব তেমন কিছু বলল না।
সাড়ে দশটা বাজে, একটা মহিলা তহসিল অফিসে প্রবেশ করল, তাকে আসতে দেখে তহসিলদার এবং অন্যান্য সকলে দাতে জিব কামড় দিল। মিথ্যা বলার অপরাধে কিনা শস্তি পেতে হয়। তহসিলদার রিতিমত ঘেমে গেল। মহিলাটি এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেবের গা ঘেষে ভিতরে প্রবেশ করতেই এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব বলল, কি ব্যাপার আপনি ভিতরে এলেন কেন? খাজনা দেবেন ত সামনের চেয়ারে বসুন। মহিলাটি নির্দ্বিধায় জবাব দিল, স্যার আমি নাহিদা, এ

অফিসের একজন কর্মচারী। বলার সাথে সাথে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম রাগে ফুসে উঠল, একবার তহসিলদারের দিকে তাকাল আবার নাহিদার দিকে। এই আপনার আসার সময় হল? রাজরানীর মত অফিস করছেন। নাহিদা আমতা আমতা করে জবাব দিল, স্যার আজ একটু দেরী হয়ে গেছে। আর কোনদিন হবেনা। সকালে তহসিলদারের কাছে টেলিফোন করেছেন, এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম জানতে চাইল। নাহিদা সাবলীল ভাবে উত্তর দিল না স্যার। এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম তহসিলদারের দিকে তাকিয়ে বলল আপনি আমার সাথে মিথ্যা বললেন কেন? তহসিলদার লা জবাব।

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব টেলিফোনটা হাতে নিয়ে কাকে যেন কল করল, ওই প্রান্তে রিসিভ করলে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব বলতে লাগল, আর ডি সি সাহেব আজকে বদলীর যে ফাইল টা রেডি করছ তাতে আরো দুজনের নাম লেখে নাও, তাদের দুজনকে সন্ধীপ পোষ্টিং করে দাও।

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম বদলীর অফিস গুলোর নাম আরডিসি কে বলে দিল। এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব এই রেজিষ্টার সেই রেজিষ্টার দেখে প্রায় দেড় ঘন্টা পর অফিস ত্যাগ করল।
এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব চলে গেলে তহসিলদার সাহেব নাহিদাকে বকাবকি শুরু করল, দশটা পর্যন্ত আসনাই যখন আজকে আর না আসতে। আমিতবলেই দিয়েছিলাম তুমি আমার কাছে ছুটি নিয়েছ,ছুটির কথা শুনে এ ডি সি (রেভিনিউ) স্যার কিছুই বলেনি। যদি না আসতে তুমিও বাচতে আমিও বাচতাম। এসেইত বিপদে ফেলে দিলে। এখন

তোমার ঠেলা তুমি সামলও , আমি আমারটা সামলাতে পারব।

নাহিদা তহসিলদারের কথা শুনে কেদে ফেলল, বকাবকির কারনে নয়, সন্ধীপ বদলীর সম্ভবনার কারনে। ভীষন দুশ্চিন্তা তাকে আকড়ে ধরল। সারাদিন কারো সাথে কোন কথা বললনা। কিভাবে যাবে সন্ধীপ, কোথায় থাকবে, একেত মহিলা মানুষ, তাছাড়া মেয়ে দুটিকে কোথায় রেখে যাবে? নাহিদা কিংকর্তব্যবিমুঢ় হয়ে গেল।

বাসায় গিয়ে মেয়ে দুটিকে জড়িয়ে ধরে কেদে ফেলল, মেয়েরা কিছুই বুঝতে পারলনা। নাহিদার মা জানতে চাইল, কি হয়েছে। নাহিদা সব খুলে বললে মাও ভীষন চিন্তায় পরে গেল। তবুও মা আশ্বাস দিয়ে বলল, বদলীটা ঠেকাতে পারিস কিনা চেষ্টা করে দেখ, না পারলেত যেতেই হবে, চাকরোত করতেই হবে। তোর মামাকে বলে দেখিস সে কিছু করতে পারে কিনা।

মামা নাহিদার কথা শুনে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর সাথে যোগাযোগ করল, কিন্তু এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব্ তার সিন্ধান্তে অটল। মামা ব্যর্থ মনোরথ হয়ে নাহিদাকে তার ব্যর্থতার কথা জানিয়ে দিলে নাহিদা আবার চরম কান্নায় ভেংগে পরল। মামা শেষ পর্যন্ত তহসিলদারের মাধ্যমে কিছু করার পরামর্শ দিল।
নাহিদা পরের দিন অফিসে এসে তহসিলদারের সরানাপন্ন হল, এবং মামার ব্যর্থতা জানাল। তহসিলদার সাহেব জানালেন আমি

গতকাল সন্ধ্যায় স্যারের সাথে দেখা করেছি, এবং বিশ হাজার টাকা এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব হাতে হাতে পে করেছি, আমার ট্রন্সফার হবেনা, তুমিও দেখা করে কিছু করতে পার কিনা দেখ।

আমি কিভাবে দেখা করব, তা ছাড়া এত বড় অফিসারের সাথে দেখা করতে আমার ভয় করে।

তোমার ভয় করেলে আগামী কাল অফিস শেষে আমার সাথে যেতে পার।

নাহিদা পরেরদিন অফিস শেষে তহসিলদারের সাথে যাওয়ার সম্মতি জানাল।

নাহিদা যখন এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর অফিসে পৌছল তখন বিকেল সাড়ে পাচটা, এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব যথারীতি অফিসে একটা ফাইলের উপর গভীর মনোযোগের সাথে চোখ দৌড়াচ্ছে। সামনে একটা লোক বসা, সম্ভবত ফাইল্টা ঐ লোক্টারই। লোক্টা এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব কে একটা পেকেট দিলে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব খুশিতে গদগদ হয়ে লোক্টাকে একটা ধন্যবাদ জানাল, আর বলল, চলে যান আপনার ফাইল কালকেই চলে যাবে।

চতুর্দিকে আধার হয়ে এসেছে, বিকেলের সন্ধ্যাটা রাতে পরিনত হয়েছে, নাহিদার বুক দুরুদুরু কাপছে, কতক্ষনে সে স্যারের সাথে দেখা করে বাড়ি যাবে। এখনো সে দেখা করতে পারেনি। লোক্টা চলে যেতেই তহসিলদার ভিতরে ঢুকল,এক্টা সালাম দিয়ে বলল, স্যার আমার অফিসের পিয়ন নাহিদা এসেছে আপনার সাথে দেখা করতে, যদি দয়া করে দেখা করার একটু অনুমতি দেন।
এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম রাগত স্বরে বলল কোন দরকার নেই, সন্ধীপ যাওয়ার প্রস্তুতি নিতে বলেন। নাহিদা বাইরে থেকে সব শুনছিল, তার বুক ভেংগে কান্না আসার অবস্থা। তহসিলদার আবারো একবার অনুরোধ করতে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব কি যেন ভাবল, তারপর বলল, এক কাজ করেন আমার বাসায় এখন কেউ নেই, তারা

সবাই দেশের বাড়ীতে আজ সকালে, আপনি আমার বাসার সামনে গিয়ে অপেক্ষা করেন আমি আসলে বিস্তারিত সব বাসায় বসে আলাপ করব। নাহিদাকে বিদায় দেব স্যার? ওকে বিদায় দিলে কার বিষয়ে আলাপ হবে? আপনার বিষয়ে আলাপ শেষ হয়ে গেছে, তাইনা? জি স্যার, তহসিলদার বলল। বিরাট অফিসার তহসিলদার আর কথা বাড়াল না। যেই আদেশ সেই কাজ। বাসার সামনে নাহিদাকে নিয়ে অপেক্ষা করার জন্য চলে গেল।

তাদের অপেক্ষা যেন শেষ হয়না। দুজনেই বিরক্ত। নাহিদা বিরক্ত মাখা কন্ঠে বল, চলেন চলে যায়, রাত বেশী হয়ে গেছে, আমি যদি বাড়ী যেতে না পারি থাকব কোথায়? চলেন ফিরে যায়। কপালে যা আছে তা হবে। কিন্তু তহসিলদার সাহেব স্যারকে কথা দিয়েছে, কথা ভংগের আবার কি শাস্তি হতে পারে তা ভেবে গেলনা। নাহিদার স্বার্থের চেয়ে তার স্বার্থ বেশী। নাহিদাকেত হাতে কলমে পাবেনা, কিন্তু তাকেত সব সময় পাবে। শুধু নাহিদার দিকে লক্ষ্য করে বলল মাদার চোদের অফিসার একটা মহিলা নিয়ে এসেছি দেখেও তার মন ঘামলনা। যাক ঘাবড়াস না, রাত হলে স্যারে বাসায় থেকে যাস।

নাহিদা সত্যি ঘাবড়িয়ে গেল, বলল, আপনার বাসায় থাকা যাবেনা।

আরে আমিত ব্যাচেলর কামরা ভাড়া নিয়ে থাকি, সেখানে থাকবি কিভাবে? অন্যরা কি বলবে।

কথা বলতে বলতে সাড়ে নয়টা বেজে গেল, এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব গাড়ী হাকিয়ে বাসার সামনে আসল। তহসিলদার সাহেব দৌড়ে গিয়ে বলল, স্যার আমরা এখনো আপনার অপেক্ষায় আছি। এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম বলল, আরে করেছেন কি? এখনো আছেন? আমারত মনেই ছিলনা।

মহিলাটি এখনো আছে? জি স্যার আচ্ছে, তহসিলদার বলল। এক কাজ করেন তাকে আপনার বাসায় নিয়ে রাখেন, কাল সকালে দেখা করেন।এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম বলল। তহসিলদার জবাবে আমতা আমতা করে বলল, স্যার আমিত ব্যাচেলার থাকি যদি দয়া করে ওকে আপনার বাসায় রাখেন।

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম বলল, না না এটা সম্ভব নয়।

তাহলে সে কোথায় যাবে? কার বাসায় থাকবে?

বাড়ী যেতে পারবেনা সে?

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম নাহিদাকে ডেকে বলল, এই আপনি বাড়ী যেতে পারবেন? নাহিদার সাফ জবাব পারবনা স্যার।

খেয়েছেন কিছু? এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব জানতে চাইল। না খায়নি তারা উত্তর দিল।

তাহলে খেয়ে আসেন, আর কি করা আমার বাসায় থেকে যান।

অগত্যা নাহিদা এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর বাসায় থেকে গেল।

তহসিলদার নাহিদাকে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর বাসায় রেখে বিদায় নিয়ে চএল গেল।

রাত প্রায় এগারটা,নাহিদা এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর গেষ্ট রুমে বিছান পেতে শুয়ে আছে, একটা নতুন জায়গায়, নতুন পরিবেশে, তার সর্বোচ্চ অফিসারের বাসায় কিছুতেই ঘুমাতে পারছিলনা। তাছাড়া ব্দলীর চিন্তাটা তাকে কুরে কুরে খাচ্ছে। শুধু এপাশ ওপাশ করছে। এদিকে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর ঘুমও আসছিল না, হাতের কাছে একটা মাগনা নারী দেহ ইচ্ছে করলে সে ভোগ করতে পারে। তাকে হঠাত ভোগের নেশা পেয়ে বসল। কিন্তু কিভাবে শুরু করা যায়। তার মাথায় একটা বুদ্ধি আসল।

আস্তে আস্তে নাহিদার বিছানার দিকে এগুলো, ঘরের আলো জালাতে নাহিদা নিশব্ধে ঘুমের ভানে পরে থাকল। এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম ডাকল, নাহিদা, নাহিদা।

নাহিদা তড়িঘড়ি করে উঠে বলল, স্যার স্যার, কিছু বলবেন?

ঘুমাচ্ছিলে ?

না স্যার ঘুম আসছে না।

আমারও ঘুম আসছে না।

স্যার অসুস্থ বোধ করছেন?

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম বলল, হ্যাঁ।

নাহিদা আর কিছু বলল না।

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম বলতে লাগল, অবশ্য আমার মাঝে মাঝে এরকম হয়, তখন আমার স্ত্রী একটা ঔষধ আমার সমস্ত শরীরে মেঝে দেয়, তখন ঘুমটা আমার চলে আসে, স্ত্রীত নেই তুমি পারবে কিনা ভাবছিলাম। আপনি হতে তুমিতে নেমে এল।

কিছু না বুঝেই না ভেবেই নাহিদা জবাব দিল, অবশ্যই পারব স্যার,

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম ঔষধ রুপি একটা ষরিষার তেলের বোতল নাহিদার হাতে দিয়ে বলল, তাহলে আমার রুমে আস।

নাহিদা এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর পিছে পিছে তার রুমে গেল।

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম ষ্টান হয়ে তার বিছানায় শুয়ে নির্দেশ দিল, দাও শুরু কর, পা থেকে শুরু করবে, শরীরের প্রতিটি লোমে ঔষধ গুলো পৌছা চাই, লজ্জা করবে না কিন্তু। কেমন ।

নাহিদা মাথা নেড়ে সাই জানাল।

পা থেকে শুরু করবে, পায়ের আংগুলে গুলো টেনে দেবে, তারপর ঔষধ গুলো মালিশ করতে করতে উপরের দিকে চলে আসবে।

নাহিদা এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর পায়ের পাতেতে তেল গুলি মালিশ করতে শুরু করল, একটা একটা করে দুপায়ের আংগুল টানতে লাগল।

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম আরামের আতিশয্যে বলে উঠল, আহ খুব আরাম লাগছে নাহিদা,এবার উপরের দিকে মালিশ কর।

নাহিদা একটু তেল হাতে নিয়ে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর ডান পায়ে মালিশ করতে করতে হাটু অবদি উঠে আসল, তারপর আরেকটু তেল বাম পায়ে মালিশ করতে লাগল।

না না হচ্ছেনা, একসাথে দুপায়েই মালিশ কর, তাহলে বেশি আরাম হবে, দুপাকে একটু ফাক করে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম বলল তুমি আমার পায়ের ফাকে বস, তারপর দুহাতে তেল নিয়ে মালিশ করতে করতে উপরের দিকে উঠে যাও।

নাহিদা নিরুত্তর থেকে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর নির্দেশ মতে মালিশ শুরু করল।

হাটুর একটু উপ্পরে উঠে নাহিদা যেন থমকে গেল,য়ার দুয়েক ইঞ্চি উপরে উঠলে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর লিংগটা নাহিদার হাতে লেগে যাবে, নাহিদার অবস্থা বুঝে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম বলল, থামলে কেন? সমস্ত লোমে লোমে মালিশ পৌছতে হবে, লজ্জা করলে হবেনা। তোমার হাতের স্পর্শ আমাকে খুব আনন্দ দিচ্ছে।

নাহিদা দেখল ইতিমধ্যে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর লিংগটা তার লুংগির নিচে নড়াচড়া করছে, যেন বস্তা বন্দি একটা কোবরা সাপ। লিংগের নড়াচড়া দেখে নাহিদার যৌবনটাও একটু নড়ে উঠল, দীর্ঘ চার বছরে কোন পুরুষ তার দেহ-যৌবনকে দলিত মথিত করেনি,তার সোনায় কোন বাড়াই ঢুকেনি, প্পায়নি কোন বাড়ার ঠাপ। ফিরোজ দার কাছেও সে এখন অপরিচিত হয়ে গেছে,চার বছরে একবারও সে আসেনি। এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর লিংগের দিকে তার চোখ আটকে আছে। নির্বাক হয়ে লিংগটার দিকে তাকিয়ে থমকে গেছে। এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর কথায় তার সম্ভিত ফিরে এল।
কি ব্যাপার নাহিদা থেমে থাকলে যে? নাহিদা স্বভাব সুলভ একটা মিষ্টি হাসি দিয়ে আবার হাত চালাতে শুরু করল। নাহিদার সমস্ত শরীরে এক অজানায় শিহরনে কাপ্তে লাগল,বুক্টা ধক ধক করতে লাগল,চার বছরের ঘুমন্ত যৌবন তীব্র বেগে জেগে উঠল। হাতের কোষে আরেকটু তেল নিতেই কিছুটা তেল এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর এর উরুর উপর পরে গেল। এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর লাফিয়ে উঠে বসে গেল, কি করেছ, সব ঔশধ গুলোত ফেলে দিলে। ঠিক আছে যেখানে পরেছে সেকান হতে মালিশ শুরু কর। নাহিদা কোন জবাব বাদিয়ে মালিশ করতে করতে উপরের দিকে উঠে আসতেই তার হাতে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর এর বাড়াটা স্পর্শ হয়ে গেল, ততক্ষনাত নাহিদার দেহে একটা বিদ্যুতের সক খেলে গেল। মন্ত্রমুগ্ধের মত সমস্ত লাজের মাথা খেয়ে তেল মাখা হাতে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর এর বাড়াটাকে মলতে শুরু করল।

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর বাধা দিয়ে বলল, না না নাহিদা হচ্ছেনা, আমার স্ত্রী যেভাবে মালিশ করে ঠিক সেভাবে তুমি করছনা, ঐটাতে তেল মালিশের আগে পুরো বাড়াকে থুথু দিয়ে ওয়াস করে নিতে হবে। তবে থুথু হাতে নিবে না। নাহিদা এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর এর কথা বুঝতে পেরেছে। সে ডান হাতে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর এর বাড়াতা ধরে মুন্ডিটাকে তার মুখে পুরে নিয়ে চোষতে শুরু করে। এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর এর বাড়া আরো বেশী শক্ত হয়ে নাহিদার মুঠিতে লাফাতে লাগল। যেমন মোটা বাড়া তেমনি লম্বা, নাহিদার মুঠির দৈর্ঘ চার ইঞ্চি, বাড়াতা মুঠির বাইরে আরো পাচ ইঞ্চির মত আছে। পুরোটা নাহিদার মুখে ঢুকছেনা,তাই নাহিদা গোড়া হতে আগা পর্যন্ত জিব দিয়ে চেটে চেটে ওয়াস করছে।

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর ডাকল, নাহিদা।

নাহিদা জবাব দিল, জি স্যার।

তুমিত আমাকে ঔষধ মালিশ করতে গিয়ে একেবারে গরম করে দিয়েছ। এখন ঠান্ডা করবে কিভাবে? শুনি।

স্যার ছোট মুখে বড় কথা সাজেনা, যদি অভয় দেন বলতে পারি।

হ্যাঁ হ্যাঁ বল।

স্যার শুনেছি গরমে গরম কাটে, যদি আপনি আমাকে গরম দিতে পারতেন, তাহলে আপনার গরমটা আমি কাটিয়ে দিতে পারতাম।

তাই নাকি?

জ্জি স্যার।

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর নাহিদাকে তার কাছে টেনে নিল, নিজের দু রানের উপর বসিয়ে নাহিদার একটা স্তনকে কামিচের উপর দিয়ে মলতে লাগল,

নাহিদা এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর এর পিঠকে ডান হাতে জড়িয়ে ধরে বাম হাতে তার দুরানের ফাকে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর এর বাড়াকে মালিশ করতে থাকল। কামিচের উপর কিছুক্ষন নাহিদার দুধ চিপে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর নাহিদার কামিচকে উপরের দিকে টান দিয়ে খুলে বাইরে ফেলে দিল, সাথে সাথে নিম্মাংগের সেলোয়ারটা ও খুলে নিল, একজন সুপ্রীম বস আরেকজন সর্ব নিম্ন মহিলা পিয়ন আদিম পোষাকে একে অপরকে ভোগের জন্য চরম প্রস্তুতি নিচ্ছে। নাহিদার বিশাল আকারের দুধ গুলি এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর এর চোখের সামনে প্রস্ফুটিত হয়ে উঠল। এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আর দেরি করলনা নাহিদার একটা দুধকে খাপড়ে ধরে অন্যটাকে চপত চপত শব্ধে চোষতে শুরু করল।

আহ স্যার কি আরম লাগছে, সুখের আবেশে নাহিদা বলল।

তোমার দুধ গুলো খুব ফাইন!

ম্যাডামের চেয়ে বেশী ফাইন স্যার?

হ্যাঁ ম্যাডামের চেয়ে বেশী ফাইন।

নাহিদা এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর এর মাথাকে নিজের দুধের উপর খুব জোরে চেপে ধরল।

নাহিদা সম্পুর্ন উত্তেজিত, উত্তেজনায় আহ ইহা ইস ওহ ওহো করতে লাগল, সোনা বেয়ে যৌন রস জোয়ারের ঢেউ এর মত বের হয়ে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর এর উরুকে ভাসিয়ে দিতে লাগল। কাতরাতে কাতরাতে বলল, স্যার আমি আর পারছিনা।

আরেকটু অপেক্ষা কর, তোমার ম্যাডাম এত তারাতড়ী গরম হয়না।

স্যার ম্যাদাম প্রতিদিন করে আমিত সেই চার বছর পর।

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর নাহিদাকে চিত করে শুয়াল, সোনার ছেদায় একটা আংগুল ঢুকায়ে কয়েক বার ঠাপ দিয়ে দেখল, তারপর উপুর হয়ে সোনার ছেদায় জিব লাগিয়ে চাটতে লাগল। নাহিদা এমনিতে উত্তেজিত, তারপর সোনায় জিব চাটা প্রচন্ড সুড়সুড়িতে আর্তনাদ করে চিতকার করতে শুরু করল, স্যারগো অ স্যার এমন করবেন না, সুড়সুড়িতে মরে যাচ্ছি, আমার কেমন যেন লাগছে স্যার, অ স্যার পারছিনা।

নাহিদার কাতরানী থামাতে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম জিব তুলে নিল, বাড়াটাকে নাহিদার সোনায় ফিট করে একটা চাপ দিল, ফস করে এক্তা শব্ধ করে পুরো বাড়াটা নাহিদার সোনার গভীরে ঢুকে গেল। নাহিদা আবেশে চোখ বুঝে আরমে আ–হ করে উঠল। কয়েকটা উপর্যুপরি ঠাপ মেরে বাড়াটাকে সোনার ভিতর গেথে রেখে নাহিদার বুকের দিকে ঝুকে পরে নাহিদার একটা দুধকে চিপে রেখে অন্যটা চোষে চোশে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম খতে লাগল।

নাহিদা দুপাকে উপরের দিকে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলমের কোমর চেপে ধরল, আর দুহাতে পিঠ জড়িয়ে চোখ বুঝে নিজের স্তন গুলি নিজের সুপ্রীম বস্কে পান করাতে লাগল। নাহিদার সোনা তখন গেথে থাকা বাড়াকে একবার স্নগকোচিত আবার প্রসারিত হয়ে কামড়ে কামড়ে ধরতে লাগল। নাহিদার গাল বেয়ে সুখের অশ্রু গড়াতে লাগল।

নাহিদা তুমি কাদছ কেন? এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম বলল।

কাদছিনা স্যার, এটা সুখের অশ্রুজল।

তাই

নাহিদা আহলাদ করে বলল, স্যারগো অ স্যার একটু ঠাপান না ।

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম তারপর অনবরত ঠাপাতে শুরু করল, একেবারে পুরো বের করে আবার ঢকিয়ে দিতে লাগল। নাহিদা চোখে মুখে অন্ধকার দেখতে লাগল। তার সমস্ত দেহ শিন শিন করে উঠল, মেরুদন্ড বেকে বুকের মাঝে এক ধরনের শুন্যতা অনুভব করতে লাগল, সাথে সাথে চিতকার দিয়ে দরদর করে মাল ছেড়ে দিল। এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব আরো কিছুখন ঠাপিয়ে নাহিদাকে বুকের সাথে লাগিয়ে চিপে ধরল, তার বাড়া ততক্ষনে নাহিদার সোনার প্ভিতর রবল ভাবে কেপে উঠেছে। এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর

আলম এর পোদ একবার সংকোচিত এবং প্রসারিত হয়ে থকথকে বীর্য ছেড়ে দিল।

দুজনেই ঠান্ডা হয়ে গেল। প্রশান্তির ঘুমে রাত শেষ ।

সকালে বিদায়ের সময় নাহিদা বলল স্যার আমার বদলীটা যদি দয়া করে বাতিল করেন

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম হা হা হা হা করে হেসে উঠে বলল, বদলীটা-ত তুমি ঠেকিয়েই দিলে।

নাহিদা আবার একবার এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম কে উপুড় হয়ে কদম বুচি করল, উঠার সময় এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর বাড়াটা নাহিদার মাথায় ঠেকল।
নাহিদা একটা কথা বুঝল, এদেশের সকল অফিসারদের কথা ফেরেস্তার মত আর কাজ জঘন্য শতানের মত।(শেষ)

বদলী ঠাপ

নাহিদা বুকের সাথে বালিশটাকে আলিংগন করে উপুড় হয়ে জানালায় তাকিয়ে আছে, তার দৃষ্টি দিগন্তে এসে আটকে গেছে, দৃষ্টির সীমায় গুড়ি গুড়ি বৃষ্টিতে কার একটা ছাগল অবিরাম ভাবে কর্কশ সুরে ডেকে যাচ্ছে,সারা রাতে অবিরাম বর্ষনে আকাশটা ধুয়ে মুছে পরিষ্কার হয়ে আছে, সকাল অবদি বৃষ্টির সে রেশ এখনো থামেনি। প্রকৃতির সংগে মানুষের মনের নিবিড় একটা সম্পর্ক আছে, আকাশে মেঘ জমলে মানুষের মনেও মেঘের সে প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। একাকীত্ব সে প্রতিক্রিয়াকে আরো বেশি গতিশীল করে তোলে। রাতের ঠান্ডা আবহাওয়ায় নাহিদার ভাল
ঘুম হলেও সকাল হতে তার মনে অতীতের কিছু স্মৃতি বার বার উকি মারছে। হঠাত বৃষ্টি বেড়ে যায়, তার ছোট্ট টিনের ঘরে বৃষ্টির রিমঝিম শব্ধ ও তীব্র আকার ধারন করে। বৃষ্টির ছন্দময় কলতানে নাহিদার জীবনের ছন্দপতনের ইতিবৃত্ত ভেসে উঠে, বালিশ্তাকে তার বুকের সাথে আরো বেশি করে জড়িয়ে নেয়, দুপাকে হাটু পর্যন্ত ভাজ করে একটু একটু নেড়ে নেড়ে কল্পনায় ডুব সাতার কাটতে থাকে।


মা বাবা ও তিন বোন দুভায়ের সংসার,নাহিদা সবার বড়, স্বাস্থ্য মোটামুটি ভালই, নাদুস নুদুস দেহে যৌবনে ভরা, চেহারা মায়বী্* হাসিটা বেশ আকর্ষনীয়, চোখের চাহনী তীরের মত যে কোন পুরুষকে গেথে নিথে পারে, বুকের উপর স্তন দুটি সুর্য্য মুখী ফুলের ফোটে আছে। এত গুন থাকা সত্বেও শ্যামলা রং এর কারনে নাহিদাকে যত টুকু ভোগ করার জন্য ছেলেরা পছন্দ

করে বিয়ে করে ঘর বাধার জন্য ততটুকু পছন্দ করেনা। আঠার বছর পার হয়ে গেলেও মনের মত কোন বর নাহিদার জন্য প্রস্তাব নিয়ে আসেনি। মাঝে মাঝে যারা প্রস্তাব নিয়ে আসে তাদের হাতে মা বাবা তুলে দিতে ব্যকুল হয়ে যায়,কেউ কেউ টাকা চায়, মা বাবা তা দিতেও রাজী। কিন্তু নাহিদার যেন তেন ছেলে পছন্দ নয়, মা বাবা কে সাপ সাপ বলে দেয় , আই বুড়ো থাকব কিন্ত যেন তেন ছেলের হাতে আমাকে তোলে দিওনা। মা বাবার মনে ভীষন চিন্তা,নাহিদার পরের দুবোনও বিয়ের সম্পুর্ন উপযুক্ত হয়ে গেছে, তারা নাহিদার চেয়ে আরো বেশী কুতসিত, রঙ যেমন কালো চেহার ও তেমন সুশ্রী নয়, দেহের কোন সৌন্দর্য্য বলতে কিছুই নেই।তিন তিনটি মেয়ে যার ঘরে বিয়ে জন্য অপেক্ষমান সে মা বাবার চোখে ঘুম থাক্তেই পারেনা। নাহিদার প্রতি তার মা বাবা খুব অসন্তোষ্ট, তার কারনেই তার মেয়ে রা জট বেধে গেছে।
একদিন আহিদার মা নাহিদাকে ডেকে বলে, তোর কেমন ছেলে পছন্দ শুনি, নাহিদা কোন উত্তর দেয়না, মা বক বক করে বলতে থাকে হুঁ হুঁ তোর জন্য রাজ পুত্তুর আসবে নাকি? লেখাপড়ার নামে কাচকলা, এইট পর্যন্ত পড়ে শেষ, তার মধ্যে ভাল ছেলে চাস, কি গুন আছে তোর? ধনির দুলাল, ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার ,উকিল আসবে নাকি তোকে বিয়ে করতে, অই সমস্ত লোকের বউ মারা গেছে নাকি খবর নিয়ে দেখ তাহলেও তারা তোর মত মেয়েকে বিয়ে করতে আসবে কিনা সন্দেহ আছে। মায়ের কথায়

নাহিদার বুক ভেংগে কান্না এসে যায়। কত খাটো করে দেখেছে তার মা তাকে। শুধু মাত্র কালো রঙ এর কারনে। কান্নাজড়িত গলায় নাহিদা সেদিন মাকে বলেছিল এবার যেই আসবে তার হাতে তোলে দিও। কিন্তু কোন বর আসেনা।

খালাতবোন ফরিদার বিয়ে, সবাই মিলে বিয়েতে গেছে, ফরিদার মেহেদীরাতের দিনের স্মৃতি নাহিদা এখনো ভুলেনি, ভুলেনি তার চাচাত ভাই আজমলকে, আজমলকে সে জীবনেও ভুলতে পারবে না।। খালাত বোনের চাচাত ভাই আজমল নাহিদা যাওয়ার পর হতেই তাকে চোখে চোখে রেখেছে, নাহিদা যেদিকে যায় সে দিকে আজমল তাকিয়ে থাকে। নাহিদা আজমলের চাহনি বুঝতে পারলেও গা মাখায় না। কারন নাহিদা জানে সে কালো রং এর নারী, তার প্রতি একজন যুবকের কিইবা আকর্ষন থাকবে। আজমলের চোখগুলি বার বার নাহিদার দুধের উপর ঘুরতে থাকে। মাঝে মাঝে পেট এবং আরেকটু নিচে দুরানের মাঝ বরাবর তার দৃষ্টি ঘুরপাক খেতে থাকে। নাহিদার বিরক্ত লাগলেও আবার তার প্রতি একজন যুবকের আকর্ষন দেখে বড়ই আনন্দ পায়। আজমল যেন নাহিদাকে কিছু বলতে চায়, কিন্ত বলার সুযোগ কিছুতেই পাচ্ছিলনা। খালাদের টয়লেট টা ছিল একটু দূরে, আজমলের একটা ছোট বোনকে নিয়ে নাহিদা টয়লেট সারতে যায়, পাগল আজমল সেখানে গিয়ে হাজির। টয়লেট থেকে বের হয়ে নাহিদা চমকে গেল, সামনে আজমল দাঁড়িয়ে আছে, ছোট বোনকে লক্ষ্য করে বলল, যা তুই চলে যা, আর নাহিদাকে লক্ষ্য করে আজমল বলল, তুমি একটু দাড়াও কথা আছে।

কি কথা আমার সাথে? তাড়াতাড়ী বল, কেউ দেখে ফেললে দুর্নাম হয়ে যাবে।

আজমল আমতা আমতা করে বলল, তোকে আমার খুব ভাল লাগে।

আমি কি করতে পারি? বলে নাহিদা খিল খিল করে হেসে উঠল।

হাচ্ছিস কেন? আমাকে তোর কেমন লাগে বলনা।

আমার কিছুই লাগেনা, কালো মেয়েদের কাউকে ভাল লাগতে নেই।

ই-ই-ই-স, কালো বলে সবার কাছ থেকে নিজেকে আড়াল করে রাখিস না, যে চেহারা তোর, কয়জন গোড়া মেয়ের আছে বল? যে সুন্দর স্বাস্থ্য তোর, আকর্ষনীয় বুকের গঠন, ছেলে পটানো পাছা, কয়জন মেয়ের মধ্যে পাওয়া যাবে? তাছাড়া তুই কালোনা, উজ্জ্বল শ্যামলা। হাজার ফর্সা মেয়ে তোর কাছে হার মানবে।

উঁ-উঁ যত সব তোমার মেয়ে পটানো কথা।

সত্যি আমি তোকে ভালবাসি, আমি তোকে বিয়ে করতে চাই, তুই যদি রাজি থাকিস আমি মা বাবাকে বলে সব ব্যবস্থা করব। তোর ইচ্ছাটা বল।
নাহিদা চুপ থাকে, আজমল এস এস সি পাশ করে লেখা পড়া বন্ধ করে দিয়েছে, একটা মুদির দোকান করে, বেশ সুস্বাস্থ্যের অধিকারী, দু ভায়ের মধ্যে সে বড়, একটা মাত্র বোন বছর দশেক বয়স হবে। মোটামুটি সচ্ছল পরিবার। নাহিদা জানে আজমলের পরিবার যদি তাকে মেনে নেয় তাহলে নাহিদার বাবা মাও না করবে না। বিনা বাক্য ব্যয়ে নাহিদাকে আজমলের

হাতে তুলে দেবে, কন্যাদায় গ্রস্থতা থেকে মুক্তি পাবে।

চুপ হয়ে থাকলি যে? আমাকে তোর পছন্দ নয়? কিছু বল।

আমি তোমার কথায় রাজি।

আজমল নাহিদার জবাব শুনা মাত্র তাকে জড়িয়ে ধরে,নাহিদার বুককে নিজের বুকের সাথে লাগিয়ে নিয়ে বলে তাহলে আজ থেকে তুই আমার বউ, আর তোর স্বামী। আমাকে একবার স্বামী বলে ডাক।

নাহিদা নিজেকে ছাড়াতে চেষ্টা করে, আচমকা আজমলের ঝাপ্টে ধরা বুক থেকে বের হতে চায়, কিন্তু আজমলের শক্ত পাথরের মত বাহু বেষ্টনী থেকে বের হতে পারেনা, এই ছাড় কেউ দেখে ফেলবে , কেউ দেখে ফেলবেত, বলে নিজের দেহটাকে মোচড়াতে থাকে।

আমাকে একবার তোর স্বামী বলে মেনে নেনা, ছেড়েইত দেব।

নিজেকে মুক্ত করার জন্য নাহিদা সেদিন আজমল্ কে মৌখিক ভাবে স্বামী বলে মেনে নিল।

আজমল সেদিন নাহিদার দুগালে দুটো চুমু দিয়ে, দুহাতে দু দুধে টিপ দিয়ে ছেড়ে দিল।

ছাড় পেয়ে নাহিদা দ্রুত ঘরে ফিরে আসে।

সারা রাত আজমল নাহিদার পিছনে পিছনে ঘুর ঘুর করেছে, ইশারায় ডাক্তে চেয়েছে, সাবার আরালে যেয়ে কথা বলতে চেয়েছে, নাহিদার মন চেয়েছিল আজমলের দাকে সাড়া দিতে, কিন্তু কেউ বুঝে গেলে কেলেঙ্গকারী হয়ে যাবে ভেবে নিজেকে সংযত করেছে।
মেহেদীরাত শেষ, পরের দিন বিয়ে হয়ে গেল, বর পক্ষ বউ নিয়ে চলে গেল। রাতে খালাদের ঘর মেহমানে ভরা, গল্প গুজব করতে করতে রাতের বারটা বেজে গেল, কে কোথায় শুবে তার কোন ইয়ত্তা নেই, খালাদের ছোত্ত ঘরে অনেকেই শুতে পারেনি,

শুতে না পারা তালিকায় নাহিদাও আছে। আজমলের মা নহিদাকে বলল, তুই আমাদের ঘরে কনার সাথে শুবি আস। কনা আজমলের ছোট বোন, নাহিদা আজমলের মার সাথে তাদের ঘরে রাত যাপনের উদ্দেশ্যে চলে গেল।

নাহিদা ঘরে এসে দেখতে পায় ইতি মধ্যে আজমলেদের ঘর পুর্ন হয়ে গেছে। বারান্দার একপাশে একটা খাট এখনো খালি, হয়ত অই পাশে আজমল শুয়েছে বিধায় কোন মেয়ে লোক খালি খটটিতে শুয়নি।খাটটিতে আজমলের ভাই শুয়, আজ হয়ত সে ভিড় দেখে দোকানে চলে গেছে। আজমলের মায়ের দিকে লক্ষ্য করে নাহিদা বলল, আন্টি এখানে কে শুবে, আন্টি জবাব দিল এখানে আজ কেউ শুবেনা, তোর ভাই আবছার শুয়, মেহমান দেখে তাকে বলেছিলাম দোকানে চলে যেতে, সে দোকানে চলে গেছে, আজমলকেও বলেছিলাম কিন্তু সে যায়নি, প্রতিদিন সে দোকানে থাকে আজ তার কি হল কি জানি, মোটেও যেতে চাইলনা। আসুবিধা কিছু নেই তোরা শুয়ে পর। আজমল এখন গভীর ঘুমে। তুমি কোথায় শুবে? নাহিদা বলল। আমি তোর খালার সাথে শুব সে অনুরোধ করেছে তার সাথে শুতে।

নাহিদা শুয়ে পরে, কথা আর বাড়ালনা। শুয়ার অল্পক্ষন পরে সে ঘুমিয়ে পরল।
গভীর রাত পাছায় কোন এক হাতের আদরে নাহিদার ঘুম ভেংগে যায়, এক্তা হাত তার তানপুরার মত পাছাতার উপর

এদিক ওদিক ঘুরছে, মাঝে মাঝে মাংশল পাছাতাকে টিপছে, নাহিদার ঘুম ভেংগে গেলেও বুঝতে চেষ্টা করছে কার হাত হতে পারে, না ভিতরেত কোন পুরুষ লোক শুয়নি। তাহলে কে? বারান্দার ওই প্রান্তে এক মাত্র আজমলই শুয়েছিল, তাহলে নাহিদা শুয়ার আগে আজমল জেগে ছিল? হয়ত। নহিদা কি করবে বুঝতে পারছিল না। বাধা দিলে ধস্তাধস্তিতে ভিতরের লোকগুলো জেনে যাবে, তাতে আজমলের অপমানের চেয়ে নিজের অপমান বেশি হবে। নাহিদা নিশ্চিত হল আজমলই, গত রাতে ভালবাসার কথা বলে তার দুধ টিপে স্বামী হিসেবে মৌখিক স্বীকৃতি নিয়েছে। আজ রাতে সে দাবীতে পুর্ন স্বামীত্ব ফলাতে চাচ্ছে। নাহিদা চুপ হয়ে শুয়ে থাকে, আজমল তার পাছা টিপতে টিপতে উরুর দিকে নামতে লাগল, একেবারে পায়ের আংগুলিতে পৌছল, আংগুল গুলিকে মুখে নিয়ে চুমু দিতে লাগল। তারপর জিবচাটা দিয়ে চোষতে লাগল। নাহিদার জীবনে প্রথম পুরুষ, পুরুষের হাতের ছোয়ায় নাহিদার কাতুকুতু ও সুড়সুড়ি লাগাতে পাকে একটু উপরের দিকে টান দিল, আজমল বুঝল এটা নাহিদার ঘুমের ঘোরে নড়াচড়া মাত্র। আজমল আবার পা থেকে উপরের দিকে টিপতে টিপতে উঠে আস্তে লাগল, নাহিদা আজমলের এই টিপুনিতে যতটুকু সুড়সুড়ি পাচ্ছে তার চেয়ে ভয় পাচ্ছে বেশী। তার সারা দেহে পৌষের কম্পন শুরু হয়েছে। আজমলের হাত ধীরে ধীরে নাহিদার তল পেটে স্থান করে নিল, সেলোয়ারের উপর দিয়ে তল পেটের উপর হাতকে ঘষতে লাগল। নাহিদা টের পেল আজমল তাকে একটু ঠেলে দিয়ে পিঠ ঘেষে খাটের উপরে বসেছে, কাত হয়ে শুয়ে থাকা নাহিদার বুকের দিকে আজমলের


হাত এগিয়ে আসছে। আজমলের হাতের আংগুল্ গুলো যেন কদম ফেলে পেটের উপর হেটে দুধের উপর স্থির হল, নাহিদার স্পঞ্জের মত মাঝারী দুধগুলোকে এবার আজমল হালকা ভাবে চিপতে লাগল। নাহিদার একটু একটু আরাম লাগছে, যৌনতার সম্মোহনি শক্তি তাকে আকড়ে ধরেছে, মনের ভিতর লাখো ভয় কাজ করলেও কিছুতেই আজমলল্কে বাধা দিতে পারছেনা। তীব্র যৌণ বাসনায় আজমলকে জড়িয়ে ধরে সবকিছু সঁপে দিতে মন চাইছে, কিন্তু লজ্জা আর ভয় তাকে এগুতে দিচ্ছে না। সে শুধু নিশব্ধে আজমলের আদর উপভোগ করে যাচ্ছে। নাহিদার কোন সাড়া না পেয়ে আজমল একটু সাহসী হয়ে দুধকে চিপে ধরে নাহিদাকে চিত করে দিল, নাহিদা নড়ে উঠার সাথে সাথে চৌকিটা ক্যাচের ম্যাচের করে শব্দ করে যেন ভিতরের লোকগুলোকে জাগিয়ে দেয়ার উপক্রম হল। না ভিতরের কামরার কারো কোন শব্ধ নেই, নাহিদা কিছুটা নির্ভয়ে আজমলের ইচ্ছে অনুযায়ী চিত হয়ে গেল। আজমলকে আর থামায় কে? নাহিদার দুগালে আজমল চুমুতে চুমুতে ভরিয়ে দিতে শুরু করল। দুঠোঠকে মুখে নিয়ে চোষতে লাগল, আর দুহাতে নাহিদার দু দুধকে কচলাতে লাগল। দু আংগুলের চিপায় দুধের নিপলকে ঘুরাতে লাগল। নাহিদা চরম উত্তেজনা বোধ করতে লাগল, উত্তেজনায় নাহিদার যৌনিদ্বারে কিট কিট করতে শুর করেছে। দেহের সমস্ত পশমগুলো খাড়া হয়ে গেছে,এক ধরনের অনুভুতিতে সারা শরীর কিড়মিড় করছে। আজমল আরো এগুতে চেষ্টা করে, কামিচের নিচের অংশ উপরে তুলে দিয়ে পেট উদোম করে দেয়, বিবস্ত্র পেটে আজমল একটা চুমু দিতেই নাহিদার সমস্ত দেহ শিরশির করে উঠে। নাহিদা সুড়সুড়িতে পেটটাকে একটু সংকোচিতে করে নেয়। নাহিদার সংকোচন দেখে আজমল বুঝে ফেলে নাহিদা

জেগে আছে। এবং এতক্ষন যা কিছু করেছে ,যা কিছু ঘটেছে নাহিদার সম্মতিতেই ঘটেছে। আজমল আর দেরি করতে নারাজ, নাহিদার পুরো কামিচাটা কে উপরের দিকে তুলে খুলে ফেলতে চাইল, নাহিদার ভাল লাগলেও চুড়ান্ত যৌন কর্মে ইচ্ছুক নয়, আর সুযোগ দিতে নারাজ। তাই নাহিদা ধরমর করে উঠে বসে, ফিস ফিস করে আজমলকে গুঢ় অন্ধকারে হাতের ইশারায় চলে যেতে বলল, কিন্তু আজমল নাছোর মানুষ, সেও হাতের ইশারায় জানিয়ে দিল, সে যাবেনা। নাহিদা আবার ইশার*্য জানাল ভিতরের কামরার মানুষ গুলো জেনে গেলে বদনাম হয়ে আবে। আজমল নাহিদার কথায় কয়েক সেকেন্ড ভাবল, নিজ হাতে খুব আস্তে নিশব্ধে দরজাটা খুলল, নাহিদার হাত ধরে টেনে বের করে আবার দরজাটা মুখে মুখে লাগিয়ে আজমলদের গোয়াল ঘরের পাশে খড়ের গাদায় নিয়ে গেল। নাহিদা তখনো না না করে যাচ্ছে, কিন্তু আজমল আজকের সুযোগ হাত ছাড়া একদম নারাজ। নাহিদাকে চেপে ধরে খড়ের গাদায় শুয়ে দিল। কামিচটাকে উপরে দিকে টেনে তুলে মাথা গলিয়ে খুলে ফেলল, নাহিদা না না করলেও কামিচটা খুলতে তেমন বাধা দিলনা। কামিচ খুলে আজমল নাহিদার দুধের উপর ঝাপিয়ে পরল, একটা দুধ মুখে নিয়ে চোষতে চোষতে অন্যটাকে টিপতে লাগল। নাহিদার সম্পুর্ন নতুন অভিজ্ঞতা, নিজের স্তনে একজন পুরুষের মুখের চোষনের ফলে তার সমস্ত দেহটা কেপে উঠল, এক অজানা পুলকে তার দেহমনে যৌনতার বাধভাংগা অদম্য যোয়ার বইতে শুরু করল। নিজের দুহাতে আজমলের মাথাকে প্রচন্ড জোরে দুধের উপর চেপে

ধরে ঘন ঘন নিশ্বাস নিতে থাকল। এই যৌন ক্রিয়ায় এত আরাম এত আনন্দ আজমল তাকে এই খড়ের গাদায় নিয়ে না এলে হয়ত নাহিদা বুঝতেই পারতনা। আজমল এবার চোষন ও মর্দনের জন্য দুধ পরিবর্তন করে নিল। নাহিদা এবার তার এক হাতে মাথা চেপে ধরে অন্য হাতে আজমলের পিঠ জড়িয়ে ধরে আহ ই-হ ই—-স অ–হ করে মৃদু স্বরে শব্ধ করতে লাগল। আর দুরান কে বার বার আজমলের গায়ের উপর তুলে দিতে লাগল। আজমল এবার নাহিদার সেলোয়ারের পিতা খুলে সেলোয়ারটা একটানে নামিয়ে নিল, নাহিদার যৌন রসে ভাজা চপচপ সোনায় একটা আংগুল ঢুকাতে নাহিদা খপ কপরে আজমপ্লের হাত ধরে ফেলল।

আজমল ভাই আমি ব্যাথা পাচ্ছি,

পাবেনা আমি আগে পরিস্কার করে দিচ্ছি, বলেই এক ঠেলায় একটা আংগুল পুরো ঢুকিয়ে দিল।

নাহিদা ব্যথায় ককিয়ে মাগো বলে দাত মুখ খিচে কিছুক্ষন চুপ হয়ে রইল।

এ ফাকে আজমল তার বাড়ায় বেশি করে থুথু মাখিয়ে নিয়ে কিছু থুথু নাহিদার সোনায় মাখায়ে নিল, তারপর নাহিদার সোনায় বাড়ার মুন্ডিটা বসিয়ে নাহিদাকে নিজের বুকের সাথে ভাল করে জড়িয়ে নিল। তারপর দিল এক ঠেলা, পস করে বাড়ার কিছু অংশ নাহিদার সোনায় ঢুকে গেল, নাহিদা আহ করে ছোট্ট একটা আর্তনাদ করে দুরানকে দুদিকে আরো একটু ফাক করে দিল আর আজমলের পিঠকে জড়িয়ে ধরল। আজমল এবার একটা দুধ মুখে চোষতে চোষতে অন্যটা টিপ্তে টিপ্তে আরেকটা ধাক্কা দিয়ে পুরোটা ঢুকিয়ে দিল। এবার ব্যাথায় নয় আরামে চোখ বুঝে নাহিদা আজমলকে জড়িয়ে ধরে দুপাকে উপরের দিকে তুলে দিয়ে নিচ থেকে একটা তল্টহাপ দিয়ে আজমল্কে ঠাপানোর জন্য ইশারা দিল। আজমলের নাহিদার ইশারা পেয়ে এবার উপর্যুপরি ঠাপানো শুরু করে দিল। খড়ের গাদা স্প্রীং এর মত ক্যাচ ক্যাচ শব্ধে তাদের ঠাপ্নোর তালে তালে চোদন কাব্য গাইতে লাগল। প্রায় বিশ মিনিট পর নাহিদা অসাড় হয়ে গেল, আজমল ও আর কয়ে সেকেন্ড পর নাহিদার সোনায় বীর্য ঢেলে উঠে গেল। সবার অজ্ঞাতে তারা স্ব স্ব স্থানে ফিরে গেল।

সেদিনের সে স্মৃতি নাহিদা আজো ভুলেনি, নাহিদার মাকে আজমলের মা কথাও দিয়েছিল, নাহিদাকে আজমলের বউ করে তার ঘরে আনবে, কিন্তু সে সুখ সইলনা। একটা ঘাত ট্রাক ব্রেক ফেল করে আজমলের দোকানে ঢুকে পরে, আর আজমল তাতে নিহত হয়। নাহিদার স্বপ্ন ভেংগে খান খান হয়ে যায়। নাহিদা একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে।

সেই দুর্ঘটনার পর নাহিদাকে অনেকে অপয়া ভেবেছে। তারপর আর কোন প্রস্তাব আসা বন্ধ হয়ে যায়।

কামাল পাশের গ্রামের ছেলে। নিঃস্ব পরিবারের ছেলে। দুই ভাই একভাই পাহাড়ে কাট কেটে জিবীকা চালায়। আর কামাল অনেক কষ্ট করে কোন প্রকারে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করে। ছাত্র হিসেবে ভাল না থাকায় কোন ক্লাশে ভাল রেজাল্ট করতে পারেনি। অনেক জায়গায় পরীক্ষা দিয়ে ব্যর্থ হয়েছে। শেষ পর্যন্ত একটা রেজিষ্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অনেক লবিং এর মাধ্যমে চাকরী পায়। কোন মতে দিন যাপন করে।

অত্যন্ত লাজুক স্বভাবের ছেলে কামাল। যেমন কালো তেমন বিশ্র চেহারা। কোন মেয়ের সাথে প্রেম করাত দুরের কথা কথা বলতেও সাহস পেতনা। রাস্তায় চলার সময় বিপরীত দিক হতে মেয়ে আসতে দেখলে কাপড় পেচিয়ে তার হাটা বন্ধ হয়ে যায়। বিশেষ করে খুব সুন্দরী মেয়ে দেখলে একেবারে পেচিয়ে রাস্তার বাইরে পরে যাওয়ার উপক্রম হয়। রাতে ঐ সমস্ত মেয়েদের কল্পনা করে হস্ত মৈথুন করে যা তৃপ্তি পায়। প্রতি রাতেই হাত মারে। ইদানিং সে খুব দুর্বল হয়ে গেছে। চোখগুলো কোটরাগত হয়ে গেছে। কোমরটা সরু হয়ে গেছে। মাঝে অসুস্থ হয়ে যায়। ডাক্তারের সরনাপন্ন হলে বিয়ের পরামর্শ দেয়। বিগত তিন বছর ধরে মেয়ে দেখেছে কিন্তু কোন মেয়ে তাকে দেখে পছন্দ করে না। শেষ পর্যন্ত বিয়ের আশা বাদ দিয়ে এখন মাষ্টারী নিয়ে আছে। তা নিয়ে বাকী জীবন কাটিয়ে দিবে সংকল্পপ করেছে।

আজ স্কুল বন্ধ। কামাল গ্রামের দোকানে বসে একটা চা পান করছে। পাশে নাহিদার বড় মামা তার জন্য একটা চায়ের আদেশ দিয়ে কামালক্কক্কে বলল।

কেমন আছ কামাল?

ভাল আছি, আপনি কেমন আছেন?

ভাল, তারপর অমার বিয়ের কি হল, আর জানলাম নাত।

না, পাচ্ছিনা, কোন মেয়েই পছন্দ হচ্ছেনা। আবার যাদের পছন্দ হয় সেগুলি আমাদেরকে পছন্দ করছে না। তাই আপাতত বন্ধ করে দিয়েছি।

এটা একটা কথা হল?

কি করব।

চা পানের পর্ব শেষ করে নাহিদার মামা দুজনের বিল পরিষোধ করে কামালকে নিয়ে বের হল। বাইরে হাটতে হাটতে বলল, আমার ভাগিনি একটা আছে দেখতে পার। তুমি সব চিন খুব দেখার দরকার নেই, তোমাকেও ওরা চেনে, তুমি মতামত জানালে আমি আলাপ করব। কামাল আর ভাবলনা, সেখানে দাঁড়িয়ে তার মতামত হ্যাঁ বোধক জানিয়ে দিল। মামার মাধ্যমে নাহিদার বিয়ে এক সাপ্তাহের মধ্যে অনাড়ম্বর ভাবে হয়ে গেল।

বাসরে নাহিদার কল্পনা ছিল আজমলের সে যৌন স্বাদ বহুদিন পর সে ফিরে পাবে। আর কামালের ভয় ছিল সে নাহিদাকে তৃপ্তি দিতে পারবে কিনা। যথারীতি বাসরে নাহিদা আর কামালের দেখা হল। নাহিদা স্বামীর স্পর্শের জন্য প্রতীক্ষায় আর কামাল নিজের ভয় কাটানোর জন্য একটু সময় নিয়ে সাহস তৈরী করছে। একজন তার পুরনো স্বাদ ফিরে পেতে চায় আর অপরজন তার বিকল্প পুরনো স্বাদের ক্ষতিগ্রস্থতার ভয় এড়িয়ে বাস্তবে ফিরে আসতে চায়। অবশেষে কামালই নাহিদার দেহে

হাত লাগাল। নাহিদার একটা দুধে কামাল চাপ দিতেই নাহিদা কামাপ্লকে জড়িয়ে ধরে স্বামীর আহবানে সাড়া দিল। কামাল নাহিদার বুক থেকে শাড়ি সরিয়ে ব্লাউজ খুলে দুধ গুলোকে উম্মুক্ত করে কিছুক্ষন টিপল,নাহিদা নিজেকে স্বামীর কাজে সোপর্দ করলেও নিজে কিন্তু তেমন প্রতক্রিয়া দেখাচ্ছেনা, পাছে কামাল নহিদাকে পুরোনো মাল বা নির্লজ্জ ভাবতে পারে। কামাল কিছুক্ষন দুধ টিপে নাহিদার শড়ীটা উপরের দিকে তুলে নাহিদার নিম্মাংগটা উদোম করে নিল। নাহিদার সোনায় হাত দিতে কামালের আংগুল নাহিদার যৌন রসে ভিজে গেল। কয়েক বার আংগুল চালায়ে কামাল আর তর সইতে পারলনা, নাহিদার দেহের উপর উঠে কামালের লিংগটা নাহিদার সোনায় ফিট করে একটা চাপ দিয়ে ঢুকিয়ে দিল। নাহিদা নিজেকে সতী স্বাধবী দেখানোর জন্য অভিনয় করে ব্যাথা পাওয়ার ভংগিতে আহ করে উঠল। কামাল নাহিদার ব্যাথার শব্ধতে এক্টা ইনটেক্ট বউ পাওয়ার খুশিতে গদগদ হয়ে গেল। কিন্তু কয়েকটা ঠাপ দিতেই দরদর করে মাল বেরিয়ে গেল। নাহিদা নিরাস ব্যর্থ মনোরথ হয়ে চাপা কান্না লুকিয়ে স্বামীর সাথে প্রবল তৃপ্তির অভিনয় করে ঘুমিয়ে গেল। কামাল কোনদিনই নাহিদাকে সামান্য মাত্র সুখ দিতে পারেনি। দু বছর অতিক্রান্ত হলেও বীর্য স্বল্পতার কারনে নাহিদার গর্ভে কামাল একটা বাচ্চাও জম্ম দিতে পারেনি।
নাহিদার বাপের বাড়ী ও শশুর বাড়ী খুব কাছাকাছি হওয়াতে নাহিদা দিনের বেশীর ভাগ সময় বাপের বাড়ীতে কাটায়। একদিন দুপুরের পর নাহিদা বাপের বাড়ীতে প্রবেশ করের সময় নাহিদা কাচারীর পানে লক্ষ্য করে থমকে যায়। তার বড় খালার ছেলে ফিরোজ কাচারীতে দিবা নিদ্রায় মগ্ন। তার অজান্তে তার বাড়া শক্ত হয়ে লুংগির নিচে সামিয়ানা তৈরি করে

দাঁড়িয়ে আছে। নাহিদা মন্ত্র মুগ্ধের মত অনেক্ষন দাঁড়িয়ে দেখতে লাগল, চোখের ধারনায় বাড়াটার একটা মাপ নিতেও চেষ্টা করল। বিরাট আকারের বাড়া, হেংলা পাতলা শরীরে এত বড় বাড়া ভাবতেই অবাক হয়ে যায় নাহিদা। অতৃপ্ত নাহিদার মন ফিরোজের বাড়ার স্বাদ নেয়ার জন্য ব্যকুল হয়ে উঠল। কিন্তু কিভাবে? এক সেকেন্ডে এত সহজে কি এ সম্পর্ক হয়? নাহিদা নারী, নারীরা যেচে কাউকে ধরে দিলে পুরুষরা ফেরাতে পারেনা, কারন পুরুষরা সহজে কোন নারীকে কিছুক্ষন ভোগ করতে পারলেই খুশি। নাহিদা আশ্বস্ত হয়। ঘরে গিয়ে দেখে নেয় কে কি অবস্থায় আছে। বাবা ভাই কেউ নেই, এ সময়ে কোন্দিনই তারা থাকেনা। মা এবং বোনেরা তাদের পুরানো অভ্যাস মত দিবা নিদ্রায় মশগুল, নাহিদারও অভ্যাস ছিল, কিন্তু ইদানিং তার দিনে বা রাত্রে কোন সময় ভাল ঘুম হয়না। সবাইকে এক পলক দেখে নাহিদা কাচারীতে ফিরে এল। খুব আস্তে কাচারীর দরজা খুলে ঢক্তেই নাহিদা আগের চেয়ে বেশী অবাক হয়ে যায়। ফিরোজের কাপড় বুকের উপর উঠে রয়েছে, বাড়াটা তেমন ভাবে খাড়া হয়ে আছে। চোখের ধারনার চেয়ে অনেক বড় মনে হল। কুচকুচে কালো বর্নের গোড়াটা মোটা হয়ে ডগার দিকে ক্রমশ চিকন হয়ে গেছে। গোড়াটা ছয় ইঞ্চি এবং ডগাটা পাঁচ ইঞ্চির মত হবে। লম্বায় আট সাত হতে আট ইঞ্চির কম হবেনা। নাহিদা এক দৃষ্টিতে বাড়াটার দিকে তাকিয়ে আছে, তার সমস্ত দেহ থরথর করে কাপছে, পাগুলো যেন স্থান চ্যুত হয়ে যাচ্ছে। ভয়ে ভয়ে কম্পমান অবস্থায় নাহিদা ফিরোজের কোমর ঘেষে বসে গেল। বারায় হাত ছোয়াবে কিনা ভাবল, না ছোয়াল না। আবার উঠে কাচারীর দরজা জানালা সব বন্ধ করে নিজের দেহ থেকে সব কাপড় খুলে পাশে রাখল। নাহিদার ধারনা

ফিরোজ জেগে গেলে যাতে নাহিদা নিজের লজ্জা এড়াতে পালাতে মন চাইলেও পালাতে না পারে। আর এতে ফিরোজ ও কিছু সুবিধা পাবে। বিবস্ত্র হয়ে আবার কোমর ঘেষে বসে ফিরোজের বাড়ায় হাত লাগাল। কি শক্ত আর মোটা! নাহিদা কয়েকবার বাড়াটাকে মলল। মুঠোকরে ধরে উপর নিচ খেচল, না ফিড়জের কোন সাড়া ফেলনা। নাহিদা শভ কামে দেরি করতে নারাজ, সে বাড়ার মুন্ডিটা মুখে নিতে চোষতে শুরু করল, ফিরোজের খুব সুড়সুড়ি লাগছে সে ধটা টান তান করে রেখেছে। নাহিদা ফিরোজের টান টান শরির দেখে বুঝল ফিরোজ জেগে ঘুমানোর ভান করছে, সে চোষার তীব্রতা বাড়িয়ে দিল, ফিরোজ আর যায় কই। চরম উত্তেজনা কন্ট্রোল করতে না পেরে ধরমর করে উঠে নাহিদাকে জড়িয়ে ধরে ডান হাতে একটা দুধকে খাব্লে ধরে অন্য দুধটা চোষতে শুরু করে দেয়। নাহিদা এটাই চেয়েছিল, এখাতে ফিরোজের মাথাকে দুধে চেপে ধরে অন্য হাতে ফিরোজের বাড়াকে খেচতে থাকে। দুজনেই চরম উত্তেজিত। অতৃপ্ত নাহিদার আর তর সইসেনা, ফিরোজকে বলে তাড়াতারী শুরু কর, বোনেরা কেউ জেগে যাবে। ফিরোজ নাহিদাকে খাটের কারায় চিত করে শুয়ে দেয়, বাড়াটা নাহিদার সোনায় ফিট করে একটা ধাক্কা দিয়ে ফকাস করে নাহিদার সোনায় পুরোটা ঢুকিয়ে দেয়। নাহিদা আরামে আহ আহা অহ করে শব্ধ করে চোখ বুঝে ফিরোজকে জড়িয়ে ধরে নিজের বুকে টেনে নেয়। একেবারে নিজের দুধের সাথে ফিরোজের বুক কে চাপটে ধরে। ফিরোজের গালে গালে কয়েকটা চুমু একে দেয়। ফিরোজ নাহিদার একটা দুধ হাতে মলে মলে অন্যটা চোষতে চোষতে কোমরকে উপর নিচ করে থাপাতে থাকে। ফিরোজের থাপ খ্যে নাহিদার আজমলের কথা মনে পরে। জীবনের প্রথম ঠাপ খেয়েছিল আজমলের কাছে। মানুষ তার জীবনের কোন প্রথম কখনো ভুলেনা। সে লাভার হউক, স্বামী হউক বা অন্য কোন স্মৃতি। ফিরোজের চরম ঠাপ নাহিদাকে আজমলের স্মৃতিতে নিয়ে যায় কিছুক্ষন। কামালের কথা ভাবে, দু বছরে তার সোনাটা কামালের হাতে শুকনো নদীর মতে হয়ে গেছে। ভাবনার ফাকে ফিরোজের ঠাপ গুলোকে ও দারুন উপভোগ করছে। পাছাতা খাটের কারায় হওয়ায় ফিরোজ এমন ঠাপানি ঠাপাচ্ছে, যেন বাড়া দিয়ে ঠেলে নাড়ভুড়ি মুখ দিয়ে বের করে দেবে। মুন্ডিতা ভাগাংকুরে এত জোরে আগাত করছে যে ভগাংকুর চিড়ে যাবে। নাহিদা আর পারেনা, দুপাকে উপরে তুলে ফিরোজের কোমরে আকড়ে ধরে, দুহাতে ফিরোজের পিঠকে চেপে ধরে শরীরটা বাকা হয়ে যায়, মেরুদন্ডটা এক্তা মোচড় দেয়, সমস্ত দেহটা এক্তা ঝাকুনি দিয়ে ফরফর করে যৌণ রস ছেড়ে দেয়। ফিরোজও আর দেরি করেনা আর কয়েকটা ঠাপ দিয়ে আহ আহ অহ করে নিশব্ধ চিতকার করে বাড়া কাপিয়ে চিড়িত চিড়িত করে নাহিদার সোনার ভিতর বীর্য ছেড়ে দেয়। নাহিদার মরা নদী যেন বর্ষার বারিধারায় সিক্ত হয়ে গেল। তারাতারি দুজনে স্বাভাবিক হয়ে নিল। নাহিদা অনুরোধ করল সুযোগ পেলেই যেন ফিরোজ তাদের বাড়ি আসে এবং নাহিদাকে খবর দেয়। এভাবে তাদের মিলনের মাধ্যমে নাহিদার পরের তিন বছরে দুইটা মেয়ে সন্তানের জননী হয়। নাহিদা ও কালো, কামাল ও কালো, কিন্তু মেয়ে দুটি ফর্সা অনেকেই কানাঘুষা করতে করে। যদিও এই কানাঘুষার কোন যৌক্তিক কারন নেই, তবুও কামালের সেতা সহ্য হলনা, একদিন ঘুমের টেবলেট খেয়ে কামাল আত্বহত্যা করে। মানুষের কানাঘুষার ফলে ফিরোজ ও আর আসেনা, নাহিদার উত্তাল ভরা নদী আবার শুকিয়ে যায়। বিধবা হোওয়ার জীবিকা নির্বাহের পথও বন্ধ হয়ে যায়। প্রায় তিন বছর পর নাহিদার বড় মামা ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে তহসিল অফিসের পিয়ন পদে একটা চাকরী যোগাড় করে দিল। মেয়ে দুটি নিয়ে এখন নাহিদা বেশ সুখী। হঠাত জানালার পাশ দিয়ে একটা গরু দৌড় দেয়াতে নাহিদার কল্পনা ভেংগে যায়। ঘড়ি দেখে বেলা দশটা, অফিসে যাওয়ার জন্য তৈরী হয়ে কর্মস্থলে যাত্রা করল।

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম। দোর্দন্ড অফিসারদের একজন। স্কালে ঘুম হতে উঠে হঠাত মনে এল একটা থসিল সারপ্রাজ ভিজিট করবে। মনে ভাবে কোন অফিস্টাতে যাওয়া যায়। শহরে নাকি শহরের বাইরে। শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নিল শহরের বাইরে যাবে। গাড়ী নিয়ে যাত্রা করল, মাত্র এক ঘন্টায় নির্দিষ্ট অফিসে পৌছে গেল।

তখন সকাল পৌনে দশটা মাত্র। তহসিলদার সাহেব্ব অফিস্র সামনে এ ডি সির গাড়ী দেখে হন্তদন্ত হয়ে ছোটে এল, এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম কে এগিয়ে নিয়ে তার চেয়ারে অত্যন্ত সম্মানের সাথে বসাল। চেয়ারে বসেই এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব প্রথমে হাজিরা খাত চাইল। তহসিলদার জানে যে হাজিরা খাতা দেখলে নাহিদা ধরা খেয়ে যাবে। কিন্তু উর্ধতন অফিসারে নির্দেশ হাজিরা খাতা দিতেই হবে। হাজিরা খাতা নিয়ে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর সামনে রাখল। হাজিরা খাতা দেখে সবার নাম এর সাথে চেহারাটাও দেখে নিল, কিন্তু নাহিদা নামের সেই পিয়নটাকে না দেখে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম জানতে চাইল সে কোথায়। তহসিলদার সাহেব জবাব দিল নাহিদা আজ খুব অসুস্থ সে আসবেনা বলে টেলিফোনে আমাকে জানিয়েছে। এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব তেমন কিছু বলল না।
সাড়ে দশটা বাজে, একটা মহিলা তহসিল অফিসে প্রবেশ করল, তাকে আসতে দেখে তহসিলদার এবং অন্যান্য সকলে দাতে জিব কামড় দিল। মিথ্যা বলার অপরাধে কিনা শস্তি পেতে হয়। তহসিলদার রিতিমত ঘেমে গেল। মহিলাটি এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেবের গা ঘেষে ভিতরে প্রবেশ করতেই এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব বলল, কি ব্যাপার আপনি ভিতরে এলেন কেন? খাজনা দেবেন ত সামনের চেয়ারে বসুন। মহিলাটি নির্দ্বিধায় জবাব দিল, স্যার আমি নাহিদা, এ

অফিসের একজন কর্মচারী। বলার সাথে সাথে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম রাগে ফুসে উঠল, একবার তহসিলদারের দিকে তাকাল আবার নাহিদার দিকে। এই আপনার আসার সময় হল? রাজরানীর মত অফিস করছেন। নাহিদা আমতা আমতা করে জবাব দিল, স্যার আজ একটু দেরী হয়ে গেছে। আর কোনদিন হবেনা। সকালে তহসিলদারের কাছে টেলিফোন করেছেন, এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম জানতে চাইল। নাহিদা সাবলীল ভাবে উত্তর দিল না স্যার। এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম তহসিলদারের দিকে তাকিয়ে বলল আপনি আমার সাথে মিথ্যা বললেন কেন? তহসিলদার লা জবাব।

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব টেলিফোনটা হাতে নিয়ে কাকে যেন কল করল, ওই প্রান্তে রিসিভ করলে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব বলতে লাগল, আর ডি সি সাহেব আজকে বদলীর যে ফাইল টা রেডি করছ তাতে আরো দুজনের নাম লেখে নাও, তাদের দুজনকে সন্ধীপ পোষ্টিং করে দাও।

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম বদলীর অফিস গুলোর নাম আরডিসি কে বলে দিল। এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব এই রেজিষ্টার সেই রেজিষ্টার দেখে প্রায় দেড় ঘন্টা পর অফিস ত্যাগ করল।
এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব চলে গেলে তহসিলদার সাহেব নাহিদাকে বকাবকি শুরু করল, দশটা পর্যন্ত আসনাই যখন আজকে আর না আসতে। আমিতবলেই দিয়েছিলাম তুমি আমার কাছে ছুটি নিয়েছ,ছুটির কথা শুনে এ ডি সি (রেভিনিউ) স্যার কিছুই বলেনি। যদি না আসতে তুমিও বাচতে আমিও বাচতাম। এসেইত বিপদে ফেলে দিলে। এখন

তোমার ঠেলা তুমি সামলও , আমি আমারটা সামলাতে পারব।

নাহিদা তহসিলদারের কথা শুনে কেদে ফেলল, বকাবকির কারনে নয়, সন্ধীপ বদলীর সম্ভবনার কারনে। ভীষন দুশ্চিন্তা তাকে আকড়ে ধরল। সারাদিন কারো সাথে কোন কথা বললনা। কিভাবে যাবে সন্ধীপ, কোথায় থাকবে, একেত মহিলা মানুষ, তাছাড়া মেয়ে দুটিকে কোথায় রেখে যাবে? নাহিদা কিংকর্তব্যবিমুঢ় হয়ে গেল।

বাসায় গিয়ে মেয়ে দুটিকে জড়িয়ে ধরে কেদে ফেলল, মেয়েরা কিছুই বুঝতে পারলনা। নাহিদার মা জানতে চাইল, কি হয়েছে। নাহিদা সব খুলে বললে মাও ভীষন চিন্তায় পরে গেল। তবুও মা আশ্বাস দিয়ে বলল, বদলীটা ঠেকাতে পারিস কিনা চেষ্টা করে দেখ, না পারলেত যেতেই হবে, চাকরোত করতেই হবে। তোর মামাকে বলে দেখিস সে কিছু করতে পারে কিনা।

মামা নাহিদার কথা শুনে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর সাথে যোগাযোগ করল, কিন্তু এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব্ তার সিন্ধান্তে অটল। মামা ব্যর্থ মনোরথ হয়ে নাহিদাকে তার ব্যর্থতার কথা জানিয়ে দিলে নাহিদা আবার চরম কান্নায় ভেংগে পরল। মামা শেষ পর্যন্ত তহসিলদারের মাধ্যমে কিছু করার পরামর্শ দিল।
নাহিদা পরের দিন অফিসে এসে তহসিলদারের সরানাপন্ন হল, এবং মামার ব্যর্থতা জানাল। তহসিলদার সাহেব জানালেন আমি

গতকাল সন্ধ্যায় স্যারের সাথে দেখা করেছি, এবং বিশ হাজার টাকা এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব হাতে হাতে পে করেছি, আমার ট্রন্সফার হবেনা, তুমিও দেখা করে কিছু করতে পার কিনা দেখ।

আমি কিভাবে দেখা করব, তা ছাড়া এত বড় অফিসারের সাথে দেখা করতে আমার ভয় করে।

তোমার ভয় করেলে আগামী কাল অফিস শেষে আমার সাথে যেতে পার।

নাহিদা পরেরদিন অফিস শেষে তহসিলদারের সাথে যাওয়ার সম্মতি জানাল।

নাহিদা যখন এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর অফিসে পৌছল তখন বিকেল সাড়ে পাচটা, এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব যথারীতি অফিসে একটা ফাইলের উপর গভীর মনোযোগের সাথে চোখ দৌড়াচ্ছে। সামনে একটা লোক বসা, সম্ভবত ফাইল্টা ঐ লোক্টারই। লোক্টা এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব কে একটা পেকেট দিলে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব খুশিতে গদগদ হয়ে লোক্টাকে একটা ধন্যবাদ জানাল, আর বলল, চলে যান আপনার ফাইল কালকেই চলে যাবে।

চতুর্দিকে আধার হয়ে এসেছে, বিকেলের সন্ধ্যাটা রাতে পরিনত হয়েছে, নাহিদার বুক দুরুদুরু কাপছে, কতক্ষনে সে স্যারের সাথে দেখা করে বাড়ি যাবে। এখনো সে দেখা করতে পারেনি। লোক্টা চলে যেতেই তহসিলদার ভিতরে ঢুকল,এক্টা সালাম দিয়ে বলল, স্যার আমার অফিসের পিয়ন নাহিদা এসেছে আপনার সাথে দেখা করতে, যদি দয়া করে দেখা করার একটু অনুমতি দেন।
এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম রাগত স্বরে বলল কোন দরকার নেই, সন্ধীপ যাওয়ার প্রস্তুতি নিতে বলেন। নাহিদা বাইরে থেকে সব শুনছিল, তার বুক ভেংগে কান্না আসার অবস্থা। তহসিলদার আবারো একবার অনুরোধ করতে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব কি যেন ভাবল, তারপর বলল, এক কাজ করেন আমার বাসায় এখন কেউ নেই, তারা

সবাই দেশের বাড়ীতে আজ সকালে, আপনি আমার বাসার সামনে গিয়ে অপেক্ষা করেন আমি আসলে বিস্তারিত সব বাসায় বসে আলাপ করব। নাহিদাকে বিদায় দেব স্যার? ওকে বিদায় দিলে কার বিষয়ে আলাপ হবে? আপনার বিষয়ে আলাপ শেষ হয়ে গেছে, তাইনা? জি স্যার, তহসিলদার বলল। বিরাট অফিসার তহসিলদার আর কথা বাড়াল না। যেই আদেশ সেই কাজ। বাসার সামনে নাহিদাকে নিয়ে অপেক্ষা করার জন্য চলে গেল।

তাদের অপেক্ষা যেন শেষ হয়না। দুজনেই বিরক্ত। নাহিদা বিরক্ত মাখা কন্ঠে বল, চলেন চলে যায়, রাত বেশী হয়ে গেছে, আমি যদি বাড়ী যেতে না পারি থাকব কোথায়? চলেন ফিরে যায়। কপালে যা আছে তা হবে। কিন্তু তহসিলদার সাহেব স্যারকে কথা দিয়েছে, কথা ভংগের আবার কি শাস্তি হতে পারে তা ভেবে গেলনা। নাহিদার স্বার্থের চেয়ে তার স্বার্থ বেশী। নাহিদাকেত হাতে কলমে পাবেনা, কিন্তু তাকেত সব সময় পাবে। শুধু নাহিদার দিকে লক্ষ্য করে বলল মাদার চোদের অফিসার একটা মহিলা নিয়ে এসেছি দেখেও তার মন ঘামলনা। যাক ঘাবড়াস না, রাত হলে স্যারে বাসায় থেকে যাস।

নাহিদা সত্যি ঘাবড়িয়ে গেল, বলল, আপনার বাসায় থাকা যাবেনা।

আরে আমিত ব্যাচেলর কামরা ভাড়া নিয়ে থাকি, সেখানে থাকবি কিভাবে? অন্যরা কি বলবে।

কথা বলতে বলতে সাড়ে নয়টা বেজে গেল, এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব গাড়ী হাকিয়ে বাসার সামনে আসল। তহসিলদার সাহেব দৌড়ে গিয়ে বলল, স্যার আমরা এখনো আপনার অপেক্ষায় আছি। এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম বলল, আরে করেছেন কি? এখনো আছেন? আমারত মনেই ছিলনা।

মহিলাটি এখনো আছে? জি স্যার আচ্ছে, তহসিলদার বলল। এক কাজ করেন তাকে আপনার বাসায় নিয়ে রাখেন, কাল সকালে দেখা করেন।এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম বলল। তহসিলদার জবাবে আমতা আমতা করে বলল, স্যার আমিত ব্যাচেলার থাকি যদি দয়া করে ওকে আপনার বাসায় রাখেন।

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম বলল, না না এটা সম্ভব নয়।

তাহলে সে কোথায় যাবে? কার বাসায় থাকবে?

বাড়ী যেতে পারবেনা সে?

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম নাহিদাকে ডেকে বলল, এই আপনি বাড়ী যেতে পারবেন? নাহিদার সাফ জবাব পারবনা স্যার।

খেয়েছেন কিছু? এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব জানতে চাইল। না খায়নি তারা উত্তর দিল।

তাহলে খেয়ে আসেন, আর কি করা আমার বাসায় থেকে যান।

অগত্যা নাহিদা এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর বাসায় থেকে গেল।

তহসিলদার নাহিদাকে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর বাসায় রেখে বিদায় নিয়ে চএল গেল।

রাত প্রায় এগারটা,নাহিদা এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর গেষ্ট রুমে বিছান পেতে শুয়ে আছে, একটা নতুন জায়গায়, নতুন পরিবেশে, তার সর্বোচ্চ অফিসারের বাসায় কিছুতেই ঘুমাতে পারছিলনা। তাছাড়া ব্দলীর চিন্তাটা তাকে কুরে কুরে খাচ্ছে। শুধু এপাশ ওপাশ করছে। এদিকে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর ঘুমও আসছিল না, হাতের কাছে একটা মাগনা নারী দেহ ইচ্ছে করলে সে ভোগ করতে পারে। তাকে হঠাত ভোগের নেশা পেয়ে বসল। কিন্তু কিভাবে শুরু করা যায়। তার মাথায় একটা বুদ্ধি আসল।

আস্তে আস্তে নাহিদার বিছানার দিকে এগুলো, ঘরের আলো জালাতে নাহিদা নিশব্ধে ঘুমের ভানে পরে থাকল। এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম ডাকল, নাহিদা, নাহিদা।

নাহিদা তড়িঘড়ি করে উঠে বলল, স্যার স্যার, কিছু বলবেন?

ঘুমাচ্ছিলে ?

না স্যার ঘুম আসছে না।

আমারও ঘুম আসছে না।

স্যার অসুস্থ বোধ করছেন?

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম বলল, হ্যাঁ।

নাহিদা আর কিছু বলল না।

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম বলতে লাগল, অবশ্য আমার মাঝে মাঝে এরকম হয়, তখন আমার স্ত্রী একটা ঔষধ আমার সমস্ত শরীরে মেঝে দেয়, তখন ঘুমটা আমার চলে আসে, স্ত্রীত নেই তুমি পারবে কিনা ভাবছিলাম। আপনি হতে তুমিতে নেমে এল।

কিছু না বুঝেই না ভেবেই নাহিদা জবাব দিল, অবশ্যই পারব স্যার,

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম ঔষধ রুপি একটা ষরিষার তেলের বোতল নাহিদার হাতে দিয়ে বলল, তাহলে আমার রুমে আস।

নাহিদা এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর পিছে পিছে তার রুমে গেল।

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম ষ্টান হয়ে তার বিছানায় শুয়ে নির্দেশ দিল, দাও শুরু কর, পা থেকে শুরু করবে, শরীরের প্রতিটি লোমে ঔষধ গুলো পৌছা চাই, লজ্জা করবে না কিন্তু। কেমন ।

নাহিদা মাথা নেড়ে সাই জানাল।

পা থেকে শুরু করবে, পায়ের আংগুলে গুলো টেনে দেবে, তারপর ঔষধ গুলো মালিশ করতে করতে উপরের দিকে চলে আসবে।

নাহিদা এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর পায়ের পাতেতে তেল গুলি মালিশ করতে শুরু করল, একটা একটা করে দুপায়ের আংগুল টানতে লাগল।

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম আরামের আতিশয্যে বলে উঠল, আহ খুব আরাম লাগছে নাহিদা,এবার উপরের দিকে মালিশ কর।

নাহিদা একটু তেল হাতে নিয়ে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর ডান পায়ে মালিশ করতে করতে হাটু অবদি উঠে আসল, তারপর আরেকটু তেল বাম পায়ে মালিশ করতে লাগল।

না না হচ্ছেনা, একসাথে দুপায়েই মালিশ কর, তাহলে বেশি আরাম হবে, দুপাকে একটু ফাক করে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম বলল তুমি আমার পায়ের ফাকে বস, তারপর দুহাতে তেল নিয়ে মালিশ করতে করতে উপরের দিকে উঠে যাও।

নাহিদা নিরুত্তর থেকে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর নির্দেশ মতে মালিশ শুরু করল।

হাটুর একটু উপ্পরে উঠে নাহিদা যেন থমকে গেল,য়ার দুয়েক ইঞ্চি উপরে উঠলে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর লিংগটা নাহিদার হাতে লেগে যাবে, নাহিদার অবস্থা বুঝে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম বলল, থামলে কেন? সমস্ত লোমে লোমে মালিশ পৌছতে হবে, লজ্জা করলে হবেনা। তোমার হাতের স্পর্শ আমাকে খুব আনন্দ দিচ্ছে।

নাহিদা দেখল ইতিমধ্যে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর লিংগটা তার লুংগির নিচে নড়াচড়া করছে, যেন বস্তা বন্দি একটা কোবরা সাপ। লিংগের নড়াচড়া দেখে নাহিদার যৌবনটাও একটু নড়ে উঠল, দীর্ঘ চার বছরে কোন পুরুষ তার দেহ-যৌবনকে দলিত মথিত করেনি,তার সোনায় কোন বাড়াই ঢুকেনি, প্পায়নি কোন বাড়ার ঠাপ। ফিরোজ দার কাছেও সে এখন অপরিচিত হয়ে গেছে,চার বছরে একবারও সে আসেনি। এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর লিংগের দিকে তার চোখ আটকে আছে। নির্বাক হয়ে লিংগটার দিকে তাকিয়ে থমকে গেছে। এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর কথায় তার সম্ভিত ফিরে এল।
কি ব্যাপার নাহিদা থেমে থাকলে যে? নাহিদা স্বভাব সুলভ একটা মিষ্টি হাসি দিয়ে আবার হাত চালাতে শুরু করল। নাহিদার সমস্ত শরীরে এক অজানায় শিহরনে কাপ্তে লাগল,বুক্টা ধক ধক করতে লাগল,চার বছরের ঘুমন্ত যৌবন তীব্র বেগে জেগে উঠল। হাতের কোষে আরেকটু তেল নিতেই কিছুটা তেল এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর এর উরুর উপর পরে গেল। এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর লাফিয়ে উঠে বসে গেল, কি করেছ, সব ঔশধ গুলোত ফেলে দিলে। ঠিক আছে যেখানে পরেছে সেকান হতে মালিশ শুরু কর। নাহিদা কোন জবাব বাদিয়ে মালিশ করতে করতে উপরের দিকে উঠে আসতেই তার হাতে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর এর বাড়াটা স্পর্শ হয়ে গেল, ততক্ষনাত নাহিদার দেহে একটা বিদ্যুতের সক খেলে গেল। মন্ত্রমুগ্ধের মত সমস্ত লাজের মাথা খেয়ে তেল মাখা হাতে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর এর বাড়াটাকে মলতে শুরু করল।

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর বাধা দিয়ে বলল, না না নাহিদা হচ্ছেনা, আমার স্ত্রী যেভাবে মালিশ করে ঠিক সেভাবে তুমি করছনা, ঐটাতে তেল মালিশের আগে পুরো বাড়াকে থুথু দিয়ে ওয়াস করে নিতে হবে। তবে থুথু হাতে নিবে না। নাহিদা এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর এর কথা বুঝতে পেরেছে। সে ডান হাতে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর এর বাড়াতা ধরে মুন্ডিটাকে তার মুখে পুরে নিয়ে চোষতে শুরু করে। এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর এর বাড়া আরো বেশী শক্ত হয়ে নাহিদার মুঠিতে লাফাতে লাগল। যেমন মোটা বাড়া তেমনি লম্বা, নাহিদার মুঠির দৈর্ঘ চার ইঞ্চি, বাড়াতা মুঠির বাইরে আরো পাচ ইঞ্চির মত আছে। পুরোটা নাহিদার মুখে ঢুকছেনা,তাই নাহিদা গোড়া হতে আগা পর্যন্ত জিব দিয়ে চেটে চেটে ওয়াস করছে।

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর ডাকল, নাহিদা।

নাহিদা জবাব দিল, জি স্যার।

তুমিত আমাকে ঔষধ মালিশ করতে গিয়ে একেবারে গরম করে দিয়েছ। এখন ঠান্ডা করবে কিভাবে? শুনি।

স্যার ছোট মুখে বড় কথা সাজেনা, যদি অভয় দেন বলতে পারি।

হ্যাঁ হ্যাঁ বল।

স্যার শুনেছি গরমে গরম কাটে, যদি আপনি আমাকে গরম দিতে পারতেন, তাহলে আপনার গরমটা আমি কাটিয়ে দিতে পারতাম।

তাই নাকি?

জ্জি স্যার।

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর নাহিদাকে তার কাছে টেনে নিল, নিজের দু রানের উপর বসিয়ে নাহিদার একটা স্তনকে কামিচের উপর দিয়ে মলতে লাগল,

নাহিদা এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর এর পিঠকে ডান হাতে জড়িয়ে ধরে বাম হাতে তার দুরানের ফাকে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর এর বাড়াকে মালিশ করতে থাকল। কামিচের উপর কিছুক্ষন নাহিদার দুধ চিপে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর নাহিদার কামিচকে উপরের দিকে টান দিয়ে খুলে বাইরে ফেলে দিল, সাথে সাথে নিম্মাংগের সেলোয়ারটা ও খুলে নিল, একজন সুপ্রীম বস আরেকজন সর্ব নিম্ন মহিলা পিয়ন আদিম পোষাকে একে অপরকে ভোগের জন্য চরম প্রস্তুতি নিচ্ছে। নাহিদার বিশাল আকারের দুধ গুলি এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর এর চোখের সামনে প্রস্ফুটিত হয়ে উঠল। এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আর দেরি করলনা নাহিদার একটা দুধকে খাপড়ে ধরে অন্যটাকে চপত চপত শব্ধে চোষতে শুরু করল।

আহ স্যার কি আরম লাগছে, সুখের আবেশে নাহিদা বলল।

তোমার দুধ গুলো খুব ফাইন!

ম্যাডামের চেয়ে বেশী ফাইন স্যার?

হ্যাঁ ম্যাডামের চেয়ে বেশী ফাইন।

নাহিদা এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর এর মাথাকে নিজের দুধের উপর খুব জোরে চেপে ধরল।

নাহিদা সম্পুর্ন উত্তেজিত, উত্তেজনায় আহ ইহা ইস ওহ ওহো করতে লাগল, সোনা বেয়ে যৌন রস জোয়ারের ঢেউ এর মত বের হয়ে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর এর উরুকে ভাসিয়ে দিতে লাগল। কাতরাতে কাতরাতে বলল, স্যার আমি আর পারছিনা।

আরেকটু অপেক্ষা কর, তোমার ম্যাডাম এত তারাতড়ী গরম হয়না।

স্যার ম্যাদাম প্রতিদিন করে আমিত সেই চার বছর পর।

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর নাহিদাকে চিত করে শুয়াল, সোনার ছেদায় একটা আংগুল ঢুকায়ে কয়েক বার ঠাপ দিয়ে দেখল, তারপর উপুর হয়ে সোনার ছেদায় জিব লাগিয়ে চাটতে লাগল। নাহিদা এমনিতে উত্তেজিত, তারপর সোনায় জিব চাটা প্রচন্ড সুড়সুড়িতে আর্তনাদ করে চিতকার করতে শুরু করল, স্যারগো অ স্যার এমন করবেন না, সুড়সুড়িতে মরে যাচ্ছি, আমার কেমন যেন লাগছে স্যার, অ স্যার পারছিনা।

নাহিদার কাতরানী থামাতে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম জিব তুলে নিল, বাড়াটাকে নাহিদার সোনায় ফিট করে একটা চাপ দিল, ফস করে এক্তা শব্ধ করে পুরো বাড়াটা নাহিদার সোনার গভীরে ঢুকে গেল। নাহিদা আবেশে চোখ বুঝে আরমে আ–হ করে উঠল। কয়েকটা উপর্যুপরি ঠাপ মেরে বাড়াটাকে সোনার ভিতর গেথে রেখে নাহিদার বুকের দিকে ঝুকে পরে নাহিদার একটা দুধকে চিপে রেখে অন্যটা চোষে চোশে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম খতে লাগল।

নাহিদা দুপাকে উপরের দিকে এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলমের কোমর চেপে ধরল, আর দুহাতে পিঠ জড়িয়ে চোখ বুঝে নিজের স্তন গুলি নিজের সুপ্রীম বস্কে পান করাতে লাগল। নাহিদার সোনা তখন গেথে থাকা বাড়াকে একবার স্নগকোচিত আবার প্রসারিত হয়ে কামড়ে কামড়ে ধরতে লাগল। নাহিদার গাল বেয়ে সুখের অশ্রু গড়াতে লাগল।

নাহিদা তুমি কাদছ কেন? এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম বলল।

কাদছিনা স্যার, এটা সুখের অশ্রুজল।

তাই

নাহিদা আহলাদ করে বলল, স্যারগো অ স্যার একটু ঠাপান না ।

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম তারপর অনবরত ঠাপাতে শুরু করল, একেবারে পুরো বের করে আবার ঢকিয়ে দিতে লাগল। নাহিদা চোখে মুখে অন্ধকার দেখতে লাগল। তার সমস্ত দেহ শিন শিন করে উঠল, মেরুদন্ড বেকে বুকের মাঝে এক ধরনের শুন্যতা অনুভব করতে লাগল, সাথে সাথে চিতকার দিয়ে দরদর করে মাল ছেড়ে দিল। এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম সাহেব আরো কিছুখন ঠাপিয়ে নাহিদাকে বুকের সাথে লাগিয়ে চিপে ধরল, তার বাড়া ততক্ষনে নাহিদার সোনার প্ভিতর রবল ভাবে কেপে উঠেছে। এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর

আলম এর পোদ একবার সংকোচিত এবং প্রসারিত হয়ে থকথকে বীর্য ছেড়ে দিল।

দুজনেই ঠান্ডা হয়ে গেল। প্রশান্তির ঘুমে রাত শেষ ।

সকালে বিদায়ের সময় নাহিদা বলল স্যার আমার বদলীটা যদি দয়া করে বাতিল করেন

এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম হা হা হা হা করে হেসে উঠে বলল, বদলীটা-ত তুমি ঠেকিয়েই দিলে।

নাহিদা আবার একবার এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম কে উপুড় হয়ে কদম বুচি করল, উঠার সময় এ ডি সি (রেভিনিউ) জাফর আলম এর বাড়াটা নাহিদার মাথায় ঠেকল।
নাহিদা একটা কথা বুঝল, এদেশের সকল অফিসারদের কথা ফেরেস্তার মত আর কাজ জঘন্য শতানের মত।(শেষ)

ভাবীর মাইগুলো

মুন্নির মা। সম্পর্কে ভাবী। প্রায়ই আসতেন, আমরাও যেতাম। এই মহিলাকে চিরকাল দেখেছি শাড়ীটা ব্লাউজের দুই বুকের মাঝখানে ফেলে রাখতে। ফলে ব্লাউজের ভেতর পুরুষ্ট স্তনদুটি বেশ পরিস্কার দেখা যেত। ব্রা পরতেন না। আমি তখন নাইন টেনে পড়ি। ছোট ছিলাম বলে কাপড়চোপড় আমার সামনে সামলে রাখতেন না বোধহয়। ওনার নগ্ন স্তনও দেখেছে অনেকবার। ওনার মেয়েকে ব্লাউস উল্টিয়ে দুধ
খাওয়াতেন আমার সামনেই। আমি উঠন্ত যৌবনে তখন। সেই পুরুষ্ট স্তন দেখে উত্তেজিত। দুধ খাওয়ানোর সময় নানান উছিলায় কাছে গিয়ে দেখতাম কমনীয় স্তন যুগল। মাঝে মাঝে বাচ্চার মুখ থেকে বোটাটা সরে গেলে আমি জুলজুল করে তাকিয়ে দেখতাম খয়েরীবোঁটার সৌন্দর্য। মনে মনে কত কল্পনা করেছি আমি তার স্তনের বোঁটা চুষছি। তখনকার বয়সে উনি আমার প্রিয় যৌন ফ্যান্টাসী ছিলেন। আমি কল্পনা করতাম। আমাকে দেখলেই বলে উঠতো
-অরুপ ভাই, এসেছো? বসো
-ভাই কোথায়
-উনি তো দোকানে
-তাহলে যাই
-না না বসো, চা খাও
-চা খাব না
-তাহলে দুধ খাবা?
-আরে আমি কি বাচ্চা নাকি
-শুধু কি বাচ্চারা দুধ খায়? বড়রা খায় না?
-আমি জানি না
-কেন জানো না, মেয়েদের দুধের দিকে তাকালে তো চোখ ফেরাতে পারো না।
-যাহ
-আমি মুন্নিকে দুধ খাওয়ানোর সময় তুমি সবসময় তাকিয়ে থাকো আমার বুকের দিকে। আমি জানি
-কই না না, এমনি তাকাই
-এমনি এমনি? নাকি খেতে ইচ্ছে করে, সত্যি করে বলো
-যাহ, কী বলেন
-এত লজ্জা কেন অরুপ ভাই। খেতে ইচ্ছে করলে বলো না
-ইচ্ছে করলেই কী খাওয়া যায়
-যায়, আমি আছি না? তোমাকে আমার খুব পছন্দ।
-জানি, তাহলে?
-তোমাকে আমি দুধ খাওয়াবো, আসেন দরজাটা লাগিয়ে, মুন্নী এখন ঘুমে। বাসায় আর কেউ আসবে না
-হি হি হি আপনি এত ভালো ভাবী

তারপর আমি এগিয়ে যাই। ভাবী আমাকে পাশে বসায়। ভাবীর বয়স ২৫-২৬ হবে, আমার ১৪-১৫। আমার গা কাপছে ভেতরে ভেতরে উত্তেজনায়। কখনো কোন নারী এরকম সুযোগ দেয়নি আমাকে। ভাবী সোফায় বসে গায়ের আঁচল খসিয়ে দিল। আমার সামনে ব্লাউসের কাটা অংশ দিয়ে স্তনের উপরিভাগ ফুলে আছে। উপর দিকের বোতামটা ছেড়া। ব্রা পরেনি। ভাই বোধহয় ব্রা কিনে দেয় না, উনাকে তেমন ব্রা পরতে দেখি না। এবার উনি পট পট করে টিপ বোতামগুলো খুলে দিল। দুটি আম যেন ঝুলে আছে আমার সামনে। আমি আম দুটো ধরলাম দুহাতে। নরম। চাপ দিলাম। তুলতুলে সুখ অনুভব করলাম। এরপর বোঁটা ধরলাম। বড় বড় বোঁটাগুলো। দুধে ভরপুর দুটো স্তন। আমি জোরে টিপা দিলাম একটা। তারপর আবার, শুরু করলাম উদ্দাম টিপাটিপি। ভাবী কামনায় অধীর হয়ে উঠছে। আমার মাথাটা ধরে স্তনের কাছে নিয়ে আসলো-
-তুমি সাবধানে চোষো, দুধ বেশী হয়ে গেছে। তুমি কিছুটা খাও
-আচ্ছা
-আহ, আস্তে আস্তে। কামড় দিও না।
-ঠিক আছে।
আমি চুষতে চুষতে দুধ খেতে লাগলাম। মুখ ভর্তি দুধ। মিষ্টি মিষ্টি। ভাবী হাসছে। তারপর এক হাতে আমার প্যান্টের বোতাম খুলছে। কিছুক্ষনের মধ্যে আমাকে পুরো নেংটো করে ফেললো। আমি ভাবীর কোলে শুয়ে দুধ চুষছি, আর ভাবী আমার শক্ত লিঙ্গটা নিয়ে হাতে টিপাটিপি করছে। আমার খুব আরাম লাগছে। একটুপর ভাবী আমাকে নীচে নামিয়ে দিল। আমি ফ্লোরে শুয়ে আছে ভাবী দুধ দুটো নিয়ে আমার মুখে ধরলো, আমি শুয়ে শুয়ে খাচ্ছি। এর মধ্যে ভাবি একটা চালাকি করছে যা তখনো বুঝিনি। ভাবী আমার কোমরে উপর বসে পড়েছে। আমি টের পেলাম আমার লিঙ্গটা ঠাপ করে গরম কিসের যেন ছেকা খেল। মুখ থেকে দুধ সরিয়ে দেখি ভাবীর যৌনাঙ্গে আমার লিঙ্গটা ঢুকে গেছে। সেই যোনীদেশের গরম গরম তরলের স্পর্শ পাচ্ছে আমার শক্ত অঙ্গটা। আমি কি করবো বুঝতে পারছি না। কাজটা ভালো হলো না মন্দ হলো তাই জানিনা। কিন্তু খুব আরাম লাগছে। আমি নীচ থেকে চোদার ভঙ্গীতে ঠেলা দিতে থাকলাম। ভাবীও কোমর নাচাচ্ছে আর ঠাপ মারছে। আসলে আমি ভাবীকে চোদার কথা ভাবিনি কখনো, দুধ খাওয়াতেই সীমাবদ্ধ ছিল কল্পনা। কিন্তু ভাবী আমাকে না বলে চুদেদিল আজ।
-তুমি এবার আমার উপরে ওঠো।
-তুমি এটা কী করলে ভাবী
-তোমার ভালো লাগছে না?
-খুব ভালো লাগছে,
-তাহলে অসুবিধা কী
-না মানে ভাইয়া যদি জানতে পারে
-তোমার ভাই তো গত এক বছর আমারে ঢুকায় নায়। তার বয়স শেষ। কিন্তু আমারতো রয়ে গেছে। আমি কী করবো? তাই তোমাকে নিলাম আজকে
-তাই নাকি
-দেখো কত বেশী ক্ষুধা জাগলে তোমার মতো বাচ্চা একটা ছেলের সোনা লাগাতে হয় আমার। আমি আর কাকে বিশ্বাস করবো। তোমাকেই নিরাপদ পেয়েছি। তোমাকে বাগানোর জন্য তোমাদের বাসায় গিয়ে মুন্নীকে দুধ খাওয়ানোর সময় ইচ্ছে করে ব্লাউজ সরিয়ে রাখতাম এবং বুঝতাম তুমি আমার দুধ দেখতে চাও।
-ভাবী, আমি খুব আরাম পাচ্ছি। এখন আমি আপনাকে ঠাপ মারবো
-মারো, যত জোরে পার মারতে থাকো। তোমারটা অত ছোট না। আমার ভেতরটা খবর করে ফেলছ। আচ্ছা তোমার কী মাল হয়? ছোট ছেলেদের নাকি মাল বের হয় না।
-না, তবে বিছানায় রাতে ঘষাঘষির সময় সামান্য পিছলা পিছলা কী যেন বের হয়
-ও তোমার মাল হয়নি তাহলে। তুমি কনডম ছাড়াই চোদো। কোন ঝামেলা নাই।
প্রায় ১৫ মিনিট ঠাপ মারার পর চনুর ভেতর চিরিক চিরিক একটা সুখী অনুভুতি হলো। তারপর আমি দুর্বল হয়ে শুয়ে পড়লাম ভাবীর শরীরের উপর। চনুটা নরম হয়ে বের হয়ে এল। ভাবী আমাকে পাশে শুইয়ে ভেজা চনুটা হাত দিয়ে পরখ করে দেখলো। ওটা ভিজেছে ভাবীর মালের পানিতে। ভাবীর মাল বেরিয়ে গেছে আগেই।
-তুমি হাত মারো?
-হাত মারা কী
-চনুটা হাতের মুঠোয় নিয়ে এরকম এরকম করে ঘষা
-না, আমি বিছানার সাথে ঘষি
-ঘষে কী করো
-আসলে যখন কোন মেয়ের বুকের ছবিটবি দেখি, বা সামনা সামনি কোন দুধের অংশ দেখি তখন উত্তেজনা লাগে, ঘষতে ইচ্ছে হয়।
-তাহলে তুমি আমার দুধ দেখেও ঘষাঘষি করতে?
-করতাম
-ওরে শয়তান
-কী করবো ভাবী, আপনার দুধগুলো এত সুন্দর
-শোনো, এখন থেকে বিছানায় ঘষাঘষি করবা না, হাত মারবা না, খুব বাজে অভ্যেস। মেয়ে একটা দেখলে অমনি হাত মারতে বা ঘষাঘষি করতে হবে নাকি
-আচ্ছা, আর ঘষবো না
-এখন থেকে যত ঘষাঘষি করা লাগে,আমার সাথে করবা।
-ওরে ব্বাপস। বলেন কী
-জী, আমি তোমাকে সব সুখ দেবো
-যখনই তোমার এইটা খাড়া হবে, উত্তেজনা লাগবে আমার বাসায় চলে আসবা, আমার ভেতর ঢুকিয়ে ঘষাঘষি করবা
-ঠিক আছে,
-লক্ষী দেবর আমার। আসো আবার খাড়া করো তোমার রাজাকে

২.

আমি চাকরীর খাতিরে নিজ থানার বাইরে থাকি।সিঙ্গেল রুম,আমি একাই থাকি একটা মাত্র খাট।আমি যেখানে থাকি সে বাসার পরিবেশ রাত্রে অত্যন্ত ভয়ংকর,নি্র্জন এলাকা,সামনে বিশাল পাহাড়,পিছনে নদী,নির্জনতার কারনে ভীতিকর হইলে ও মনোরম পরিবেশ।প্রায় একবছর পর্যন্ত থেকে আসলেও কোন দুর্ঘটনা ঘটেনাই। প্রতি সাপ্তাহে বাড়ীতে আসি, বিবাহিত পুরুষ বাড়ীতে না এসে কি পারি?বৃহস্পতিবারে আসি আবার শনিবারে চলে যাই। বউ আমার আসলে আমাকে সব সময় চেক দেয়। আমার সৎ ভাইয়ের বউ পারুল বেগমের সাথে কথা বলছি কিনা?আমার বউ সন্দুরী তবে পরস্ত্রী আরও বেশী সুন্দরী মনে প্রত্যেক মরদের কাছে তাই সে হিসাবে আমি আমার ভাবীর প্রতি একটু দুর্বল ছিলাম বৈ কি। বিয়ের আগে হতে দুর্বলতা থাকলেও কোনদি চোদা সম্ভব হয়নি, কারন ভাই বাড়ীতে ছিল।আমার ভাই বিয়ের পরে মালেশিয়া চলে গেলেও বউয়ের কারনে সেটাও সম্ভব হয়ে উঠছেনা।বাড়ীতে আসলে আমর ঘরে টিভি থাকা সত্বেও আমি টিভি দেখার জন্য ভাবীর ঘরে যেতাম,টিভি দেখার চেয়ে ভাবীর বড় বড় দুধ দেখা আমার আসল উদ্দেশ্য ছিল।ভাবী ব্রেসিয়ার পরলে বুকের উপর যতই ঢাকনা দিকনা কেন ভাবীর দুধগুলো স্পষ্ট দেখা যেত।আমি যে ভাবীর দুধ দেখা ব্রত নিয়ে ভাবীর রুমে যেতাম সে কথা ভাবিও বুঝতে পারত।তাই অনেক সময় ভাবী নাজানার ভান করে তার দুধগুলোর উপর হতে কাপর সরিয়ে আমাকে দুধ দেখাত।আমি ভাবীর আখাংকা বুঝতে পারলে ও আমার বউয়ের চেক এবং পারিবারিক অন্যান্য সদস্যদের দেখে যাওয়ার ভয়ে ভাবীর সে আখাংকা মেটাতে সক্ষম হয়নি। একদিন মঙ্গলবার,আমি রাত্রে বাড়ীতে আসলাম,আমার বউ বাড়ীতে নাই,বাপের বাড়ীতে বেড়াতে গেছে,আমি আসব সে জানতনা, আমি বাড়ীতে আসলাম রাত প্রায় বারোটা,আমার ঘরে গিয়ে দেখি আমার বউ নাই।ভাবির ঘরে আলো জলছে ,বেড়াতে উকি মেরে দেখলাম ভাবী ও নেই,আমি ভাবলাম ভাবীকে সারপ্রাইজ দেব,সারপ্রাইজ দেয়ার সুযোগ পেলাম না, আমি যখন উকি মারছিলাম ঘরের বাইরের টয়লেট থকে আসার সময় ভাবী তা দেখল, ভাবী পিছন হতে আমকে পানির পাত্র হতে পানি মেরে দিল।আমি মুহুর্ত দেরি না করে ভাবীকে জড়িয়ে ধরলাম,তার বিশাল দুধ টিপতে লাগলাম,ভাবী ছাড়িয়ে নিতে চেষ্টা করল, আমি ঝাপটে ধরে আছি আর টিপতে আছি,অনেক্ষন টিপলাম,চুমুতে চুমুতে ভরে দিলাম,ভাবিও উত্তেজিত আমি ও উত্তেজিত হঠাৎ কার যেন পায়ের শব্ধ পেলম মনে হল,দুজনে ভয় পেলাম,ছাড়াছাড়ি হয়ে গেল,দেখলাম আমার সৎমা টয়লেটে যওয়ার জন্য বের হচ্ছে,আমাকে দেখে চমকে গেল,বলল কখন এসেছিস? বললাম এই মাত্র। সারা রাত ঘুম হয়নি, পেয়েও হারলাম বলে। ভাবীর ঘুম হল কি না জানিনা।মাকে ভয় পেলাম সন্দেহ করল কিনা বুঝলাম না।পরদিন মায়ের মতিগতি বুঝার আগে ভাবীর সংগে কথা বললাম না। সকালে মা জিজ্ঞেস করল শশুর বাড়ী যাব কিনা? বললাম না।দুপুরে মাছ খাওয়ার সময় ভাবির গলায় কাটা আটকিল ভিষন ব্যাথা, ডাক্তারের কাছে নিলাম, তখন ব্যাথা প্রায় নাই,রিক্সায় দুজনে ঠাসাঠাসি করে বসে বেশ আরাম পাচ্ছিলাম,কথার ফাকে ভাবিকে রাত্রের কথা মনে করিয়ে দিলাম,ভাবী মুচকি হাসি দিল,রিক্সায় দুজনে টিপাটিপি শুরু করে দিলাম,ভাবী আমার পেন্টের চেইন খুলে আমার বাড়া কচলাতে লাগল। ডাক্টারের আসা যাওয়ার সময় দুজনের সেক্স লীলায় মেতে উঠলাম, কিন্তু তেমন মজা পেলাম না।আমি যে থানায় চাকরী করি সেকানে মন্ত্র দিয়ে যে কোন কাটা সারানোর একজন বিখ্যাত ডাক্তার আছে,ভাবীকে যেটে বললাম,রাজী হলেও যেতে চাইলনা আমার বউয়ের ভয়ে। বললাম একদিন আমি সেখানে থাকা অবস্থায় কাউকে কিছু না বলে শহরে ডাক্তার দেখানোর কথা বলে একা চলে যাওয়র জন্য।দুদিন পর ভাবী একা একা আমার চাকরী স্থলে চলে এল,আমি মেহমান এর ক্থা বলা অফিস থেকে ছুটি নিলাম,থখন দিনের বারোটা।আমার চোদনপাগল ভাবীকে বাসায় নিয়ে আসলাম,বাসায় দরজা বন্ধ করামাত্র ভাবিকে জড়িয়ে ধরলাম,চুমুতে চুমুতে ভাবীকে ভরিয়ে দিলাম, ভাবীর বিশাল দুধগলো টিপতে লাগলাম, ভাবীর ব্লাউজ খুলে ফেললাম, বিশাল দুধগুলো বেরিয়ে আসল। আমি একটা দুধ চোষতে লাগলাম এবং আরেকটা টিপতে লাগলাম, ভাবী পাগল হয়ে গেল, আমার মাথেটাকে তার বুকের সাথে চেপে ধরল আর ইস ইস করতে লাগল, আমাকে চোদে দে,আমার সোনা ফাটিয়ে দে,ভুদিন তোর ভাই আমাকে চোদেনা, আমিযে চোদনপাগলা নারী চোদন ছাড়া কি থাকতে পারি? আমি জিহ্বা দিয়ে তার নগ্ন পেটের উপর চাটতে লাগলাম,ভাবি চোখ বুঝে আছে আর আহ ইহ করতে আছে। আমার খাড়া বাড়া দেখে ভাবী আরও উত্তেজিত ঘফাস করে আমার বাড়া ধরে চোষা আরম্ভ করল,সেকি যে আরাম! আমি ভাবীর মুখকে চেপে ধরলাম আমার বাড়ার উপর,আর বাম হাত দিয়ে ভাবীর এক দুধ কচলাতে লাগলাম। আর পারছিলাম না ,ভাবীকে শুয়ালাম খাটে আমার খাড়া লাম্বা ধোনটা ভাবীর সোনার মুখে সেট করে এক ঠাপ মারলাম,পচাৎ করে ভাবীর গুদের ভিতর আমার ধোন ঢুকে গেল,এক দুধ চোষছি আরেক দুধ টিপতে টিপতে সমানে ঠাপাচ্ছি ,ভাবিও সমান তালে ঠাপানিতে সহযোগিতা করছে নিচ থেকে, আমার খাট দোলচে আর দোলছে। অনেক্ষন চোদার ফলে আমার গরম মাল ভাবীর সোনার ভিতর ছিচকে পড়ল। ঐদিন আমি ভাবীকে তিনবার চোদলাম,দুদিন রেখে দিলাম আর চোদে গেলাম আমার বউ মোটেও টের পেলনা।একনো যখন সময় পাচ্ছি ভাবীকে চোদে যাচ্ছি।

আহ কি শান্তি

প্রতিদিনের মতই সকলেরদৃষ্টি ঘোরাতে ঘোরাতেকলেজের গেট থেকে বেরিয়েআসে শালিনী| তার হাঁটারছন্দ দৃপ্ত ও সাবলীল| সাদাকামিজে চোখ ঝলসানো রূপেরছ্বটা নিয়ে, পিঠ অবধিএলিয়ে পরা একটি ক্লিপেবাঁধা ঘন কালো চুলেরসম্ভারে ঢেউ তুলতে তুলতেহাঁটছে সে| তার প্রতিমার মতনিখুত কাটা কাটা নাক-চোখ ওফুলের পাপড়ির মতো ফোলাফোলা দুটি ঠোঁটে সমৃদ্ধপরমা সুন্দরী মুখমন্ডলঅল্প হাসির আভায়
আলোকিত|কামিজের সাদা ওড়না গলায়ঝোলানো এবং বুকে ফুলে ফুলেওঠা দুটি উদ্ধত স্তনেরপ্রতিক স্পষ্ট, যে যুগল আরওপ্রকট হয়ে উঠছে যখনকামিজের কাপড় দামাল, দুষ্টহাওয়ায় শালিনীর স্ফীতবুকের সাথে লেপ্টে যাচ্ছে| দামাল হাওয়া তার সরু পাতলাকোমরের বিভঙ্গে ও সুঠামনিতম্বের আদলেও অবাধ্যতাকরছে| সুন্দরী ময়ূরীরছন্দে ব্যাগটা এক কাঁধেঝুলিয়ে কলেজ চত্বরপেরিয়ে আসে শালিনী| নিজেরবাড়ির নির্জন রাস্তাটায়এসে হাঁটতে থাকে সে, এমনসময় তার নরম ফর্সা ডানহাতকেউ টেনে ধরে…
-”এই, কি হচ্ছে..”
-”শালু, কেমন আছো?”
শালিনী নিজের অপরূপ সুন্দরমুখে মুচকি হাসি নিয়েতাকায় তার চলতি প্রেমিকবিমলের দিকে| বছরছাব্বিশ-এর যুবা| লম্বা এবংসুদর্শন, যদিও অল্পশ্যামলা|
-”ভালো, আছি, এবার হাত ছাড়ো!”
-”উম, তোমার এত তাড়া কিসের?”বিমল হাতে টান দিয়ে কাছেটেনে নেয় শালিনীকে|
-”ইস ছাড়ো, বাপ্পী রাগ করবেদেরী হলে!”
-”তুমি নিশ্চই ঠাট্টা করছ?একুশ বছরেও বাপ্পিকে এতভয়?”
শালিনী জোর করে হাতছাড়িয়ে নেয়| মুখে এসেপরা চুল সরায় -”সবসময়ঠাট্টা করি না আমি!”
-”আচ্ছা ঠিকাছে বাবা, একটাচুমু তো দিয়ে যাও!”
-”প্চুঃ” শালিনী হেসে বিমলেরগালে ছোট্ট একটি চুমু এঁকেদেয়|
-”ওখানে নয়, এখানে!” বিমলনিজের ঠোঁট দেখায়|
চোখ কটমটিয়ে ওঠে শালিনী,তারপর প্রায় না ছোঁয়ারমতো করে অল্প একটু নিজেরঠোঁট ওর ঠোঁটে ছুঁয়েদিয়েই জোরে হেঁটেপ্রস্থান করে|
বিমল দীর্ঘশ্বাস ফেলে|

-”আজ কাজের মাসি এসেছিলোবাপ্পী?” কাঁধ থেকে ব্যাগনামাতে নামাতে শালিনীসোফায় বসা বাহান্নঅতিক্রান্ত স্থূলকায়ব্যবসায়ী তার পিতা রজতমল্লিকের দিকে চায়|
-”হ্যাঁ ফুলতুসী!” হেসে বলেনতিনি নিজের খবরের কাগজ থেকেঅল্প চোখ তুলে|
-”গুড, আমায় তাহলে কিছুকরতে হবে না!” হেসে বলেশালিনী| “আমি হাত পা ধুয়েএসে চা করে দিচ্ছি তোমায়|”
-”হম” মুচকি হাসি ছুঁড়ে দেনদুহিতাকে রজতবাবু কাগজপড়তে পড়তে| -”উমমমম,.. আজকে কি মেখেছিস রেদুষ্টু?”
-”হিহি কেন বাপ্পী?”
-”উম্ম কেমন একটা বেবি জনসনপাউডারের গন্ধ! উম খুবমিষ্টি!”
-”উম, হিহি, তোমার পছন্দ তো?”
-”হমমমম…”
শালিনী এখন কলেজের সাদাকামিজটি পরেই পিতারবিছানায় চিত্ হয়েশায়িতা| তার ঘন কালো চুললেপ্টে আছে তার মথারচারপাশে| মেয়ের নরম দেহেরউপর দেহের একাংশের ভর রেখেশুয়ে আছেন উপুর হয়েরজতবাবু| তাঁর দুটি বাহুআলগা-ভাবে জড়িয়ে আছেশালিনীকে, তাঁর মুখ এখনশালিনীর বুকের উপর সাদাকামিজে সটান ফুলে ফুলে ওঠাদুটি উদ্ধত, সুডৌল স্তনেরউপর| মুখ ডুবিয়ে দিয়েছেনতিনি সেখানে| দুপুরবেলা,স্কুল-শিক্ষিকা স্ত্রীশঙ্করার অনুপস্থিতিতেতাঁর একুশ বছরের পরমাসুন্দরী ললনার বুকের এইদুটি প্রানবন্ত, উষ্ণ -নরমগ্রন্থি নিয়ে খেলা করাতাঁর খুব প্রিয় অবসরবিনোদন| মুখের নিচে সাদাকামিজে স্ফীত সেদুটি ফলেপরপর তিনি সস্নেহে চুমু খানএকটির পর একটি “প্চুঃ,..প্চুঃ,.. আজকে কলেজে কত ক্লাসহয়েছে ফুলতুসির?”-”বাপ্পী,কতবার বলেছিল ওই নামে আরডাকবেনা! আমি আর ছোট্টখুকিটি নেই!” পিতারবাহুবন্ধনে আদূরে অভিযোগকরে শালিনী|পিতার নিচেকাতরে ওঠে|
-”উমমম” রজতবাবু নিবিড়ভাবেনিজের মুখ মেয়ের নরম দুটিস্তনে দাবিয়ে দিয়েকামিজের উপর দিয়ে সেদুটিরনরম মাংস মুখ-চিবুক দিয়েডলতে ডলতে বলেন “তুমি খুববড় হয়ে গেছ না? খুব বড়হয়েছে!”
-”উহ.. লাগে বাপ্পি! হিহিহি!”খিলখিলিয়ে হেসে ওঠেশালিনী নিজের অপরূপ সুন্দরমুখে সৌন্দর্যের ঝর্ণাতুলে, “ইশ! তোমার গাল কিখরখড়ে! জামার উপর দিয়েতোমার দাড়ি গায়ে ফুটছেতো!”
-”উম, তো কি হয়েছে!উম্ম..প্চুম.. উম..” নাছোরবান্দারমতো মুখের নিচে মেয়েরসুডৌল স্তনদুটি চুমুতেচুমুতে ভরিয়ে দিতে থাকেনরজতবাবু| তিনি খুব ভালোকরেই জানেন এই দুটি তাঁরদুর্বলতা| দুটি নরমপর্বতটিলার মাঝে মুখ গুঁজেতিনি নিবিড়ভাবে শালিনীরবুকের সুমিষ্ট ঘ্রাননেন..”উমমমম, তুমি কিচ্ছুটিবড় হওনি! শুধু তোমার এইআমদুটো পাকা হয়েছে!” বলেতিনি শালিনীর ডানস্তন-এরনরম তুলতুলে শরীর মুখ দিয়েচাপেন, কামিজসহ রগড়াতেথাকেন পুষ্ট নরম মাংস|তারপর ওর বামস্তন| মুখ ঘষেঘষে ওর বুকের উপর দলাই মলাইকরতে থাকেন সাদা কামিজেআবদ্ধ সমুন্নত স্তনজোড়া|
-”আঁউ.. উফ কি যে করনা তুমি!”শালিনী পিঠ বেঁকিয়ে বুকচিতিয়ে ওঠে তার বুকেরউদ্ধত গ্রন্থিদুটো নিয়েপিতার এহেন ছেলেমানুষীরচোটে, আদূরে আওয়াজ বেরোয়তার গলা দিয়ে| ঠোঁট কামড়েদুষ্টু হেসে ওঠে সে| পিতারসাথে এই অন্তরঙ্গ খুনসুটিরসময়টা তার খুব প্রিয়|যতরকম অন্যায় আবদার করেনিতে পারে সে এই সময় আরপিতা কিছুতেই না করতে পারেননা| তাই কলেজ থেকে ফিরেইপ্রায় প্রত্যেকদিনেই তাররুটিন হচ্ছে তাড়াতাড়িহাত-পা দিয়ে নিজের রূপেরডালি নিয়ে ও আকর্ষনীয়,উদ্ধত স্তনজোড়ার আবেদনেপিতাকে প্রলুব্ধ করেবিছানায় এনে ফেলা…তারপরের কাজ অতি সহজ, শুধুসে, তার দুটি নরম উত্তেজকস্তন, তার পিতা ও তার আবদার|
সেকথা মাথায় রেখেই কলেজেরচোখ ধাঁধানো সুন্দরীশালিনী, নিজের পিতারবিছানায় ওঁর আলিঙ্গনেআদূরে মেয়ের মতো দুষ্টুমিকরে কাতরে উঠে বলে “বাপ্পী,একটা হীরের নেকলেস কিনে দাওনা কাল!”
-”কেন” মুখের নিচে মেয়েরসাদা কামিজে টানটান ফুলেওঠা ডানস্তনটির উপর আলতোকামড়ান রজতবাবু “কি দরকারআমার মেয়ের হীরের নেকলেসদিয়ে?”
-”উমমম” পিতার মুখের নিচেআকর্ষনীয় উন্নত বুক ঠেলেহাসি মুখে ভাবে শালিনীকিভাবে নেকলেসটি সারাক্লাস এবং তার প্রেমিককেদেখিয়ে সে গর্বলাভ করবে”দাও নাআআআ! প্লিইইজ!”
-”উন্হুঃ!”
-”প্লিইইঈঈঈঈঈইজ!” দুহাতেপিতার মুখটা বুক থেকে তুলেধরে শালিনী, ওকে দেখেচমত্কৃত হন রজত মল্লিক| কিসুন্দর বাচ্চা মেয়ের মতোঠোঁটদুটো ফুলিয়ে আবদারকরছে শালিনী, যেকোনোপুরুষের হৃদয় কাঁপিয়েদিত বাধ্য ওর এই মুখভঙ্গি!”উম্ম” তিনি ওর স্ফীতওষ্ঠাধরে ঠোঁট চেপে চুমুখান, তারপর ওর চিবুকে, তারপরওর সুগন্ধি গলায় মুখডুবিয়ে| তারপর আবার মুখনামিয়ে আনেন তিনি ওর বুকেরউপর খাড়া-খাড়া দুটি সাদাটিলার উপর… নিবিড় ভাবে মুখচেপে দাবান তিনি নরমফলদুটির উপরে, আরামে চোখবুজে আসে তাঁর, গলা দিয়েঘরঘর শব্দ বেরোয় মেয়েরটগবগে নরম স্তনের উত্তাপে ওওমে|
-”আঃ..বাপ্পী তুমি না কথাশোনো না!” শালিনী ইশতকঁকিয়ে ওঠে হেসে ফেলে,পিতার মুখের নিবিড় চাপেতার কামিজের গলার বাইরেদুধসাদা দুটি নরম বুদবুদেরমতো উথলে উঠছে প্রগল্ভাস্তনজোড়া… “বলো না দেবেকিনা! আর কিন্তু চাইবো নাআমি!”
-”উমমম!” মুখের তলায় মেয়েরউত্তপ্ত স্তনের নরম, উষ্ণচাপ নিতে নিতে গুমরিয়েওঠেন রজতবাবু, তাঁর মুখেরনিচে যেন টলমল করছেনরমত্বের সাগর… “আঃ, ঠিকাছেদেব, কালকেই কিনে দেব!হয়েছে? উম্ম!…. উমমম!” নরমখাড়া-খাড়া স্তনদুটিতেমুখ দাবিয়ে দাবিয়ে চুমুখান তিনি|
-”উম, থ্যাঙ্কিউ বাপ্পী!”পিতার গলা জড়িয়ে ধরেশালিনী ওঁর মাথার উপরে ঘনচুম্বন করে| তারপর ওঁরআলিঙ্গন ছাড়িয়ে উঠে বসেবিছানায়|
-”বাঃ! কাজ ফুরিয়ে যেতেইঅমনি উঠে পরা!” সবলে মেয়েরনরম শরীরটা দু-বাহুতেজাঁকিয়ে ধরেন রজত মল্লিকনিজে উঠে বসে|
-”উফ বাপ্পী, আমার বুকেব্যথা করছে, অনেক্ষণ তো হলো!”পিতার বাহুবন্ধনে গুমরেওঠে শালিনী| -”হমম,..” হেসে শালিনীর পাখিরমতো নরম তনুটি আরও চেপেধরেন রজতবাবু| “বায়নার আগেতো ব্যথা করছিলো না!”
-”হিহি” দুষ্টু হাসে শালিনী|
-”মমঃ!” আদর করে মেয়ের গালেচুমু খান রজতবাবু| “ঠিক আছেযা! গিজার চালিয়ে দেবো?”
-”উম হ্যা..” শালিনী পিতারঠোঁটে দুটো চুম্বন করে”একটু পরেই সন্ধ্যেবেলাআমাকে তো পাচ্ছই বাপ্পী,বলো আজকে কি পরব তোমারজন্য!?”
-”উম্ম” মেয়ের এমন আদূরেপ্রশ্নে যৌন ঝিলিক খেলেযায় রজতবাবুর শরীরে …”শাড়ি আর লাল ব্লাউজ!”
পিতার দিকে টেরিয়েতাকিয়ে আকর্ষনীয়ভাবেহাসে তাঁর সুন্দরী কন্যা”ঠিক আছে তাই পরব! এখন ছাড়ো!”
-”উমমমম” শালিনীর নরম ফুলেলঠোঁটদুটি শেষবার চুম্বনেপিষ্ট করে ছাড়েন ওকে ওরপিতা|
বিকেলবেলা প্রায় যখনগোধুলির আলো এসে সিন্দুরমাখাচ্ছে আকাশকে, তখনরজতবাবু কন্যার সন্ধানকরতে করতে ঠাকুরঘরে এসেপৌঁছান| শালিনী তাঁর আবদারমতই লাল চাপা ব্লাউজ ও একইরঙের পাতলা ফিনফিনে শাড়িপরে ঠাকুরের ছবির সামনেদাঁড়িয়ে ধুপ দিচ্ছিল|পিছন থেকে ওর শরীরটি এতআকর্ষনীয় লাগছে যেরজতবাবুর বুক চলকে ওঠে!পাতলা ফিনফিনে, হাওয়ায় ওরশাড়ির আঁচল উড়ছেবেহিসেবি ভাবে| মাথায়লম্বা বিনুনি করেছে ও, যা ওরপিঠ অবধি এসে পড়েছে|ব্লাউজের উপরে ওর সুঠামপিঠের খাঁজ ও নিচে ফর্সাসরু কোমরের সুডৌল ভাঁজেরআকর্ষণ নেশাগ্রস্ত করেতোলে রজতবাবুকে| কি অপূর্বভঙ্গিমায় ওর নিতম্বটিফুলে রয়েছে, উল্টানো কলসেরমতো| পাজামার নিচেঅন্তর্বাসহীন মুক্ত এবংশক্ত হয়ে ওঠা পুরুষাঙ্গটনটন করে ওঠে রজতবাবুর,তাঁর জাগ্রত লিঙ্গেরপ্রভাবে পাজামার সামনেরদিকটি তাঁবুর মতো উঁচু হয়েউঠেছে| তিনি এবার এগিয়েএসে দুহিতার পিছনে ঘন হন|নিজের ফুলে ওঠা তাঁবু ওরপাতলা লাল শাড়িতে মোড়াউঁচু নিতম্বের মাঝেদাবিয়ে দিয়ে প্রশমিতকরেন, ওর নরম তুলতুলেনিতম্বের উত্তপ্ত আরামেযেন অস্ত্রের মতই চেপে বসেতাঁর শক্ত বেপরোয়াপুরুষাঙ্গ| তিনি বাঁহাতে ওরসরু কোমর বেষ্টন করে নিয়েডানহাতে ওর পিঠ থেকে বিনুনিতুলে নাকে চেপে সুঘ্রাণনেন-
“উমমমমম”
শালিনী ধুপের ধোঁয়া দিতেদিতে নিতম্বে পিতার শক্তপুরুষাঙ্গের চাপ পেয়েহাসিমুখে নিজের কোমরের উপররাখা ওঁর লোমশ হাতে নিজেরনরম ফর্সা বামহাত রাখে-
“কেমন ঘুমালে বাপ্পী?” মিষ্টকন্ঠে শুধায় সে|
-”উমমম খুব ভালো, তোকে কিসুন্দরী লাগছে ফুলতুসী!”তিনি এবার শালিনীর কাঁধেরউপর দিয়ে লক্ষ্য করেন ওরশাড়ির আঁচল ঠেলে ফুলে ফুলেওঠা দুই অহংকারী স্তন| তাঁরদুহাত প্রথমে নেমে আসেমেয়ের নর্তকী-কোমরে| তারপরসেখান থেকে উঠে ওর বগলেরতলা দিয়ে এসে শাড়ি-ব্লাউজসহ ওর দুই সুডৌল স্তনদুহাতের থাবায় তিনিজাঁকিয়ে ধরেন, তারপর ধীরেধীরে মুষ্টিপেষণ করতে শুরুকরেন সেদুটি… যেন নরম দুটিস্পঞ্জের বল টিপছেন তিনি!আরামে দীর্ঘশ্বাস পড়েতাঁর|
-”ইস বাপ্পী, ঠাকুরঘরে তুমিকি যে শুরু করেছে!” তাঁরমেয়ে আদূরে অভিযোগ জানায়,কিন্তু তাঁর কাজে একটুওবাধা দেয়না| ফুল দিতে থাকেসে ছবিতে, তারপর মালা পরায়|
-”উমমম” দুহাতে টগবগ করছেযেন রজতবাবুর দুটি জীবন্তকবুতরী! নিবিড়ভাবে মুঠোপাকান তিনি কবোষ্ণ নরমগ্রন্থিদুটি, চটকানশাড়ি-ব্লাউজ সহ নরম মাংস-”তোমার ঠাকুর তো আমিইসোনামণি! উম্ম.. আমাকে ফুলদাও!” তিনি মেয়ের ফর্সাসুগন্ধি ঘাড়ে ঠোঁটবুলিয়ে চুমু খান|
-”কি যে বলো না বাপ্পী!” তাঁরমেয়ে ইশত কাতরে উঠে হেসেফেলে, বুকটা একটু ঠেলে ওঠে|
রজতবাবু শালিনীর দুটিউদ্ধত স্তনের তলদেশ বেয়েতালু ঘষে তুলে স্তনদুটিমুঠো পাকিয়ে নিয়ে শাড়িব্লাউজসহ তাদের স্বাভাবিকঅবস্থান থেকে উপরে তুলেনিয়ে পিষ্ট করেন নরমফলদুটি দু-থাবায় “উমমমম”
-”উঃ!” নরম স্বরে কঁকিয়ে ওঠেশালিনী, তবে তার সুচারু হাতনিপুণভাবেই গোছায়পূজা-সংক্রান্ত দ্রব্যাদি”উম্ম বাপ্পী এখন কিছু খাবে?”
-”উমমম, খাবো| তার আগে তোমায়খাওয়াবো!” রজত মল্লিক তাঁরদুহিতার কানের লতিতে চুমুখান|
-”উম্ম!” শালিনী হেসে এবারপিতার হাত ছাড়িয়ে ওঁরমুখোমুখি হয়| ঠোঁটবেঁকিয়ে একটি অসাধারণআকর্ষনীয় হাসি ও লাস্যভরাচাউনি পিতাকে দিয়ে ওঁরবুকে নরম বামহাতের তালুদিয়ে ঠেলা মারে “তুমি নাখুব অসভ্য!”
-”উম্ম” হেসে রজতবাবু কন্যারচিবুক ডানহাতে তুলে নেড়েদেন, তারপর তা নামিয়ে ওরস্ফীত অহংকারী বুকের উপরছিনিমিনি খেলতে থাকা পাতলাফিনফিনে শাড়ির আঁচলের উপরদিয়ে ওর উদ্ধত স্তনদুটিপরপর মুঠো পাকিয়ে সজোরেপেষণ করেন “আর তোমায় এতরূপসী বেহেস্তের হুরী হতেকে বলেছে উম্ম?!”
শালিনী লজ্জায় মুখনামিয়ে নেয় একপাশে| পিতারবাহুতে দূর্বল কিল মারে…
-”উমমম” মেয়ের পাতলা কোমরএবার আলগাভাবে মালার মতোজড়ান রজতবাবু “চলো এবারতুমি এবার বাপ্পির নেঙ্কুতোমার অমন সুন্দরী মুখে ভরেচুষবে!”
-”উমমম” শালিনী ঠোঁট টিপেহাসে “কত সখ!”
-”আর কদিন ধরে তুমি পুরোটাখাচ্ছোনা! আজ না খেলে মুখথেকে বার করতে দেবনা! কেমন?”তিনি হেসে শালিনীর ঠোঁটেআলতো করে তর্জনী ছোঁয়ান|
-”উ হুঃ” শালিনী মুচকি হেসেদু-দিকে মাথা নাড়ে|
-”দুষ্টু!” তিনি কোমরেরবেড়ে চাপ দিয়ে মেয়েকেঘনিষ্ঠ করেন| যাতে তাঁরকঠিন, উত্তপ্ত পুরুষাঙ্গ ওরউদরের উপর চেপে বসে “খুবনেকামো শিখেছে আমার ফাজিলমেয়ে! মাব্ব কিন্তু!”
-”হিহিহি..” হেসে ওঠে শালিনী,অত্যন্ত আকর্ষনীয়ভঙ্গিতে ঠোঁট কামড়ে ধরেপিতার দিকে টেরিয়েতাকিয়ে| তারপর বলে “বাপ্পী,তোমার ওটা আমি চুষবো,কিন্তু একটা শর্তে!” -”কি?”
-”আমাকে বিছানায় নিয়েপুরো একঘন্টা টানা আদর করতেহবে!”
-”হাহা নো প্রবলেম ফুলতুসী!”
-”আর আমাকে একটা জাগুয়ারকিনে দেবে পরে!”
-”এই যে বললি একটা শর্ত!দুষ্টু মেয়ে!”
-”হিহিহি” শালিনী আবারমনমাতানো হাসি হাসে|
-”উমমম” মেয়ের ঠোঁটে সজোরেচুম্বন করেন রজতবাবু “নাওশুরু করো!”
-”এখানেই? মা এসে পড়বেকিন্তু!” শালিনী পিতার দিকেচোখ বেঁকিয়ে চায় মুখেআকর্ষনীয় হাসি নিয়ে|
-”হ্যাঁ, মনে করো ঠাকুরপুজোকরছো! হাহা,… আর তোমার মাআসতে এখনো এক-ঘন্টা দেরিআছে! তা আমি জানিনা ভেবেছো?”
-”উম! দুষ্টু!” শালিনী মুখটিপে হেসে পিতাকে বকে, ওইচেয়ারটায় গিয়ে বস!”
-”উমমম”-”উমমমহমমমম..”
-”উম্ম,.. আঃ,… এই দুষ্টুশালিনী!”
-”উম?…”
-”কি আরাম লাগছে আঃ..”
-”উমমম…. হিহিহি.. অউমমমম!”
-”উফ.. তোর মুখের ভেতরটা কিনরম আর গরম!আহঃ…”
-”হমমমম..”
-”এই শালিনী!”
-”উম!..”
-”তোর কাল কলেজ আছে?”
-”হম..”
-”আহঃ.. মুখের ভিতর আরেকটুঢোকা, আরেকটু…আঃ.. হ্যাঁ!আহহহহহহঃ!”
-”অঘ্মমম…মমঃ”
-”আচ্ছা, তোর কেলেজে রিসেন্টকি যেন আছে বললি?”
-”উমমমমহঃ …. ফ্রেশার্সবাপ্পী, উমমম,.. খুব বড় করেহবে..”
-”আঃ,.. মুন্ডুটা তোর অমনগোলাপী জিভটা দিয়ে ভালোকরে চাট না রূপসী! মাঝখানেরখাঁজটা,… আহাঃ… হ্যাঁ, এমনচাটতে চাটতে বল!”
-”হিহিহি,.. উম, ইশশ বাপ্পীএখান দিয়ে তুমি মুতু করোতো! এলললল…”
-”আহাহ.. আহঃ.. বল না মামনি!”
-”উম… কেন তোমার এত জানারইচ্ছা? তুমি যাবে নাকি?হিহি… উমমমম..”
-”না মামনি, আমার মতো এমনবুড়ো মানুষকে কি মানায়!..আঃ আহহাহ..!”
-”ইস বাপ্পী, তোমার ফুটোটাদিয়ে একফোঁটা সাদামতো কিবেরিয়ে এলো! এমা!..”
-”আঃ,… খেয়ে নে মামনি, চোষওটা ভালো করে মুখে নিয়েআবার! আহ্হ্ম্ম্ম্ম!”
-”উমমম..”
-”আমার দিকে তাকা রূপসী! অমনসুন্দর করে,… হ্যাঁ, এবারমুখে ঢোকা,.. যতটা পারিস!”
-”ঔমমমমমম….মঃ”
-”আঃ.. আরো!”
-”অহম… অগ্খখ..”
-”আহঃ ভালো করে চুষে দে না!উমমম… আহঃ আহঃ ঠিক এমন করে,আঃ ..”
-”মমমম… হমমমম”
-”আঃ… উম্ম… কি আরাম! আঃ!”
-”ম্ম্ম্হ.. মহমমমম ..”
-”মমম,… শালিনী?”
-”উমমমম..”
-”তোর ফ্রেশার্স-এ কোনোব্যান্ড বা গানবাজনার দলআসবে না?”
-”মমমম.. আঃ বাপ্পী, তোমারএতবড়ো নেঙ্কুটা মুখেনিয়ে একইসাথে তোমার সবকথার জবাব কিভাবে দেবো বলত?”
-”উম্ম.. হাহা, চেষ্টা কর না..তুই তো সবই পারিস মামনি!”
-”হিহি যাতা! বাপ্পী হয় আদরখাও, নয় গল্প করো! যে কোনোএকটা..”
-”আচ্ছা ঠিক আছে বাবা,দুষ্টু মেয়ে আমার! ভালোকরে মুখে পুরে চোষো বাপিরনেঙ্কু.. তার আগে বিনুনিটাসামনে এলিয়ে দাও, বুকেরউপর…. দেখতে ভালো লাগবে!”
-”উম্ম, নাও হয়েছে? বাপ্পীতোমার আবদার দিনদিন বাড়ছে!ঔমমমমম ..”
-”আহহহহহহহহহহহহহঃ…. কিসুন্দর চুষিস তুই, আহা… যেনজলতরঙ্গ বাজাস বাপেরশরীরে.. আহ্হঃ”
-”হমমউমমমমঃ…”
-”আঃ..”
-”মমমমম…”
-”উফ রূপসী পরী, তোকে কিসুন্দর দেখাচ্ছে বাপেরনেঙ্কু মুখে ঢোকানোঅবস্থায়, যেন অপ্সরা!বলিউডের হিরোইনরাও হারমেনে যাবে, এত সুন্দরী হলিকি করে তুই? অমন টানা টানাদুটো চোখ, টুসটুসে দুটোঠোঁট, পানপাতার মতো মুখ,ছোট্ট চিবুক,.. আহ্হাহাহ…”
-”উম্ম্হ্ম্ম!”
-”কেমন খেতে বাপ্পির লাঠি?”
-”মউমমম..”
-”হমমম…. আহাহঃ..” -”আহ সুন্দরী, আমি আসছি, …..আআহ..আআআআআআহহহহহহহহহহহহহঃ…!!”
-”ঔম্হ!!.. অঃমম.. অগলগ … অঘ্ঘ..”
-”আঃ!… আঃ!… আহ্হঃ!..”
-”অগ্ম্ম্ঘ.. অহম্ম্মঃ ..ম্ম্হঃ .. গলগ ..”
-”আঘ্ঘঘগঘ…আহ্হাআআঃ..!”
-”গলপ.. উমম্হঃ…. হম”
-”আআআআহহহহহহহহমমমমমম…”
-”অম্মমমমমঃ… উমমমমম..”
-”আহহহহহ রূপসী ফুলটুসি!….উম্ম”
-”অম্ম্মঃ … উঃ বাপ্পী, আমারমুখে যেন হামানদিস্তাচালালে!”
-”উম্ম পুরোটা খেয়েছো?”
-”হ্যাঁ! উম! আমার পেট ভরেগেছে! কতটা করলে… উফফ!”
-”হাহাহা… বলেছিলাম নাতোমায় খাওয়াবো?”
-”উমমম.. হিহি.”
-”উম, ঠোঁটের চারপাশে লেগেআছে, আর বাপ্পির নুঙ্কুতেওলেগে আছে অনেকটা, ওগুলোভালো করে চেটে খেয়ে নাও!..”
-”উম্ম .. খাচ্ছি তোওও … উমমম”
-”উম্মম লক্ষ্মী মেয়ে..”২
কয়েকদিন পর
সন্ধ্যে সাতটা
শালিনী হাসিমুখে নিজেকেআয়নায় দেখে| নিজের অপূর্বসুন্দর উজ্জ্বল মুখশ্রীদিকে তাকিয়ে তার নিজেরসৌন্দর্যে যেন নিজেই সেবিভোর হয় নতুন করে আবার!তারঘন কালো টানা টানা দুটি চোখ,তীক্ষ্ণ উদ্ধত নাসা, নরমহালকা গোলাপী পাপড়ির নেয়দুটি ঠোঁট, সুডৌল ছোট্টচিবুক, ফর্সা মরাল গ্রীবা,সবই যেন অত্যন্ত বেশি করেসৌন্দর্যে মন্ডিত| মাথারচুলের একটি লক তার মুখেরএকপাশে পরে তার সৌন্দর্যকেএকটু রহস্যময়ী লাস্য এনেদিয়েছে| তবে শালিনীরমুখমন্ডলের সবথেকেমারাত্মক আকর্ষনীয় স্থানতার ভ্রূযুগল|নিখুঁত, বাঁকাএকটু উপরদিকে আঁচড় কেটে ওঠাসেই ভ্রু-দুটি যেন তারসমস্ত সৌন্দর্যে এক উদ্ধতঅশনিসংকেত জাহির করছে, যাদেখে যে কোনো যোগ্যপ্রতিদ্বন্দিও দু-পাপিছিয়ে আসতে বাধ্য হবে!
মুচকি হেসে শালিনী আয়নারসামনে চেয়ারে বসতে বসতে লালসালোয়ার-কামিজে নিজের একুশবছরের নাচ শেখা ছিপছিপেতনুটিকে মনে মনে তারিফ করে|তার শরীরের গঠনআওয়ারগ্লাসের মতন| জিন্স টপপরলে তা একদম পরিস্ফুট হয়েওঠে| গত দু বছর ধরেই সে ধরেরেখেছে নিজের ৩৪বি-২৪-৩৬গঠনটি| কিন্তু এখন এই চাপালাল সালোয়ার কামিজেও তারঅপরূপ আকর্ষনীয় তনুরআঁক-বাঁক বেশ স্পষ্ট| মুখটিপে হাসে সে আয়নায়| বুকেরউপর তার কামিজ টানটান করেদুটি পাকা কমলালেবুর আদলস্পষ্ট|তার এই মনকারা উদ্ধতস্তনজোড়া আবাল-বৃদ্ধসকলেরই বুকে তীর বেঁধেসর্বত্র| এর জন্য তাকে কমঅসুবিধায় পড়তে হয়নি! যেকোনো পোশাকেই তার স্তনদুটিঅত্যন্ত আকর্ষনীয়ভঙ্গিতে ফুলে ফুলেউঁচু-উঁচু হয়ে থাকে| যেন তারশরীর থেকে কিছুটা এগিয়েসামনের দিকে তাকিয়ে থাকবেইতারা অপার অহংকারে| তার এমনখাড়া-খাড়া স্তনযুগলেরমোহিনী রূপের তীরে বিদ্ধহয়ে অনেকেই তাকিয়ে থাকে,এবং ভেতরে জ্বলে পুরে মরে|এতে শালিনী মজা পেলেওঅস্বস্তিও বই তার কম হয়না!বিশেষ করে যখন কোচিং-এপরবার সময় এবং কলেজেফার্স্ট বেন্চ-এ বসলে সেঅনুভব করে স্যার এবংঅধ্যাপকদের দৃষ্টি ঢুকেপড়তে চায় তার কামিজ অথবাটি-শার্ট-এর গলার ভিতরদিয়ে… | যাই হোক, শালিনীএকরত্তি কোমর একটু বেঁকিয়েবসে তার মৃণাল বাহুলতাবাড়ায় ড্রেসিং-টেবলের দিকে|মাথার পিঠ অবধি ঘন কালো চুলএকহাতে জড়ো করে|সমস্তপ্রসাধন শেষে শালিনী এসেহাসিমুখে রজতবাবুর ভেজানোদরজায় টোকা মারে|
“ভেতরে আয়!” ঘরের ভিতর থেকেগুরুগম্ভীর কন্ঠস্বরপাওয়া যায়|
শালিনী হাসিমুখে এসে দরজাঠেলে ঢোকে| তার পিতাবিছানার উপর আধশোয়াতাকিয়ায় হেলান দিয়ে| তাঁরঅবস্থা বেশ আলুথালু| পরনেস্যান্ডো-গেঞ্জি ও একটিজাঙ্গিয়া| তাঁর স্থুলশরীরটি হাস্যকর লাগছে এইপোশাকে| তাঁর বুকেরকাঁচা-পাকা লোমস্যান্ডো-গেঞ্জির বাইরেবেরিয়ে কুঁচকিয়ে আছে| দুটিবিশাল লোমশ থাই-সহ দুটি পাপুরোটাই নগ্ন| এবং সে-দুটিতিনি ছড়িয়ে রেখেছেনবিছানার উপর দু-দিকে|জাঙ্গিয়া আবৃত নিজেরশিশ্নদেশ উন্মুক্ত করেরেখে| তাঁর বাঁ-হাতে ধরাএকটি মদের বোতল| “আয়, সোনা,কাছে এসে বস!” তিনি ডাকেনশালিনীকে|
শালিনী মুচকি হেসে পিতারদিকে এগিয়ে গিয়ে প্রথমেইওঁর হাত থেকে মদের বোতলনিয়ে পাশের টেবিলে রাখে|তারপর পা জড়ো করে ঝুলিয়েরেখে বসে ওঁর ছড়ানোদু-পায়ের ফাঁকে| “কি হয়েছে?”সে মুখ টিপে হেসে শুধায়পিতাকে| নিজের ডান হাতটিবাড়িয়ে এনে রাখে ওঁর সাদাগেঞ্জিতে ফুলে ওঠা বিশালউদরের নিচে ওঁর শিশ্নদেশেরউপর জাঙ্গিয়ার উপর দিয়েসরাসরি| হাত বুলিয়ে আদরকরতে থাকে সে পিতাকে মুখেদুষ্টুমিভরা হাসি নিয়ে ওঁরমুখপানে চেয়ে|
-’উমমম,,..” আরামে মদেরগন্ধযুক্ত শ্বাস ছেরে হেসেআদুরে ভাবে তিনি ভারী গলায়বলেন “কি আবার হবে, তোমাকেডাকতে আজকাল আবার কারণ লাগেনাকি রূপসী?
-”হিহি..” শালিনী তারঅনিন্দ্যসুন্দর সাজানোদন্তপঙ্গক্তি উন্মুক্তকরে হাসে তার চাঁপার কলিরমতো আঙ্গুলগুলি ও নরম তালুরতলায় পিতার জান্গিয়ায়আবদ্ধ পুরুষাঙ্গেরনিমেষের মধ্যে শক্ত তাগড়াইহয়ে উঠে ফুঁসতে থাকা অনুভবকরতে করতে, জাঙ্গিয়া ঠেলেতাঁবুর মতো উঁচু হয়ে ওঠেঅংশটি| সে আদর করে তাঁবুটিরআপাঙ্গ তালু বুলায়, জেগেখাড়া হয়ে ওঠা পুরুষাঙ্গটিরফোলা মস্তকটি ধরে অল্প নেড়েদেয় – “উমমম, খালি আদর খাবারইচ্ছা না?”
-”হমম, ” শ্বাস ছেড়ে রজতবাবুপাশের টেবিল থেকে মদেরবোতলটা নিতে যান, কিন্তুশালিনী ডান হাতেজাঙ্গিয়াসহ ওঁরপুরুষদন্ডটি মুঠো করে ধরেবাঁ-হাতে ওঁকে বাধা দেয়মুখে তেরছা হাসি নিয়ে”নাআআ…!!”
-”আঃ.. দুষ্টু” কন্যার নরমহাতের মুঠোয় দপ-দপ করতেথাকা নিজের শক্ত লিঙ্গঅনুভব করতে করতে হাত নামানরজতবাবু| “কি হবে রে ছুটকিবাপ্পিকে মদ খেতে না দিয়ে?”তিনি একটু ঝুঁকে ওর থুতনিধরে নেড়ে দেন “আ়া?”
-”উম্ম… হিহি..” মুচকি হাসতেহাসতে শালিনী হাতের মুঠোরমধ্যে আদর করে পিতার শক্তযৌনদণ্ডটিকে,বুড়ো-আঙ্গুলের নখ দিয়ে অল্পআঁচড় কাটে লিঙ্গটির গায়েজাঙ্গিয়ার উপর দিয়ে,
নিজের অপর হাতটি ওঁর বুকেরউপর এনে বুকের কাঁচা-পাকাচুলগুলি নিয়ে খেলা করতেকরতে বলে ” না, আমি তা হতেদিতে পারিনা বাপ্পী, তুমিজানো|”
-”উমমম..” রজতবাবু পা-দুটো আরোছড়িয়ে দেন ওর হাতেরস্পর্শসুখ আরও উপভোগ করারজন্য| কিছু উত্তর করেন নাতিনি মেয়ের এই কোথায়|
কিছুক্ষণ এভাবে কাটতেথাকে| শালিনী হাসিমুখেএকমনে পিতার জান্গিয়ায়আবদ্ধ শক্ত তাগড়াইপুরুষাঙ্গটি হাতে নিয়েখেলা করে, মালিশ করে, আদর করেওঁকে আরাম দিচ্ছে| রজতবাবুএকইভাবে পা ছড়িয়ে বসেকন্যার আদর খাচ্ছেন| ওঁরডানহাতটি এবার উঠে খেলছেশালিনীর কাঁধে এসে পরা চুলনিয়ে, ওর বাহুর উপরঘোরাঘুরি করছে| শালিনীরপ্রত্যেকটা স্পর্শে যেনজাদু! ওঁর শরীরে রোমাঞ্চএনে দিচ্ছে! ও জানে তাঁরপুরুষাঙ্গের কোন কোন অংশসবথেকে স্পর্শকাতর,পুলকপ্রদায়ী| দু-পায়েরফাঁকে যেন অপূর্বরোমাঞ্চকর সুখের জগত তাঁরএখন! তিনি চাইছেন জাঙ্গিয়াখুলে নিজের নগ্ন উত্তপ্তপুরুষাঙ্গে ওর নরম চপলআঙ্গুলের সুখস্পর্শ নিতে,কিন্তু পুরো ব্যাপারটাইতিনি কন্যার হাতে ছেড়েদিয়েছেন| সম্পুর্ন সমর্পিততিনি তাঁর কন্যার হাতে|
-”তা বাপ্পি,..” পিতারজান্গিয়া ঠেলে ফুলে ফেঁপেওঠা শিশ্নদেশে নিজেরসুচারু আঙ্গুলগুলির মনোরমখেলায় তাঁকে আরাম দিতে দিতেমিষ্টি হেসে এবার শালিনীওঁর পানে চেয়ে শুধায় “তুমিজানতে চাইলে না তোমার মেয়েআজ এত সেজেগুজে কোথায়যাচ্ছে?”
-”তাই তো!..” যেন সম্বিত ফেরেরজতবাবুর, গায়ে সিরসিরানিতোলা যৌনসুখের আরাম নিতেনিতে তিনি হেসে শালিনীর গালটিপে দেন.. “সত্যি তো! কোথায়যাচ্ছ রূপসী? এই অবেলা?” -”উম্ম,” যেন দুরন্তসারমেয়কে পোষ মানাচ্ছে এমনভাবে শালিনী পিতার শক্ত,উত্তপ্ত যৌনাঙ্গটিকেজাঙ্গিয়ার উপর দিয়ে আদরকরতে করতে ওঁর পানেদুষ্টুমিভরা হাসি মুখেতাকিয়ে ঠোঁট কাটে, “প্রফেসরসামন্তের বাড়ি!”
“সে কি?’” দুহিতার কোথায়রজতবাবুর কপালেদুশ্চিন্তার ভাঁজ পরে, “ওখুব খতরনক লোক! ওর কাছে যেতেহবে না!”
-”ধ্যাত, কি যে বলো নাবাপ্পি!” শালিনী হেসে পিতারঅন্ডকোষদুটি ঘাঁটে,জান্গিয়ায় শক্ত হয়ে ফুলেওঠা, দপদপ করতে থাকা ওঁরউত্তপ্ত পুরুষাঙ্গটিরসর্বত্র নিজের পাঁচআঙ্গুলের নোখ দিয়ে আলতো করেআঁচড় কেটে কেটে, চুলকে দিয়েদিয়ে স্নেহের সাথে আদর করতেকরতে বলে “আমি যথেষ্ট বড়হয়েছি!” সে ওঁরলিঙ্গমস্তকটি ধরে আদর করেচাপ দেয়, তারপর জান্গিয়ায়ফুলে ওঠা ওঁর সমস্তশিশ্নদেশ নিজের নরম, উষ্ণহাতের থাবায় মুঠো পাকিয়েধরে, তারপর সেটি ধীরে ধীরেমুঠো পাকিয়ে পাকিয়ে চাপদিতে দিতে পিতার দিকেতাকিয়ে তেরছা হেসে বলে”তাছারা তুমিই তো বলেছে,পড়াশোনার জন্য সবরকম সুযোগখতিয়ে দেখতে! তাই না?”
-”আহ্হ্ম্ম্মম…” শ্বাসছাড়েন রজতবাবু, ভীষণ আরামদিছে তাঁকে শালিনী| ওরমুঠোর প্রত্যেকটি চাপে যেনআরামের শিহরণ খেলে যাচ্ছেতাঁর শরীরে, “উম, সবই বুঝি..কিন্তু,..” তিনি কথা মুখেরেখে দেন|
শালিনী নিঃশব্দে হাসেপিতার অবস্থা দেখে| অধ্যাপকসামন্ত এবং তার পিতা যেনজন্মকাল থেকে শত্রু| এমনিসময় হলে তিনি শালিনীর এহেনসংকল্প এককথায় না করে দিতেনগর্জিয়ে উঠে, দ্বিতীয় কোনোপ্রস্তাবও শুনতে চাইতেন না!কিন্তু এখন, এমন রাশভারী,রাগী মানুষটির একটি বিশেষঅঙ্গ মুঠো করে ধরে যেনতাঁকে একেবারে নিরুপায় ওজব্দ করে ফেলেছে সে|অত্যন্ত যত্নসহকারেসুন্দর ও সুচারুভাবে মালিশকরে সে পিতার শক্ত, উত্তেজতলিঙ্গখানি জাঙ্গিয়ার উপরদিয়ে| মনের সমস্ত ভালোবাসাযেন উজার করে অঙ্গটিরপ্রতি, সুন্দর করে একেকটিঅন্ডকোষ মুঠো পাকিয়েপাকিয়ে আরাম দেয় তাঁকে|”তাছাড়াও,” সে একটু এগিয়ে এসেমিষ্টি অদূরে কন্ঠস্বরেপিতার উদ্দেশ্যে বলে “আমারসেল নম্বর তো আছেই, সব খবরইইচ্ছা করলে তুমি নিতে পারোতাই না?” সে পিতাকে ভারমুক্তকরতে মুচকি হেসে কথাগুলোবলে তার ডান হাতের বুড়োআঙ্গুল দিয়ে আসতে আসতে চাপদেয় পিতার লিঙ্গমস্তকেরধার-বরাবর|
-”তা পারি, ‘ রজতবাবু তাঁরসুন্দরী মেয়েকে চোখ ভরেদেখতে দেখতে বলেন, ওর গালেরপাশ দিয়ে ডান হাত বুলান,”তোকে নিয় আমার বড় চিন্তা,রূপসী পরী আমার, উর্বশী!”
“উমমম” পিতার মুখে নিজেররূপের প্রশংসা শুনেআহ্লাদী হয়ে পরে শালিনী,হেসে উঠে একটু চাপ দিয়েমোচড় দেয় তাঁর যৌনাঙ্গে|
-”আঃ..” কন্যার সুচারু মোচড়েএকটু কেঁপে উঠে গুঙিয়ে ওঠেনরজতবাবু| এবং শালিনী হাতেমুঠো করে ধরা পিতারপুরুষাঙ্গে একটি স্পন্দনঅনুভব করে, এবং দেখে তাঁরলিঙ্গমস্তকের কাছেজাঙ্গিয়ার কিছুটা অংশেরভিজে ওঠা, ..
-”ইশশশ বাপ্পি, ” পিতারপুরুষাঙ্গটি আদর করতে করতেহাসে শালিনী, ” কি করে ফেলেছতুমি!”
-”উম্ম,..’ গভীর শ্বাস ছাড়েনরজতবাবু, কন্যার হাতেরমধ্যে তাঁর লিঙ্গউত্তেজনায় দপদপ করছে আরো,তবুও শালিনীকে ইচ্ছামতোখেলতে দেন তিনি সেটি নিয়ে|
শালিনী এবার হাসিমুখেপিতার জাঙ্গিয়ার ইলাস্টিকধরে টেনে নামায় একেবারেলোমশ অন্ডকোষদুটির তলায়|তড়াক করে লাফিয়ে ওঠেরজতবাবুর উন্মুক্ত বাদামি,শিরা-উপশিরা যুক্ত ঠাটানোআখাম্বা পুরুষাঙ্গটি|
-”আঃ” তিনি কঁকিয়ে ওঠেনঅস্ফুটে ঘরের শীতল হাওয়ারস্পর্শ সদ্য উন্মুক্তযৌনাঙ্গে অনুভব করে|

-”উম্ম, হিহি” মিষ্টি হেসেশালিনী পিতার শক্ত, তাগড়াইআন্দোলিত হতে থাকাদণ্ডটিকে অগ্রাহ্য করেসুন্দর করে সে নিজেরআঙ্গুলগুলি দিয়ে ওঁর ঘনশিশ্নকেশে বিলি কেটে দিতেথাকে ধীরে ধীরে| -”আঃ,..উমমম!” ভীষণ আরাম হয়রজতবাবু কন্যার এমন সুমধুরপরিচর্যায়| আরামের খুশিতেতিনি তাঁর উপেক্ষিত হতেথাকা লিঙ্গদন্ডটি নাচিয়েওঠেন, এবং তা যেন তড়াক করেলাফ দিয়ে উঠে শালিনীর বিলিকাটতে থাকা হাতের ফর্সা,নরম কব্জিতে এসে আঘাত করে| -’হিহি, দুষ্টু!” শালিনীউজ্জ্বল হাসিতে নিজেরঅপরূপ সুন্দর মুখমন্ডলউদ্ভাসিত করে, কিন্তু তবুওসে পিতার দন্ডটিতে সরাসরিহাত না দিয়ে ওঁর শিশ্নকেশে,অন্ডকোষদ্বয়ে বিলি কেটেদিতে থাকে, চুলকে দিতে থাকেআর দেখে আরামের অতিশয্যেওঁর লিঙ্গটির বারবারলাফিয়ে লাফিয়ে উঠতে থাকা,তার নরম হাতের স্পর্শ নেবারবাসনায়| কিছুক্ষণ এমন খেলা করে সেঅবশেষে পিতার খাড়া, শক্তযৌনাঙ্গটি নিজের নরমউত্তপ্ত থাবাতে নিয়েদৈর্ঘ্য বরাবর সেটি মুঠোপাকিয়ে ধরে অল্প চাপ দেয়| -”আঃ,..” সুখে টনটন করতে থাকানগ্ন লিঙ্গের চামড়ায়অবশেষে কন্যার নরম উষ্ণহাতের স্পর্শে আরামেশীত্কার করে কঁকিয়ে ওঠেনরজতবাবু| কি অপূর্ব সুন্দরএই অনুভূতি! তাঁর দু-উরুরসন্ধিস্থলে যেন স্বর্গীয়আনন্দের শিহরণ! চোখ বুজে ফেলেন তিনি| -’উম্ম” পিতাকে আরামে এমনকরে উঠতে দেখে হাসি চাপেশালিনী| সকল আবদারেরজাদুকাঠি এখন তার হাতে,বিশাল চেহারার অতবড়োমানুষটি, সমাজের অন্যতমপ্রতিষ্ঠিত ব্যক্তি, কড়া,প্রচুর মানুষের বুক হিমকরিয়ে দেওয়া সেই বিজনেসটাইকুন এখন তার ডানহাতেরমুঠোয় সম্পুর্ন অসহায়|মুচকি হেসে মুখ নামিয়ে দেখেসে তার প্রিয় খেলারবস্তুটিকে! পিতারলিঙ্গমস্তকটির মাঝখানেরচেরা অংশটি চকচক করছে, এবংসেটির ছিদ্রটি দিয়েএকফোঁটা সাদা রঙের অর্ধতরলনির্গত হয়ে বেরিয়ে আছে| সেএবার দন্ডটি মুষ্টিমুক্তকরে ওঁর লিঙ্গমস্তক থেকেসেই তরলটুকু সংগ্রহ করেতর্জনী দিয়ে, তারপর তা ওঁরব্যাঙ্গের ছাতার মাথারআকৃতির ফোলালিঙ্গ-মস্তকটির ধারের আগাবরাবর অত্যন্ত সুচারুভঙ্গিতে, যত্নসহকারেমাখিয়ে দিতে থাকে| দেখেস্পর্শকাতর স্থানে তারআঙ্গুলের স্পর্শে দন্ডটিরতিরতির করে কেঁপে কেঁপেওঠা| -”আহাঃ,…” মেয়ের অপরূপপরিচর্যায় যৌনসুখেরশিহরণে রজতবাবুর শরীরে যেনবাজনা বাছে| চোখ খুলে তিনিদেখছেন এখন ওর ইশত-আনতসুন্দর মুখটা, ওর চুলেরলকটি এসে ঝুলে পরেছে ওরমুখখানি সামান্য আড়াল করে|-”উম” মুখ তুলে যেন পিতারচোখের ভাষা পরে নিয়ে মুচকিহেসে শালিনী ওঁর খাড়া, শক্তদন্ডটি আলতো করে চুলকে দিতেথাকে সবখানে| মস্তক থেকেশুরু করে আলতো নোখের আঁচড়টেনে অন্ডকোষ অবধি,লিঙ্গটির উল্টোপিঠেদুষ্টু-নরম চুলকুনি,কুরকুরানি, অন্ডকোষদুটিরলোম ধরে ধরে অল্প অল্প টান,এখানে ওখানে ছোট ছোট চিমটি,হাসতে হাসতে সে চুলকিয়েদিতে থাকে পিতার যৌনাঙ্গটিআপাদমস্তক| -”আহা,.. হাহা, উম্ম” আরামে,সুখে, ভাষাহীন আনন্দে হেসেওঠেন রজতবাবু তাঁর মেয়েরতাঁর যৌনাঙ্গ নিয়ে এমনচুলকে দেওয়া খেলায়| ওরপ্রত্যেকটি আঙ্গুল যেনপ্রজাপতির মতো ছটফট করছেতাঁর উত্তেজিতপুরুষাঙ্গখানি নিয়ে,আনন্দে মাতোয়ারা করছেতাঁকে| -”উম” পিতার নগ্ন, ঠাটানোপুরুষাঙ্গ, শিশ্নকেশ এবংঅন্ডকোষসমূহ নিয়ে ডান হাতেনানাবিধ সুমধুর, সুচারুখেলা চালিয়ে যেতে যেতে এবারশালিনী তাঁর পানে চেয়ে ঠোঁটটিপে হেসে বলে ” বাপ্পি, খুবতো আদর খাচ্ছ, কিন্তু একটাকথা তুমি কিন্তু বেমালুমভুলে যাচ্ছ!” -”কি মামনি? বল আমায়?” যৌনআরামে হেসে ভারীস্নেহার্দ্র গলায় শুধানরজতবাবু| -”হাহা,’ তাঁর মেয়ে হেসে ওঠেতাঁর এমন অতি-সদয় মন্তব্যে,তাঁর শক্ত লিঙ্গদন্ডেসুরসুড়ি দিয়ে দিয়ে একইসাথেবুড়ো আঙ্গুলের চাপ দিয়েদিয়ে তাঁর দুটি অন্ডকোষপালা করে মালিশ করে দিতেদিতে, “উমমম, মনে করে দেখো না!’সে আবদারি স্বরে বলে| -”উম্ম,… কি রে? সত্যি মনেপরছে না!’ -”হিহিহি..” নিজেরদুষ্টুমিতে হেসে ফেলেশালিনী| আসলে তার পিতারকিছুই ভুলে যাওয়ার কথা না,কেননা সে কিছুই চায়নি এরআগে| কিন্তু এভাবে প্রসঙ্গউত্থাপন করার মধ্যে একআলাদা মজা আছে, সে তারসুন্দর দন্তপঙ্গক্তি দিয়েতলার ঠোঁট কামড়ে মিষ্টিহেসে বলে, “ইশশ বাপ্পি তুমিকিছু মনে রাখতে পারো না! আমিযে একটা রুকস্যাকচেয়েছিলাম ভালো!” -”উম্ম কেন গো সুন্দরী?তোমার রুকস্যাক দিয়ে কিহবে?” রজতবাবু হেসে ডানহাতবাড়িয়ে মেয়ের গলার কাছেসুরসুরি কাটেন মজা করে| -”ধ্যাত বাপ্পি, হাত সরাও,সুরসুরি লাগছে! হিহি..” কিন্তু তিনি হাত সরাতেপারেন না| তাঁর হাতের একটুনিচেই শালিনীর বুকের উপরলাল কামিজে টানটান, খাড়াখাড়া হয়ে মাথা তুলে আছে ওরদুটি মারাত্মক আকর্ষনীয়স্তন! তিনি হেসে এবার ওরবুকে কুরকুরি কাটতে কাটতেবলেন -”আমাদের সময় তো এত কিছুলাগতো না রে! হাহা..” -”ধ্যাত!হিহি..” হাসির ঝর্ণা বইতেথাকে শালিনীর শরীর জুরে,পিতার ক্রীড়ারত হাতেরদুপাশে উগ্র স্তনজোড়া দুটিটিলার মতো কামিজ ঠেলে ফুলেউঠছে ওর এখন,.. মারাত্মকউদ্ধত তাদের ভঙ্গি,.. তার হাতসমানতালে পিতার ঠাটানোযৌনাঙ্গটি নিয়ে আদর-খেলায়মত্ত,… দন্ডটিকে অস্থিরকরছে সে তার চাঁপার কলিরমতো আঙুলগুলি দিয়ে… -”উম এই আম দুটো খুব পেকেউঠেছে তো ..হাহা, উম্ম” আর নাপেরে এবার রজতবাবু কন্যারকামিজে ফুলে ওঠা ডান দিকেরউদ্ধত স্তনটি ডানহাতেগ্রহণ করেন, হাতের মধ্যেচাপ দিয়ে নরম তুলতুলেমাংসপিন্ডটি মুঠো পাকিয়েতোলেন, আহ্লাদে লক্ষ্য করেনতাঁর হাতের চাপে শালিনীরকামিজের গলার বাইরেদুধে-আলতা ত্বকে সুডৌল আঁচড়কেটে ওর স্তনটির উঠলে ওঠা| -”উম্ম! বাপ্পি!” অল্প উষ্মানিয়ে তাকায় তাঁর মেয়ে তাঁরপানে| -”ইশশশ দুষ্টু মেয়ে! ব্রাপরিসনি?” তিনি হেসে শুধান,শালিনীর পাকা কমলালেবুরমতো স্তনটি আরামে কামিজসহকচলাতে কচলাতে, জীবন্তউদ্ধত গ্রন্থিটির সমস্তনরম নির্যাসটুকু মুঠোয়মিশিয়ে নিতে নিতে| যেন লেবুকচলে সরবত বানাচ্ছেন তিনি! -’বাপ্পি, ইশশ ছাড়ো!’ শালিনীরাগতভাবে পিতার লিঙ্গেমোচড় দিয়ে বলে “বেশ করেছিব্রা পরিনি! তোমার তাতে কি?” -’উম্ম” হেসে রজতবাবু এবারমেয়ের কামিজ ঠাটিয়ে ফুলেথাকা অপর স্তনটি ধরে কচলাতেআরম্ভ করেন, শালিনী এবাররেগে উঠে পিতার লিঙ্গ নিয়েখেলা বন্ধ করে ওঁর হাতছাড়িয়ে উঠে পড়তে পড়তে বলে”ইশশ তুমি আমার কামিজকুঁচকে দিচ্ছ! আমি চললাম!” -”কোথায় যাও সুন্দরী? বস না!”তিনি জোর করে শালিনীর বাহুধরে আকর্ষণ করে বসিয়ে দেনআবার তাঁর সামনে| তারপরএবার তিনি, যেন তাঁরই দিকেতাকিয়ে থাকা কন্যার লালকামিজে স-অহংকারে ফুলে ওঠাদুটি ঠাটানো স্তনের উপরনিজের দুই হাত স্থাপন করেন|তারপর সে-দুটি একসাথেরিক্সার হর্নের মতো, শক্তমোচড় দিয়ে দিয়ে টিপতে শুরুকরেন, নিয়মিত ছন্দে| শালিনী এবার কোনো বাধাদেয়না| শুধু ঠোঁট ফুলিয়েযেন বাচ্চা মেয়ের অভিমানেপিতাকে তার আকর্ষনীয়স্তনদুটি পীড়ন করতে দেয়তাঁর সামনে বসে| ঐভাবেই সেপিতার শক্ত পুরুষাঙ্গটিআবার নিজের নরম হাতে গ্রহণকরে| দন্ডটি এবার সে মুঠোকরে ধরে কচলে কচলে মালিশকরে দিতে থাকে| -”আহ্ছ্ছঃ..” মেয়ের স্তনদুটিশক্ত দু-থাবায় টিপতে টিপতেলিঙ্গে ওর মালিশে যৌনসুখেহা-হুতাশ করতে থাকেনরজতবাবু| কামিজসহ দু-হাতেনরম মাংস কচলে কচলে ডলতেথাকেন ওর উদ্ধত স্তনজোড়া,হাতের সুখ করে করে| -”উউউ,দুষ্টু বাপ্পী!” মৃদুকঁকিয়ে উঠে শালিনী পিঠবেঁকিয়ে ওঠে, মুখে তেরছাহাসি নিয়ে সে এবার জোরেজোরে কচলে চলে পিতারদন্ডখানি| -”আআহ, আআআহ,…” সুখের জোয়ারহুড়মুর করে চলে আসতে থাকেরজতবাবুর শরীর জুরে, পরাজিতহন তিনি, মেয়ের উদ্ধত স্তনথেকে তার দুহাত খসে পরেবিছানার চাদর খামছে ধরে| শালিনী হাসিমুখে দেখেপিতার হঠাত স্থির হয়েযাওয়া, তারপর তার হাতেরমধ্যে জোরে লিঙ্গ ঠেলেদেওয়া, সে হেসে ওঁর লিঙ্গটিতাক করে উপরপানে, এবংফোয়ারার মতো সাদা বীর্যেরঝর্ণা লিঙ্গমুখ থেকেউত্সারিত হয়ে উঁচুতে উঠেআবার নেমে এসে পরে শালিনীরকব্জি, বিছানা, রজতবাবুরলোমশ থাই ভিজিয়ে দেয়| -”হাঃ, এখ্খ,, আহাঃ..” শালিনীরহাতে বারবার পুরুষাঙ্গঠেলে ঠেলে তীব্র কামক্ষরণকরতে থাকেন তিনি, ফোয়ারারমতো একেকটি বীর্যের দমকবেরিয়ে এসে নতুন করে ভিজিয়েদিতে থাকে শালিনীর হাত,বিছানা সবকিছু| -”হিহিহি,.. ইশশ বাপ্পী কিকরছে!” শালিনী হাসতে হাসতেগরুকে দুধ দোয়ানোর মতো যত্নকরে পিতাকে কমক্ষরণ করায়|তার হাত বীর্যে মাখামাখিহয়ে যেতে থাকে| পিতাকেএমনাবস্থায় থরথর করেকাঁপতে দেখে তার আরো মজা হয়|যেন মৃগীরোগ হয়েছে তাঁর! প্রচন্ড উত্তেজক, সম্পুর্নকামক্ষরণের পর ক্লান্তবিধ্বস্ত রজতবাবু তাকিয়ায়হেলান দিয়ে ঘন ঘন লম্বাশ্বাস ছাড়তে থাকেন| তাঁরনাকের পাটা ফুলে ফুলে উঠছে| -”উম্ম” কিছুক্ষণ পিতার ঘনবীর্যসমূহ এবং নরমতরমূষিকের ন্যায় পুরুষাঙ্গনিয়ে আপনমনে খেলা করেশালিনী উঠে এসে ওঁর গালেমিষ্টি করে একটি চুমু খেয়েবলে ওঠে “আসছি বাপ্পি, ভাল্লহয়ে থাকবে!” তীব্র যৌন পরিতৃপ্তিতেধ্বসে পরা রজতবাবু মেয়েরকোথায় কোনো উত্তর করেন না|হাঁপাচ্ছেন তিনি নিঃশব্দে| শালিনী হাসিমুখে উঠে পরে|বেসিনে হাত ধুয়ে নিয়েবেরিয়ে আসে পিতার ঘর থেকে|দরজা ভেজিয়ে দেয় আস্তেকরে| সকাল সাতটা| শালিনীরজতবাবুর ঘরে টুকিটাকিজিনিস গোছাচ্ছিল, তার পরনেএখন একটি সাদা রঙের ব্লাউজও মেরুন স্কার্ট| স্কার্টটিতার হাঁটু পর্যন্ত এবং তারনিচ থেকে ফর্সা দুটি মসৃনপা যেন ঝলমল করছে| ব্লাউজটিবুকের কাছে একটু চাপা যারফলে শালিনী কাজ করার সময়শরীর সামান্য টানটান করলেইদুটি খাড়া খাড়া মারাত্মকস্তন ব্লাউজ ঠেলে সুস্পষ্টআদলে নিজেদের অস্তিত্বজানান দিচ্ছে উগ্র দুটিটিলার মতো| শালিনীর ঘন নরমচুল এখন একটি সুন্দরবিনুনিতে বাঁধা| বিনুনীটিদুলে দুলে উঠছে ওর নড়াচড়ারসাথে সাথে| রজতবাবু ঘুম থেকে উঠেবাথরুমে গিয়েছিলেন| ফিরেএসে ঘরে সকালের ঝলমলে আলোয়রূপসী কন্যাকে কাজ করতেদেখে তিনি জোর কদমে এসে ওকেজরিয়ে ধরেই বিছানায় এসে বসেওকে নিজের কোলে চেপে ধরে ওরগালে, নাকে প্রভৃতি উষ্ণচুম্বন করতে থাকেন..”উমমম,..উমমমম!” -”এই, বাপ্পি ছাড়! কি হচ্ছে!ইশশ!” খিলখিলিয়ে হেসে চাপাগলায় গুঙিয়ে ওঠে শালিনী,”রান্নাঘরে মা আছে! ধ্যাত!” -”উমমম” রজতবাবুর পরনে এখনএকটি গেঞ্জি ও সাদা পাজামা|ভেতরে অন্তর্বাস পড়েননিতিনি কোনো| শালিনীকে আরোঘনিষ্ঠ করে নেন তিনি যাতেওর স্কার্ট আবৃত নরম উষ্ণনিতম্ব ও জাং তাঁরশিশ্নদেশে চেপে বসে| ওর সরুএকরত্তি কোমর একহাতেপেঁচিয়ে ধরে তিনি জোরে জোরেতাঁর শক্ত হতে থাকাপুরুষাঙ্গ পাতলা পাজামারমধ্যে দিয়ে রগড়াতে থাকেনস্কার্টের উপর দিয়ে ওর নরমতুলতুলে, উত্তপ্ত নিতম্বে ওজংঘায়| -”আঃ! ইশশশ বাপ্পি, কি দুষ্টুতুমি!” পিতার বাহুবন্ধনেশরীরে মোচড় দিয়ে ঠোঁট কামড়েহেসে ওঠে শালিনী| সেওস্কার্টের নিচে কোনোঅনর্বাস পরেনি| নিজের ঘাড়েওঁর উত্তপ্ত চুম্বন অনুভবকরে সে আরও কাতরে ওঠে ‘এই, উফ, ধ্যাত!” -”উমমম!” শালিনীর নিতম্বেরআদরে ও প্রশ্রয়ে রজতবাবুরলিঙ্গ পাজামার ভেতরে এখনলৌহশক্ত হয়ে উঠেছে, এবং তাওর নরম নিতম্বে চাষ করতেকরতে জায়গা করে নেয় দুইনিতম্বস্তম্ভের মাঝখানেরউত্তপ্ত খাঁজে, আরো চাপদিয়ে গোটা পুরুষাঙ্গটিইতিনি ঢুকিয়ে দেন সেইউষ্ণতার গভীরে, শালিনীরজংঘা বরাবর| তলদেশ থেকেস্কার্টের ব্যবধানেশালিনীর নরম তুলতুলেঅত্যন্ত উত্তাপ বিকিরণ রতযোনিদেশে চেপে বসে তাঁরশক্ত খাড়া দন্ড| সেই নরম গরমউত্তাপে নিজের পুরুষাঙ্গরগড়াতে রগড়াতে তিনি এবারসামান্য হেসে মেয়ের চুলেমুক্ত হাতটি দিয়ে বিলিকাটতে কাটতে ভারী,স্নেহার্দ্র গলায় শুধান”এত সকালে আমার ঘরে সুন্দরীকি বলে?” -”উফ, উম্ম..’ শালিনী এখনবাস্তবিকই পিতার শক্তপুরুষাঙ্গের উপর বসে আছে|তার দু-উরুর ফাঁকে তার নরমযোনিদেশ দলন করছেনিবিড়ভাবে তা| সে এবার হেসেপিতার শক্ত বন্ধনে একটু দেহঘুরিয়ে হাত উঠিয় ওঁর গোঁফেদুষ্টু টান দিয়ে বলে “ঘরগোছাতে এসেছিলাম বাপ্পি!তুমি না! ভিশন দুত্তু!” -’উম্ম, বেশ তো রূপসী, ঘরগোছাবে, এত রেগে যাবার কিদরকার?” -”রাগবো না? ইশশ বাপ্পি,কিভাবে ডলছ তুমি আমায় তোমারওটা দিয়ে, আহ,..’ -”উম্মম্মম্মম…” শালিনীকেচুমু খেতে খেতে ওর তরুণীশরীরের নরম উত্তাপ ওসুগন্ধে মাতোয়ারা হয়ে আরোজোরে জোরে ওর জংঘায় লিঙ্গরগড়াতে রগড়াতে রজতবাবুনাছোরবান্দার মতো ওকেপেঁচিয়ে জড়িয়ে নিজেরশরীরের সাথে মেশাতে চাননিবিড় আশ্লেষে| -”উম্ম্ফ,..আহ,” শালিনীউত্তপ্ত নিঃশ্বাস ফেলেপিতার ঘন আদরের প্রাবল্যেওঁর বাহুর মধ্যে মিষ্টি,নরম স্বরে গুমরিয়ে ওঠে, এবংপরমুহুর্তেই তার নরমঠোঁটদুটি পিষ্ট হয় পিতারআগ্রাসী, অস্থির চুমুচুমুতে| -”প্চঃ প্ছ্হঃ .. ঔম ঔম্ম্ম,উম্মম্মম্ম.. প্প্প্প্ছ্ম, “শালিনীর জংঘা উত্তেজিতলিঙ্গ দিয়ে দলিত মথিত করতেকরতে ওকে সাপটে চেপে ধরে, ওরসমস্ত মুখময় আগ্রাসীচুম্বন খেতে খেতে, নিবিড়ভোগ-আবেশে আরো উন্মাদ হয়েউত্তপ্ত হয়ে উঠতে থাকেনরজতবাবু| কচি, নরম শরীরেরস্বাদ পেয়ে যেন একশটি সিংহগর্জে উঠেছে তাঁর মধ্যে| -’উম্ম..হমম” পিতার কোলে বসেবেশ কিছুক্ষণ বাধ্য মেয়েরমতো চুপটি করে এমন একতরফাআদর খেতে খেতে শালিনী একসময়উনাকে আরো উত্তেজিত হতেদেখে অস্থির হয়ে ছটফটিয়েনিজেকে ছাড়িয়ে নিতে চায়’উন্ম্ম্ম্ম !! বাপ্পি,রান্নাঘরে মা!” -”উম্ম্ফ..” গরম দীর্ঘশ্বাসছাড়েন রজতবাবু| তাঁরলৌহকঠিন পুরুষাঙ্গটি যেনএকটি ছুড়ির ফলার মতোশালিনীর ঘর্ষণে দলনে আগুনউত্তপ্ত নরম তুলতুলেযোনিস্থলে বিঁধে গেছে,কিছুটা কমরস বেরিয়ে ভিজেউঠেছে সেখানটা তাঁরপাজামার পাতলা কাপড় ভেদকরে| মেয়ের গালে একটি ঘনচুম্বন করে তিনি বাহুবন্ধনকিছুটা আলগা করে ওকে শ্বাসনিতে দেন| -”আঃ.” বাস্তবিকই দমবন্ধ হয়েএসেছিলো শালিনীর পিতারআদরের ঠেলায়, সে বুক ঠেলেনিঃশ্বাস নেয়| তার ফলে তারব্লাউজ টানটান হয়ে প্রকটহয়ে ওঠে মারাত্মকআকর্ষনীয় একেকটি উদ্ধতস্তন!….-’উম্ম,..” রজতবাবুমেয়ের চুলে হাত বুলিয়ে আদরকরছিলেন, স্বভাবতই তাঁরদৃষ্টি চলে যায় ওর স্ফীতবুকে, এবং পিতার দৃষ্টিঅনুসরণ করে শালিনীও ওঁরচাউনি বুঝতে পারে| ঠোঁটটিপে হেসে সে পিতাকে নিরবেসম্মতি দেয়| -”উম আমার সোনামনি!” মেয়েরসম্মতি পেয়ে লোভী ডানহাততুলে সমস্ত থাবা দিয়েরজতবাবু চেপে ধরেনব্লাউজশুদ্ধ ওর বামস্তন|চটকে চটকে যেন মুঠোর মধ্যেমন্থন করেন তিনি স্তনটিরনরম, সুগঠিত শরীর| কিছুক্ষণবামস্তনটি উপভোগ করে তিনিখপ করে ধরেন ব্লাউজে ফুলেওঠা ওর ডানস্তন, থাবাপাকিয়ে মুষ্টিপেষণ করেচটকান সেটিকে| -”উম,” শালিনী হাসিমুখে দেখেতার খাড়া খাড়া তরুণীআকর্ষনীয় স্তন চটকাতেপেয়ে পিতার আনন্দ আরআহ্লাদ| শালিনীর পাকা ডালিমআকৃতির একেকটি স্তনপুরোটাই থাবায় ভরে যাচ্ছেতাঁর| আর নিবিড় সুখে নরমমাংস থাবায় কচলে কচলেমাখছেন তিনি| “উম্ম, হিহি” পিতাকে তাকেএমন উপভোগ করতে দেখে আদূরেমেয়ের মতো তাঁর কোলে নড়েচড়েওঠে শালিনী| নিজের খাড়াদুটি স্তন নিয়ে সে যথেষ্টঅহংকারী| আর এভাবে পিতারকোলে বসে তাঁর একান্তবাহুবন্ধনে সেই স্তনদুটিপীড়িত ও মর্দিত হতে দিয়েএকটি অন্যরকম আপন করে নেওয়াআহ্লাদ জাগে তার মধ্যে| মুখটিপে হেসেই যায় সে, জানে মাকোনদিন তার সমকক্ষ হতেপারবেন না এ বিষয়ে| -”উফ, মামনি!” বুকে জ্বালাধরানো, শালিনীর উন্মুখ পাগলকরা স্তনজোড়া স্বাধীনভাবেমনের ইচ্ছা মতো পীড়ন করতেপেয়ে উত্তেজনায় বেহিসেবীরমতো যেন তার পিতার হাতেরতালু হাঁসফাঁস করে তারবুকের উপর স্তন মুঠো পাকাতেপাকাতে| উত্তেজনার বসে তিনিপ্রবলবেগে চটকাতে চটকাতেমুচড়ে ধরতে থাকেন শালিনীরএকেকটি সুগঠিত তরুণী স্তন,ব্লাউজের কাপড়ে টান পড়ে… -”উঃ! আউচ!..হাহা..!” পিতারছেলেমানুষিতে কঁকিয়ে হেসেওঠে শালিনী “আস্তে বাপ্পি,ছিঁড়ে নেবে নাকি! উম!” সেমুখে টিপে ধরা হাসি নিয়েবুক ঠেলে আদূরেভাবে ওঁরহাতের উপর| যদিও নিজের বুকওঁর হাতে সমর্পিত করে রাখে|বাধ্য মেয়ের মতো স্তনপীড়ননেয়| -”মমঃ..” বাচ্চা ছেলে নতুনখেলনা পেলে যেভাবেউত্তেজিত হয়, তেমন আশ্লেষেমেয়েকে কোলে বসিয়ে থাবাপাকিয়ে পাকিয়ে ওর উদ্ধতস্তনগুলি নিয়ে খেলছেনরজতবাবু| সমস্ত আশ মিটিয়েচটকাচ্ছেন শালিনীর বুকেসর্বদা খাড়া খাড়া হয়ে থাকাপুরুষের হৃদয় কাঁপানোযৌবনের অশনিসংকেতদুটি|চটকে চটকে যেন শায়েস্তাকরছেন সেদুটিকে! “শালিনীইইই!!!” রান্নাঘরথেকে রজতবাবুর স্ত্রী-র গলাশোনা যায়| -’কি মা?” -”ও ঘরে তোর গুছানো শেষ হলো?বাবাকে ঘুম থেকে তোল!!” মুখ টেপা হাসি নিয়ে পিতারপুরুষাঙ্গের উপর নড়েচড়েওঠে শালিনী ওঁর পানে চেয়ে,”ডাকছি মা!” সে মুচকি হাসে| “উম্হ’ হতাশ ভাবে শালিনীকেকোল থেকে উঠতে দেন রজতবাবু|শালিনী হাসিমুখে বুকের উপরব্লাউজ টেনে টেনে সমান করেনেয় দাঁড়িয়ে উঠে, এবং তাকরতে গিয়ে আবার মারাত্মকখাড়া খাড়া স্তনদুটিব্লাউজের সাদা কাপড়ে প্রকটকরে ফেলে| -”উম” শালিনী চলে যাবারউদ্রেক করলে রজতবাবু ওর হাতধরে আবার টেনে কোলে বসিয়েদেন| তারপর আবার ওর বুকেডানহাত তুলে একবার ওরবামস্তন, তারপর ডানস্তনথাবায় চেপে ধরে ধরে সজোরেপিষ্ট করেন| -’আহঃ! উম্ম!’ শালিনী উত্তপ্তহেসে ওঁর থাবাটি বুক থেকেতুলে ঠোঁটে এনে চুমু খায়|”উম্প্চ, এবার আমায় ছাড়!” -”হমম” মেয়ের ঠোঁটদুটি টিপেদেন রজতবাবু| তারপর ওরচিবুক বেয়ে হাত নামানোর সময়আবার ওর ব্লাউজ ফুলিয়ে তলাউন্মুখ স্তনজোড়া পরপর পরমআশ্লেষে মুঠো পাকিয়ে তোলেন|
-”উফ, বাপ্পি!” শালিনীঅস্ফুটে কঁকিয়ে ওঠে| -”উম্ম” আরো কিছুক্ষণ ধরেমেয়ের উন্নত স্তনদুটিআচ্ছা করে চটকে নিয়ে ওরস্ফীত অহংকারী বামস্তনেরউপর তালুকে বিশ্রাম দেনরজতবাবু| -”উফ” পিতার হাতের উপর হাতরেখে শালিনী বলে “হয়ছে?তৃপ্তি হয়েছে? এবার যেতেদাও, নইলে মা চলে আসবে এঘরে!” দীর্ঘশ্বাস ফেলে ছেরে দেনশালিনীকে তিনি| তবে ও চলেযাবার সময় ওর নিতম্বে একটিচপেটাঘাত করেন তিনিক্রীড়াচ্ছলে| -”অসভ্য!” শালিনী খিলখিলিয়েহেসে বেরিয়ে যায়| রজতবাবুরস্ত্রী শঙ্করা রান্নাঘরেমিক্সারে কাজ করছিলেন|মেয়েকে প্রায় দৌড়াতেদৌড়াতে আসতে দেখেন তিনিচোখের কোন দিয়ে| তাঁর ভ্রুএকটু কুঁচকে যায়, ছুটবারসময় শালিনীর স্তনদুটোপাতলা চাপা ব্লাউজে যেনজীবন্ত হয়ে লাফাচ্ছে দুটিখরগোশের মতো! ও কি ধরনেরব্রা পরেছে, বা আদৌ ব্রাপরেছে কিনা, প্রভৃতি জানারএক অস্বস্তিমন্ডিত কৌতূহলজন্মায় তাঁর , এবং তার সাথেএকটু চাপা বিরক্তি|দীর্ঘশ্বাস ফেলেন তিনি| এসবকথা সহজে জিজ্ঞাস্য নয়|তাঁর মাঝে মাঝে মনে হয়ভগবান তাঁকে মেয়ে হিসাবেএমন মারাত্মক সুন্দরী, গোটাএলাকার পুরুষের হৃদয়জ্বালানো এবং মেয়েদেরহিংসায় পোড়ানো অপ্সরা নাদিয়ে ছিমছাম, সাধারণ একটিশান্তশিষ্ট মেয়ে দিলেবোধহয় ভালো করতেন| শালিনীরএমন মোহিনী রূপ যত নাশুভাকাংখী দেকে আনে তারথেকেও বেশি বিষ ডেকে আনেপাড়া-প্রতিবেশীর আলোচনায়|নানা কথাই তাঁকে শুনতে হয়শালিনীকে নিয়ে| খারাপ বাভালো| এত সুন্দরী মেয়েসামলে রাখা খুব কঠিন| যদিওসম্বন্ধ বিবাহের পক্ষপাতিনন তিনি, তবুও দুশ্চিন্তারবসে ইদানিং মাঝে মাঝেই তাঁরমনে হচ্ছে সুযোগ্য পাত্রেরসন্ধান করার কথা| কিন্তুনিজে খুবই ব্যস্ত শিক্ষিকাবলে তাঁর সময়ের খুব অভাবএসব বিষয়ে ভাবার জন্য| -”মা,সর, আমি দেখছি” শালিনীরান্নাঘরে এসেই মাকে ঠেলেমিক্সারে যেতে চায়| -”না,তুমি তোমার খাবার গরম করো,ফ্রিজে আছে, আর বাপ্পিকে চাদাও! যাও!” শঙ্করা ধমকানমেয়েকে| শালিনী বিনাবাক্যব্যয়ে মুখ গোমড়া করেতাই করতে শুরু করে| আজলক্ষ্মীপূজা| রজতবাবুরবাড়িতে প্রত্যেক বছরই বড়করে লক্ষ্মীপূজা হয়| তাঁরস্ত্রী শঙ্করা শিক্ষিকাহলেও খুবই ধর্মভীরু মহিলা|সব খুঁটিনাটি মেনে পুজোকরেন তিনি| শালিনীও সকালথকেই মা-কে সাহায্য করছেসাথে সাথে ঘুরে| পরিবারেবিশেষ কাউকে আমন্ত্রণ করাহয়না| পুজো নিতান্তই ঘরোয়া|রজতবাবুর আজ কোনো কাজ নেই|শালিনী আজ পরিধান করেছে কচিকলাপাতা রঙের সালোয়ারকামিজ| মাথার চুল বিণুনীকরেছে| কামিজের ওড়না কোমরেজড়িয়ে নিয়েছে কাজেরসুবিধার জন্য| সুযোগ পেলেইদু-চোখ ভরে ওর সৌন্দর্য্যপান করছেন রজত| শালিনীওমায়ের দৃষ্টির আড়ালে সুযোগপেলেই পিতার দিকে তাকিয়েঠোঁট টিপে মনমাতানো,হৃদয়জ্বালানো হাসি ছুঁড়েদিচ্ছে| নিজের উদ্বেলিতনিতম্ব, নর্তকী কোমর ওউদ্ধত বক্ষের অহমিকায়জর্জরিত করছে পিতাকে,… ওরওই তেরছা চোখের চাউনি, মুখটেপা পাগল করা হাসির মধ্যেসব মর্ম লুকানো আছে, যারজতবাবুকে উত্তেজিত করেতুলছে| যেন সারাদিন তিনিনিজের বাড়িতে এক তরুণীঅপ্সরার লাস্যে লালায়িতহচ্ছেন, শালিনীর রূপ এততীব্র, যেন কোনো বলিউডেরসিনেমার পর্দা থেকে উঠেএসেছে ও| ওর চলনবলন, হাসারভঙ্গি, সবই কত অর্থপূর্ণ ওলাস্যময়ী… -”কি এত একটানা বসে আছে বলত?”শালিনীর রিনরিনেকন্ঠস্বরে সম্বিত ফেরেরজতবাবুর| সৌন্দর্য্যেরডালি নিয়ে তাঁর কন্যা সুযোগপেয়েই তাঁর ঘরে এসে দরজাবন্ধ করে দিয়েছে| তারপর একপা এক পা করে এগিয়ে আসতেআসতে বলে “তখন থেকে আমাকেদেখছো? শখ মিটছে না?” -”উমমম..” সারাদিন কর্মেরঘামে শালিনীর শরীরে পাতলাকামিজের কাপড় চেপে বসেছে|ওর সমস্ত উতরাই চড়াইপরিস্ফুট… ওর বুকের দিকেতাকিয়ে শ্বাস ফেলতে ভুলেযান রজত, মারনমুখী ভঙ্গিতেকামিজ ঠেলে খাড়া খাড়া হয়েফুলে আছে স্তনদুখানি! কোমরেওড়নাটা বাঁধা, মাথার চুলেরবিণুনীটা এসে কাঁধে লুটিয়েপড়েছে, আঃ.. কি যে মারাত্মকলাগছে শালিনীকে! নিজের বুকের দিকে পিতাকেতাকাতে দেখে শালিনী মুখটিপে আরও হাসে| “বাপ্পি তুমিনা খুব দুষ্টু হয়েছ! সবমেয়েদেরই বুক থাকে!” “উম্ম.. ফুলরানী, আমার কাছেআয়|” সোফায় হাতছানি দিয়েডাকেন পুত্রীকে রজতবাবু| শালিনী তলার ঠোঁট সুন্দরসাজানো দাঁত দিয়ে কেটেবাধ্য মেয়ের মতো পিতার কাছেচলে আসে| “হুমমম…” তরতাজা তরুণীকেরজতবাবু নিজের কোলে থাইয়েরউপর আড়াআড়িভাবে বসান| ওরচিবুক ডান হাতে তুলে ধরেবলেন “মা কোথায়?” -”পাশের বাড়িগুলোয় প্রসাদদিতে গেছে!” -”ফিরবে কখন?” -”তা একঘন্টা!… কেন?” মুখ টিপেহাসে শালিনী| “আহ মিষ্টি, আজকে তোকে খুবসুন্দরী লাগছে..” আচ্ছন্নগলায় বলেন রজতবাবু কন্যারঠোঁটজোড়ায় আঙুল বোলাতেবোলাতে “তোর এই খরগোশদুটিআমায় পাগল করে দিচ্ছে!” আদরকরে তাঁর হাত নেমে শালিনীরডানস্তনের দৌল বেয়ে নামে| -”উম্হ..” স্তনে পিতার হাতেরছোঁয়া পেয়ে আদরে গুমরে উঠেশালিনী বলে “যাঃ বাপ্পি!” -”কি?” রজতবাবু শুধান,শালিনীর উদরে হাত বুলিয়ে| -”আমায় অন্যদিন কুত্সিতলাগে?” শালিনী ঠোঁট ফুলিয়েশুধায়| -”কখনো না! ও কথা কখনো বলবে নামিষ্টি!” রজতবাবু তর্জনীউঠিয়ে কন্যার ঠোঁটে চেপেধরেন “কক্ষনো না!” -”উম্ম..” পিতার তর্জনীর তলায়শালিনীর ঠোঁটদুটো মিষ্টিহাসিতে প্রসারিত হয়| দুহিতার প্রগল্ভা, কামিজঠেলে টানটান স্তনজোড়ায়চোখ গিয়ে ব্যাকুল হন রজত| -”ফুলটুসি,… প্লিইইইজ… আজতোর খরগোশজোড়ার দুষ্টামিসারাদিন অনেক সয়েছি!” -”বাপ্পি!” নরম গলায় ধমকে ওঠেশালিনী| -”উমমম..” রজত এবারদুহিতার কামিজের হাতা কাঁধথেকে নামান “ওদুটো আমারভীষণ চাই!” -”উমমম…” শালিনী আদূরে গলায়বলে “বাপ্পি মা এসে পড়বে!” -”একঘন্টা পর রে!” রজতআচ্ছন্নভাবে শালিনীর বক্ষথেকে কামিজ নামাতে টান দেন| -”উফ.. ছাড়ো!” শালিনী ওঁর হাতসরিয়ে পিঠে হাত নিয়েকামিজের হুক খোলে| তারপরকাঁধ থেকে তা নামায়|প্রকাশিত হয় সাদা ব্রায়েমোড়া দুখানি সুডৌল উন্নতস্তন| -”উন্ম্মম…এই ব্রা-টা আমারকিনে দেওয়া না?” -”হিহি… কি করে বুঝলে?”শালিনী দুষ্টু হেসে শুধায়| -”উম” রজতবাবু মেয়েরব্রা-য়ের সামনের হুক খুলতেখুলতে বলেন “আমি সব বুঝি!” ঠোঁট ফুলিয়ে ভ্রু উঁচিয়েমাথা নাড়ে শালিনী “তাই বুঝি?” -”হুম” কন্যার বুক থেকে ব্রাখুলে সোফায় ফেলে দেন রজত|লাফিয়ে ওঠে যেন দুটি ফর্সাবিহংগিনী| শালিনীর নগ্নস্তনদুটির সৌন্দর্য্যঅসাধারণ! সুডৌল সমান গরণ,ফর্সা ধবধবে ত্বক, ঠিক মাঝেবসানো দুটি চেরী বৃন্ত যেনসামনের দিকে তাকিয়ে আছে!সবথেকে বড় কথা স্তনদুটিঅত্যন্ত জীবন্ত! শালিনীরসামান্য নড়াচড়াতেই যেনলাফিয়ে লাফিয়ে উঠতে চায়! -”মম..” দুটি নগ্ন স্তন পিতারচোখের সামনে মেলে রেখে লালঠোঁটে টিপে ধরা হাসি নিয়েদেখে শালিনী তাঁর ******বিমূঢ়অবস্থা| আদূরে ঢং করে সেএবার নিজের বিনুনিডানহাতের কড়ে আঙুলে জড়াতেজড়াতে বলে “বাপ্পি, আমিসুন্দরী?” -”তুমি বিশ্বেরসর্বশ্রেষ্ঠ সুন্দরীসোনামণি!” স্বর খুঁজে পেয়েওর পিতা বলে ওঠেন|সৌন্দর্য্যে যেন চোখধাঁধিয়ে যাচ্ছে তাঁর! দিনেরআলোয় দুটি টাটকা, নগ্নফর্সা স্তন নিয়ে তাঁর তরুণীকন্যা তাঁর কোলে আদূরেভঙ্গিতে বসে বসে মিটিমিটিহাসছে| পরম আশ্লেষে তিনিআলিঙ্গন করেন শালিনীকে|ঠোঁটে চুমু খান “আঃ..রুপসিনী!” শালিনী তার নিখুঁত নাকঠোঁটের সুগন্ধ নিয়ে পিতারচোখে মুখে চুম্বন করে “উম্ম..উম্… দুষ্টু বাপ্পি!” “উমমমম…” দুহিতার অর্ধনগ্নসৌন্দর্য্যে সম্পূর্ণঘায়েল রজত এবার বলে ওঠেন”দুষ্টু পাখি, তুই কি নাচশিখিস?” -”কেন?” শালিনী শুধায়| -”বল না!” -”ওড়িশি!” -”উম, কোনদিন তো দেখাস নাবাপিকে! আজ এখন দেখা না! এইঅবস্থায়!” -”ধ্যত! এই অবস্থায়!” -”প্লিইইজ..” -”হিহি..” শালিনী ঠোঁট কাটেদাঁত দিয়ে, হেসে ওঠে| তারপরকিছু না বলে উঠে পড়ে| কোমরেওড়নার সাথে কামিজটা বেঁধেনেয় ভালো করে| উগ্র দুটিনগ্ন স্তন নিয়ে হেঁটে গিয়েঘরের কোনে সি.ডি প্লেয়ারচালায়| তারপর নাচের মুদ্রাশুরু করে হাসিমুখে ঘরেরমাঝখানে| বুকে দামামা নিয়েরজতবাবু দেখতে থাকেন তাঁরঅসাধারণ সুন্দরী কন্যারনগ্ন বক্ষে নাচ! সমস্তছন্দে যেন মুক্ত স্তনজোড়ানিজেদের জীবন পেয়েছে,… ফুলেফেঁপে উঠছে, আছড়ে পরছে, দুলেউঠছে, কেঁপে উঠছে সে দুটিনাচের বিভিন্ন তালে তালে ওবৈচিত্রময় আলোড়নের সাথে|গলা শুকিয়ে আসে তাঁর চোখেরসামনে অনির্বচনীয়সৌন্দর্য্যসুধা পান করতেকরতে| নাচতে নাচতে শালিনী নিজেরবুকের উপর লাফাতে থাকা দুটিধবধবে ফর্সা লালচেবোঁটাওলা বিহঙ্গীর দাপটেঘায়েল হওয়া সোফায় হেলানদেওয়া পিতার অবস্থা দেখেমিটিমিটি হাসতে থাকে|কিভাবে জব্দ এখন অতবড়মানুষটি তার সামনে| সে আরোলালিমায় নাচতে নাচতে তারলম্বা বিনুনি সামনে এনেজীবন্ত নগ্ন স্তনজোড়ারমাঝে ফেলে দেয়, ঠোঁটদুষ্টু -মিষ্টি হাসি দিয়ে| রজত চোখের সামনে অর্ধনগ্নদুহিতার নৃত্যকলা দেখতেদেখতে উত্তপ্ত শ্বাসফেলেন,.. ‘একটি মেয়ের এতসৌন্দর্য্য থাকা উচিত না!’তিনি ভাবেন মনে মনে,.. এমনরূপসী মেয়ে নিয়ে তিনি কিকরে নিজেকে সামলাবেন? ওইমিষ্টি, নিখুঁত মুখখানি! ওইপ্রগল্ভা, সুডৌল ও সুপুষ্টস্তনজোড়া, ওই সম্পূর্ণমেদহীন একরত্তি কোমর… ওইগভীর নিম্ননাভি, সুঠামনিতম্ব ও দীর্ঘ দুটি সাবলীলপা,… কোনো পুরুষ একমাত্রঅন্ধ না হলে সাধ্য আছে এতসৌন্দর্য্যে বিমোহিতবিহ্বল না হয়ে যাওয়া… কিসরু ও নমনীয় শালিনীরকটিদেশ! নাচের কিছু কিছুমূদ্রায় কি অপূর্ব ভঙ্গিতেবেঁকে সুডৌল কলস-ন্যায় ভাঁজফেলছে! দুটি পেলব মসৃণদীর্ঘ হাতের ভঙ্গি গুলোও কিযে অপরূপ! ওর শরীরের প্রতিঅঙ্গ যেন নিজেদের ভাষায় কথাবলে উঠছে! নাচ শেষ হবার পর শালিনী তারদুটি হাত টানটান করে নাভিরকাছে পরস্পর মুষ্টিসংবদ্ধকরে ধরে বাচ্চা মেয়ের মতোসুন্দর দাঁত দিয়ে তলার ঠোঁটকামড়ে দুষ্টু হাসতে হাসতেলঘু পায়ে এগিয়ে আসে সোফায়পিতার দিকে| দু-হাত অমনভাবেসংবদ্ধ করে ধরার দরুন তারনগ্ন দু-বাহুর চাপে নগ্ন,সুডৌল স্তনদুটি পরস্পরেরসাথে জুড়ে গিয়ে ফুলে ওঠেমাঝখানে এক গভীর বিভাজিকাসৃষ্টি করে, লালচেবৃন্তদুটি সামনে উঁচিয়েথাকে উগ্রভাবে| -”উম্ম..”পিতার কাছে এসে শালিনীমিষ্টি স্বরে শুধায় “কেমনহয়েছে বাপ্পি?” -”অসাধারণ নাচ তুমি!” খসখসেগলায় বলে উঠে রজতবাবু গলাখাঁকারি দেন “ভীষণ ভালোহয়েছে!” শালিনীর গালে টোল পড়েউজ্জ্বল হাসিতে, অল্প একটুলাফিয়ে উঠে সে নিচু হয়েপিতার নাকে নাক ঘষে “উমমম…হিহি! থ্যান্ক ইউ! বাপ্পি!” -”উম্চ” রজত মেয়ের পাপড়িরমতো নরম ঠোঁটে একটা চুমুবসিয়ে দেন| -”উম্ম” সদ্য চুম্বিতঠোঁটদুটোয় মিষ্টি হাসিফুটিয়ে মুখ তোলে শালিনী”সত্যি বলছো তো?” “দুষ্টু পাখি আমার!” আবেগেরজত এবার মেয়েকে টেনে এনেবাম খাইয়ে বসতে বাধ্য করেওর নগ্ন ঊর্ধ্বাঙ্গ দু-হাতেজড়িয়ে চেপে ধরে পরম আশ্লেষেবলেন “আমি সবসময় সত্যি বলি!” -”উম্ম” শালিনী মুখ টিপেহাসে, “তাই?” -”হমম তাই!” রজত ওর তীক্ষ্ণনাসায় চুমু খান| তারপর বলেন”আঃ… সারাদিন ধরে আজ তুইআমার জ্বালা ধরিয়েছিস! এখনদাবানল লাগিয়ে দিলি… এবারআমি কি করবো জানিস?” -”কিচ্ছু না!” ঠোঁট কেটেদুষ্টুমি করে চলে শালিনী|চোখের তারায় ঝিলিক ফুটিয়েহাসে| -”ওহ রূপসী কাকাতুয়া আমার!”রজত চকাস করে ওর ঠোঁটে একটিচুমু খান, তারপর হঠাত উঠেপড়ে ওকে টানতে টানতেবিছানায় নিয়ে আসেন| -”বাপ্পি!” মৃদু ধমক দিয়েশালিনী প্রায় দৌড়তে দৌড়তেওঁর সাথে সামাল দেয়| ওরনগ্ন স্তনদুটি লাফিয়ে উঠতেথাকে| রজতবাবু বিছানায় এনেশালিনীকে চিত্ করে শোওয়ান|শালিনী বাধা দেয় না| আদূরেভাবে চিবুক গুঁজে চিত্ হয়েশুয়ে পড়ে| বুক থেকে দুটিফর্সা সুগোল ঢিবির মতো উঁচুহয়ে থাকে নগ্ন স্তনদুখানিসর্বোচ্চ শীর্ষে দুটিলালচে বোঁটা নিয়ে|নিঃশ্বাসে প্রশ্বাসে তারবুক উঠে, নামে| “আহ” রজতবাবু প্রায় গুঙিয়েওঠেন আবেশে বিছানায় তাঁরসুন্দরী দুহিতার অর্ধনগ্নদেহ অবলোকন করে, ময়াল সাপেরমতো ওর সুগঠিত কৃশ কোমরটিঅল্প বেঁকে গেছে যেন, মাথারবিনুনিটি গলার উপর দিয়েএলিয়ে পড়েছে| “কি করবে বাপ্পি তুমি আমায়নিয়ে এখন?” আলতো স্বরে শুধায়শালিনী তার পিতাকে, কাঁধেচিবুক গুঁজে রেখেই আড়চোখেওঁর পানে তাকিয়ে… রজতবাবু দুহিতার ফর্সাশরীরের পাশে বিছানায় উঠেআসেন “দেখ না কি করি! আজ কেবাঁচাবে তোকে!” কনুইয়ে ভর দিয়ে আধশোয়া হনতিনি ওর পাশে| আস্তে আস্তেদুটি হাত তুলে তিনি তাঁরদীর্ঘ আকাঙ্খিতবস্তুদ্বয়ে – শালিনীর নগ্নস্তন্ দুটির উপর স্থাপনকরেন| “উম্ম” শালিনী কাঁধে আরওচিবুক গুঁজে দিয়ে চোখ বুজেফেলে| রজতবাবু বেশ কিছুক্ষণহাতদুটি স্থাপন করে রেখেঅনুভব করেন থাবার নিচেদুহিতার নগ্ন দুটি স্তন|যেন দুটি দুর্লভ বস্তু ধরেআছেন তিনি| অনুভব করছেনতাদের গঠন, আকার, তাদেরউত্তপ্ত জীবন্ত উপস্থতিতাঁর তালুর তলায়| এবার আস্তে আস্তেতর্জনী-দ্বয় দিয়ে তিনি ওরস্তনের বোঁটা দুটি নারতেথাকেন| ক্রমশই তীক্ষ্ণ থেকেতীক্ষ্ণতর হয়ে উঠতে থাকে সেদুটি| শালিনী মৃদু কঁকিয়েপিঠটা সামান্য বেঁকিয়েতোলে| “উম্ম..” রজত এবার শালিনীরফর্সা দুই স্তনের তীক্ষ্ণহয়ে ওঠা দুই বোঁটা তর্জনী ওবুড়ো আঙ্গুলের মাঝে চেপেধরে পাক দিয়ে মুচড়ে দেন,তারপর তাঁর বৃহত কর্কশ দুটিথাবায় শালিনীর সুডৌল নগ্নস্তনজোড়া ধরে নিবিড় চাপদেন, আরামে কঁকিয়ে ওঠেনতিনি যখন তাঁর দুই তালু ও দশআঙুল দুহিতার বুকের নরমতুলতুলে গ্রন্থিদুটোয়গভীরভাবে বসে যায়| “আহ বাপ্পি..” শালিনীঅস্ফুটে কঁকিয়ে উঠে দু-হাতেবিছানার চাদর মুঠো করে ধরে,তবে পিতাকে একটুও বাধা দেয়না| সারাদিন তাঁর হৃদয়অগ্নিশরাঘাতে পরপর বিদ্ধকরে জর্জরিত করার পর তাকেএখন বিছানায় তার নগ্নবক্ষদুটি নিয়ে ইচ্ছামতো আশমেটাতে দেয় পিতাকে, দুষ্টুঅথচ বাধ্য মেয়েরই মতো| “উ.. হুম!” হেসে ওঠেন আহ্লাদেরজত দুই থাবাভর্তি শালিনীরনরম মাংস নিয়ে… সারাদিনতাঁকে অস্থির করে তোলাদুষ্টু ‘খরগোশ’ দুটো এখনতাঁর হাতের মুঠোয়| ভীষণ নরম,টাটকা ও ভীষণ জীবন্ত! তিনিএবার আয়েশ করে তাঁর দুইথাবায় ভর্তি দুহিতার দুইপুষ্ট, নগ্ন স্তনের নরম-গরমকবুতরী মাংস নিবিড়ভাবেটিপে চটকে মাখতে থাকেন,তাঁর তালু দুটির তলায়শালিনীর দুখানি সুগঠিতস্তনের সমস্ত নরম উষ্ণনির্যাসটুকু ডলে পিষ্ট হতেথাকে ওর বুকের উপর এবং ওরতীক্ষ্ণ বোঁটাদুটি তাঁরতালুর মাঝখানে খোঁচা দিতেথাকে|… -”আহম্ম.. বাপ্পিইইই!” শালিনীপিঠটা অল্প বেঁকিয়ে বুকঠেলে তুলে কাঁধ হেকে চিবুকতুলে ঠোঁট ফুলিয়ে পিতারপানে চায় “খুব মজা না?” -”উম..হাহা” দুহিতার জব্দপরিস্থিতিটি উপলব্ধি করেহেসে ওঠেন দরাজ স্বরেরজতবাবু, এই মুহূর্তে কি যেসুন্দরী লাগছে তাঁরকন্যাকে! মিষ্টি গালদুটোয়অল্প লালের আভা, নরমবিনুনীটি গলার ফর্সা নগ্নচামড়ার উপর দিয়ে একটি কালোকেউটের মতো পাশে এসে লুটিয়েআছে,.. বাধ্য মেয়ের মতোবিছানায় চিত্ হয়ে শুয়েদু-হাত দু-পাশে এলিয়ে দিয়েনিজের সুগঠিত নগ্নবক্ষদুটি পিতার শক্তিশালীথাবা-কর্তৃক পিষ্ট হতেদিচ্ছে| যেন দুষ্টু মেয়েটিজানতো তার এত প্রগলভতারএটাই নিঃসন্দেহে পরিনতিহয়ে দাঁড়াবে শেষ অবধি! “ভীষণ মজা!” রজত হেসে বলেএবার কন্যার নগ্ন স্তনজোড়াঠেস দিয়ে দিয়ে জোরে জোরেচটকান| “আহহহহহঃ” চোখ বুজে কঁকিয়েওঠে শালিনী “কি ভাবে টিপছবাপ্পি! আউচ! লাগছে তো!” “উউম্ম.. দুষ্টু মেয়েরাএটুকু শাস্তি তো পাবেই!”হেসে বলে রজতবাবু এবারশালিনীর স্তনজোড়া ডলতেডলতে দু-হাতে মুঠো পাকিয়েটিপে ধরেন, যাতে তাঁর দুইমুঠোর বাইরে ডিমের মতো গোলহয়ে বৃন্তসহ স্তনাংশবেরিয়ে ফুলে ওঠে সুঁচালোদুটি পরিত্রাহী বোঁটা নিয়ে,স্তনদুটি এই অবস্থায় তিনিজোর করে পরস্পর সংবদ্ধকরেন| “আউচচ!” তার সুডৌল, পুষ্টগ্রন্থিদুটি পিতা এমনযন্ত্রণাদায়ক ভঙ্গিতেটিপে ধরাতে গুঙিয়ে ওঠেশালিনী, পিঠটা অনেকখানিধনুকের মতো বাঁকিয়ে ওঠায় সেবিছানা থেকে উঁচুতে”প্লিইইইস বাপ্পি!” অনুনয়করে সে “অমনভাবে টিপো না! আমিআর দুষ্টুমি করবো না অমন!লক্ষ্মী হয়ে থাকবো! উউঃ…উম্ম!” “উম্ম..” রজতবাবু এবার তাঁরদুহিতার দুখানি উদ্ধতস্তনের উঁচু উঁচু ঢিবিদুটিআর মুঠো না পাকিয়ে সেদুটিকেএবার নিজের দুই তালুর তলায়চেপে ধরেন, তারপর সেদুটি ওরবুকের উপর তালুদ্বয় দিয়েরগড়ে রগড়ে সমস্ত নরম মাংসপিষ্ট করতে থাকেন পরমআশ্লেষে| “আঃ” পিতার এই আচরণেস্বতস্ফুর্তভাবেই শালিনীঘাড় বেঁকিয়ে নিজের তীক্ষ্ণচিবুকটি কাঁধে ঠেকায়| কন্যার স্তনজোড়ার পুষ্টনরম মাংস নিবিড়ভাবে ডলতেডলতে বেশ অনেকক্ষণ সময়কাটানোর পর এবার হঠাতদুহাতের তালু ও সবকটা আঙুলদিয়ে তিনিস্তনগ্রন্থিদুটি চেপেধরেন| তারপর রিক্সার হর্নটেপার ভঙ্গিতে চাপ দিতেশুরু করেন| ক্রমশ তাঁরটেপার গতি বাড়তে থাকে|একসময় তিনি কন্যার নরমঢিবিদুটি অত্যন্তদ্রুতগতিতে টিপতে থাকেন| “আহ!” চোখ বুজে শালিনীঅস্থিরভাবে পিঠ বেঁকিয়েওঠে তার স্তনদুটি নিয়েপিতার এহেন অত্যাচারে,নাছোড়বান্দার মতো টিপছেনতিনি শালিনীর স্তনদুটি|সারাদিনের জমে থাকা ইচ্ছাআশ মিটিয়ে যেন মেটাচ্ছেন!বুকের দুটি মাংসখন্ডকেজ্বলন্ত অগ্নিপিন্ডের মতোলাগতে শুরু করেছে শালিনীরএবার! সে এবার আরনিষ্ক্রিয় না থেকে নিজেরএমন যন্ত্রনাদায়ক অবস্থারউন্নতি করার জন্য মাথা তুলেদেয়ালে ঘড়ির দিকে তাকিয়েআদূরেভাবে বলে “বাপ্পি, মাএসে পড়বে আর কিছুক্ষণেরমধ্যেই! আমায় করবে নাতো?”-”উম্ম্ম্হ..” দীর্ঘশ্বাসফেলে দুহিতার উগ্র নগ্নস্তনদুটি মুষ্টিমুক্ত করেসেদুটির মাঝে মুখ রেখে ওকেদুহাতে জড়িয়ে ধরে বাচ্চাছেলের মতো আদূরে ভাবেরজতবাবু বলেন “উমমম.. কিন্তুআমার তো এখনো এই কবুতরদুটোচাখাই হলো না!” -”উফ.. অতক্ষণ টিপবে, টিপেমুচড়ে মেরেই ফেলেছ ওদেরকে!মা আসলে না হয় তখন চেখ! মাকেদেখিয়ে দেখিয়ে!” শালিনীনরমভাবে বলে পিতার মাথায়হাত বুলিয়ে| গলায় চাপা,উদ্গত হাসি নিয়ে| “দুষ্টু মেয়ে আমার” রজতবাবুশালিনীর দুটি স্তনাগ্রেপরপর চুমু খেয়ে তীক্ষ্ণঅত্যাচারিত বোঁটাদুটিপরপর একবার করে চুষে ওকামড়ে নিয়ে উঠে পড়ে এবার ওরকোমর থেকে ওড়না, সালোয়ার,কামিজ সব খুলে ফেলে ওকেনগ্ন করেন| “উমমম” শালিনী আদূরেভাবেউল্টে গিয়ে উপুড় হয়ে শোয়|সুঠাম ফর্সা দুটি নিতম্বউঁচু হয়ে থাকে “তারাতারিকরো বাপ্পি! উমমম…” সে গুমরে|নিতম্বে উঁচু করে তোলেসামান্য… “হমমম..” রজত পাজামার দড়িখুলে নিজের শক্ত মোটাপুরুষাঙ্গটি বার করে আনেন,..কন্যার উপুড় হওয়া শরীরেরউপর উঠে আসেন| তারপর লোভসামলাতে না পেরে উঁচু হয়েথাকা ফর্সা দুটি নগ্ননিতম্বে অপাঙ্গ নিজেরপুরুষাঙ্গটি বোলাতে থাকেনতিনি, তারপর ডলতে থাকেননিজের শক্ত দন্ড ওর নরমতুলতুলে নিতম্বজোড়ায়,আরামে শিরশিরিয়ে উঠে ঘরঘরকরে ওঠেন তিনি! “উমমমম..” ভীষণ আদূরে স্বরেগুমরে উঠে শালিনী নিজের নরমফর্সা নিতম্বে পিতাররগড়াতে থাকা পুরুষাঙ্গেনিতম্ব আরও ঠেলে ওঠে “কিহচ্ছে বাপ্পিইই… ঢোকাওনাআআ… মা এসে পড়..অআউউউউউহহহহঃ!!!” কন্যার কথা শেষ হবার আগেইনিতম্বের খাঁজ বরাবর নেমেওর উত্তপ্ত যোনির মধ্যে একধাক্কায় পুরুষাঙ্গ ঢুকিয়েদিতে ভীষণ শীত্কার করে ওঠেমেয়েটি দীর্ঘ প্লুতস্বরে| “অহাহঃ… আআআহঃ..” কন্যারঅত্যন্ত চাপ, নরম-উত্তপ্তযোনির সংক্ষিপ্ত অলিন্দেরমধ্যে নিজের পুরুষাঙ্গআমূল ঢুকিয়ে রজতবাবু পরমআবেশে গলতে গলতে ওর নগ্নশরীরটির উপর শুয়ে জড়িয়েধরেন ওকে| -”উউঅঃ,,,মম” গুমরিয়ে ওঠেশালিনী “বাপ্পিইইই..” -”হ্র্ম্ম্ম” নিবিড় আরামেমন্থন করতে থাকেন এবার রজতদুহিতার একুশ বছরের নরমতনুটি| এত আরাম ও সুখসত্ত্বেও তাঁর মনেদীর্ঘশ্বাস পড়ে| শুধুস্তনদুটি নয়, শালিনীরঅপূর্ব শরীরের সবকিছু এমনইসময় নিয়ে উপভোগ করতে চানতিনি,.. কিন্তু সময় বাধ সাধে| শালিনীর নরম ঘাড়ে মুখগুঁজে ওর চুলের সুগন্ধিঘ্রাণ টানতে টানতে, ওরউত্তপ্ত আঁটো যোনিরঅভ্যন্তরে লিঙ্গ ঠাসতেঠাসতে অর্ নরম-উত্তপ্ত নগ্নতনুটি নিজের ভারী শরীরেরতলায় পিষ্ট করে করে ওকেমন্থন করতে করতে আপাততসুখের সাগরে তরী বাইতেথাকেন তিনি|